হরিরামপুর (মানিকগঞ্জ) : পদ্মা নদীতে ধরা পড়া বাঘাআইড় -সংবাদ
মানিকগঞ্জের পদ্মানদীতে জেলের জালে এবার বিপন্ন প্রজাতির ৩১ কেজি ওজনের দুইটি বাঘাআইড় মাছ ধরা পরেছে। পরে হরিরামপুর উপজেলার ঝিটকা বাজারে বাঘাআইড় মাছ দুটি ৩৮ হাজার ৭শ ৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
মাছ ব্যবসায়ীরা জানান, গতকাল সোমবার রাতে শিবালয় উপজেলার মালুচি এলাকার পদ্মা নদীতে ধরা পরা ৩১ কেজি ওজনের বাঘাআইর দুটি আজ মঙ্গলবার সকালে ঝিটকা বাজারে নিয়ে আসেন পঞ্চ নন্দ হালদার ও তার ছেলে তাপস হালদার। পরে ১৯ কেজির মাছটি ৪ জন ভাগে কিনে নেন। আর সাড়ে ১২ কেজির মাছটি ঝিটকা বাজার হাসি মার্কেটের মালিক আব্দুল আলিম কিনে নেন। মাছ ব্যবসায়ী পঞ্চ নন্দ হালদারের ছেলে তাপস হালদার বলেন, আমি আর আমার বাবা শিবালয় উপজেলার মালুচির পাশের পদ্মায় থেকে মাছ দুটি কিনে ঝিটকা বাজারে এনে বিক্রি করেছি। মানিকগঞ্জ জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. সাইফুর রহমান বলেন, বাঘাইড় মাছ ধরা পড়ার তথ্য আমার কাছে নেই। আর বাঘাইর মাছ ফরেস্ট ডিপার্টমেন্ট থেকে বিপন্ন ঘোষণা করা হয়েছে। এটা ধরা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এটা বিপন্ন প্রজাতির।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
হরিরামপুর (মানিকগঞ্জ) : পদ্মা নদীতে ধরা পড়া বাঘাআইড় -সংবাদ
মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫
মানিকগঞ্জের পদ্মানদীতে জেলের জালে এবার বিপন্ন প্রজাতির ৩১ কেজি ওজনের দুইটি বাঘাআইড় মাছ ধরা পরেছে। পরে হরিরামপুর উপজেলার ঝিটকা বাজারে বাঘাআইড় মাছ দুটি ৩৮ হাজার ৭শ ৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
মাছ ব্যবসায়ীরা জানান, গতকাল সোমবার রাতে শিবালয় উপজেলার মালুচি এলাকার পদ্মা নদীতে ধরা পরা ৩১ কেজি ওজনের বাঘাআইর দুটি আজ মঙ্গলবার সকালে ঝিটকা বাজারে নিয়ে আসেন পঞ্চ নন্দ হালদার ও তার ছেলে তাপস হালদার। পরে ১৯ কেজির মাছটি ৪ জন ভাগে কিনে নেন। আর সাড়ে ১২ কেজির মাছটি ঝিটকা বাজার হাসি মার্কেটের মালিক আব্দুল আলিম কিনে নেন। মাছ ব্যবসায়ী পঞ্চ নন্দ হালদারের ছেলে তাপস হালদার বলেন, আমি আর আমার বাবা শিবালয় উপজেলার মালুচির পাশের পদ্মায় থেকে মাছ দুটি কিনে ঝিটকা বাজারে এনে বিক্রি করেছি। মানিকগঞ্জ জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. সাইফুর রহমান বলেন, বাঘাইড় মাছ ধরা পড়ার তথ্য আমার কাছে নেই। আর বাঘাইর মাছ ফরেস্ট ডিপার্টমেন্ট থেকে বিপন্ন ঘোষণা করা হয়েছে। এটা ধরা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এটা বিপন্ন প্রজাতির।