alt

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন এলডিপি মহাসচিব ড. রেদোয়ান

প্রতিনিধি, চান্দিনা (কুমিল্লা) : মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫

ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত

দুদকের দায়ের করা অর্থ আত্মসাৎ এর মামলায় বেকসুর খালাস পেয়েছেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এলডিপি’র মহাসচিব সাবেক প্রতিমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. রেদোয়ান আহমেদ। একই সাথে ৫০ লাখ টাকা জরিমানার রায়ও বাতিল করা হয়। ড. রেদোয়ান আহমেদ কুমিল্লা-৭ (চান্দিনা) সংসদীয় আসন থেকে ৪ বার জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি দুইবার প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। মঙ্গলবার,(২৮ অক্টোবর ২০২৫) সকালে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারক খসরুজ্জামান এর একক ব্যঞ্চ বেকসুর খালাস এর ওই রায় প্রদান করেন। ওই মামলার অপর আসামী মুক্তিযোদ্ধা কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের তৎকালীন মহাসচিব শাহ আলম চৌধুরীকে আগেই খালাস দেয়া হয়েছিলো।

এর আগে ২০২৩ সালের ১৪ আগস্ট ঢাকার বিশেষ জজ-২ এর বিচারক মো. আখতারুজ্জামান এর আদালত বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের ৫০ লাখ টাকা আত্মসাতের মামলায় বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী রেদোয়ান আহমেদের ৩ বছরের কারাদন্ডের রায় দিয়েছিলো। একই সঙ্গে তাঁকে ৫০ লাখ টাকা জরিমানার রায় প্রদান করা হয়।

এব্যাপারে এলডিপির কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা অধ্যক্ষ আবুল কাশেম বলেন, ২০২৩ সালের ওই রায় স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের পরিকল্পিত ও পূর্ব নির্ধারিত ডিজাইনের অংশ ছিলো। মামলাটি ছিলো সম্পূর্ণ উদ্দেশ্য প্রণোদিত। আমরা মামলা দায়েরের পর থেকেই বলে এসেছি এটি মিথ্যা মামলা।

২০২৩ সালে রায় ঘোষণার পর বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ওই রায়কে সম্পূর্ণ রাজনৈতিক প্রতিহিংসামূলক বলে নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছিলেন। এছাড়াও ওই সময় এলডিপির চেয়ারম্যান কর্নেল (অব.) অলি আহমদ সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ মামলাটিকে অসত্য ও রাজনৈতিক দলের জনপ্রিয় নেতাকর্মীদের জনগণের নিকট থেকে দূরে রাখার পরিকল্পিত ছকের অংশ হিসেবে উল্লেখ করেছিলেন।

এব্যাপারে ড. রেদোয়ান আহমেদ বলেন, এক-এগারোর সরকার সকল রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধেই মামলা দায়ের করেছিলো। পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে প্রভাব খাটিয়ে তাদের নেতাকর্মীদের সকল মামলা প্রত্যাহার করে। কিন্তু বিরোধী পক্ষকে দমন পীড়নের হাতিয়ার হিসেবে আমাদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মিথ্যা মামলাগুলো বহাল রেখে রেখেছিলো।

সাপের কামড়ে কৃষকের মৃত্যু

ছবি

চট্টগ্রাম বন্দরে ১৯ কনটেইনারের বিপজ্জনক পণ্য পরিবেশসম্মত উপায়ে ধ্বংস

ছবি

চট্টগ্রামে যুবদলের দুই গ্রুপের গোলাগুলি, নিহত ১ এবং আহত অন্তত ৮ জন

ছবি

ফুলের রাজধানী গদখালীতে নতুন বাজার, স্বস্তিতে পাইকাররা

ছবি

চট্টগ্রামে মালবাহী ট্রাক-ট্রেন সংঘর্ষে নিহত ১, তদন্ত কমিটি গঠন

ছবি

সংসদ নির্বাচনে প্রতি ভোটকেন্দ্রে ১৩ আনসার সদস্যের ৩ জন থাকবে সশস্ত্র

ছবি

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের বালিয়াড়িতে দোকানপাট, প্রাকৃতিক ঢিবি হচ্ছে সমতল

ছবি

গোবিন্দগঞ্জে শীতের সবজি কমতে শুরু করেছে দাম

ছবি

দশমিনায় বিলুপ্তির পথে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য কাচারি ঘর

ছবি

টেকনাফে পাচারের উদ্দেশ্যে অপহৃত ২২ জনকে উদ্ধার

ছবি

কক্সবাজার শহর থেকে সেন্টমার্টিন যাবে পর্যটকবাহী জাহাজ

ছবি

পদ্মায় ধরা পরলো ৩১ কেজির দুই বাঘাআইড়, ৩৮ হাজারে বিক্রি

ছবি

আবারও নৌকাসহ ৪ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

ছবি

কুষ্টিয়ায় নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়ম তদন্তে দুদক ও স্বাস্থ্য বিভাগ

ছবি

হবিগঞ্জে বাবার দায়ের কোপে মেয়ে নিহত

ছবি

বাগেরহাটে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি

ছবি

সায়মা মৃত্যুর বিচার দাবিতে উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও করে বিক্ষোভ

ছবি

চুয়াডাঙ্গা দর্শনা রেল বন্দরে হাহাকার শ্রমিকদের চোখে অনিশ্চয়তার ছায়া

ছবি

মোল্লাহাটে চায়না দুয়ারী জাল জব্দ, পুড়িয়ে ধ্বংস

ছবি

সুন্দরগঞ্জ উপজেলার স্বাস্থ্য সেবার বেহাল অবস্থা চিকিৎসা বঞ্চিত ৮ লাখাধিক মানুষ

ছবি

সাপাহারে পুনর্ভবা নদী থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

ছবি

মধুপুরে কোমলমতি শিশুদের জন্য পানীয় জলের ব্যবস্থা

ছবি

রাজশাহীতে ভারতীয় মদ ও পাতার বিড়ি জব্দ

ছবি

যৌতুকের জন্য স্ত্রীকে হত্যা, স্বামীর যাবজ্জীবন

ছবি

বেগমগঞ্জে পলাতক আসামী কসাই জাহাঙ্গীর গ্রেপ্তার

ছবি

মাছ পরিবহন করা পিক-আপের পানিতে সড়কের বেহাল অবস্থা

ছবি

ভালুকায় আমন খেত বাঁচাতে কীটনাশক দোকানে কৃষকের ভীড়

ছবি

শেরপুরের গারো পাহাড়ে তিন দশক ধরে চলছে হাতি-মানুষের সংঘাত

ছবি

সুন্দরগঞ্জে কাঠের ব্রীজ ভেঙে ২০ গ্রামের মানুষের দুর্ভোগ

ছবি

কাঠালিয়ায় বিচারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন

ছবি

দুবলারচরে প্লাস্টিক ও পলিথিন বর্জ্য অপসারণে অভিযান

ছবি

নোয়াখালীতে মাদ্রারাসার ছাত্রকে হত্যা

ছবি

সুন্দরগঞ্জে কৃষক পেল বীজ ও সার

ছবি

লৌহজংয়ে লোকালয়ে কুমির আতঙ্ক

ছবি

বেনাপোলে মানসিক ভারসম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

ছবি

যশোর হাসপাতালে ফিজিওথেরাপি বাণিজ্য, ধরা পড়লো চারকর্মী

tab

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন এলডিপি মহাসচিব ড. রেদোয়ান

প্রতিনিধি, চান্দিনা (কুমিল্লা)

ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত

মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫

দুদকের দায়ের করা অর্থ আত্মসাৎ এর মামলায় বেকসুর খালাস পেয়েছেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এলডিপি’র মহাসচিব সাবেক প্রতিমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. রেদোয়ান আহমেদ। একই সাথে ৫০ লাখ টাকা জরিমানার রায়ও বাতিল করা হয়। ড. রেদোয়ান আহমেদ কুমিল্লা-৭ (চান্দিনা) সংসদীয় আসন থেকে ৪ বার জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি দুইবার প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। মঙ্গলবার,(২৮ অক্টোবর ২০২৫) সকালে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারক খসরুজ্জামান এর একক ব্যঞ্চ বেকসুর খালাস এর ওই রায় প্রদান করেন। ওই মামলার অপর আসামী মুক্তিযোদ্ধা কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের তৎকালীন মহাসচিব শাহ আলম চৌধুরীকে আগেই খালাস দেয়া হয়েছিলো।

এর আগে ২০২৩ সালের ১৪ আগস্ট ঢাকার বিশেষ জজ-২ এর বিচারক মো. আখতারুজ্জামান এর আদালত বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের ৫০ লাখ টাকা আত্মসাতের মামলায় বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী রেদোয়ান আহমেদের ৩ বছরের কারাদন্ডের রায় দিয়েছিলো। একই সঙ্গে তাঁকে ৫০ লাখ টাকা জরিমানার রায় প্রদান করা হয়।

এব্যাপারে এলডিপির কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা অধ্যক্ষ আবুল কাশেম বলেন, ২০২৩ সালের ওই রায় স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের পরিকল্পিত ও পূর্ব নির্ধারিত ডিজাইনের অংশ ছিলো। মামলাটি ছিলো সম্পূর্ণ উদ্দেশ্য প্রণোদিত। আমরা মামলা দায়েরের পর থেকেই বলে এসেছি এটি মিথ্যা মামলা।

২০২৩ সালে রায় ঘোষণার পর বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ওই রায়কে সম্পূর্ণ রাজনৈতিক প্রতিহিংসামূলক বলে নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছিলেন। এছাড়াও ওই সময় এলডিপির চেয়ারম্যান কর্নেল (অব.) অলি আহমদ সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ মামলাটিকে অসত্য ও রাজনৈতিক দলের জনপ্রিয় নেতাকর্মীদের জনগণের নিকট থেকে দূরে রাখার পরিকল্পিত ছকের অংশ হিসেবে উল্লেখ করেছিলেন।

এব্যাপারে ড. রেদোয়ান আহমেদ বলেন, এক-এগারোর সরকার সকল রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধেই মামলা দায়ের করেছিলো। পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে প্রভাব খাটিয়ে তাদের নেতাকর্মীদের সকল মামলা প্রত্যাহার করে। কিন্তু বিরোধী পক্ষকে দমন পীড়নের হাতিয়ার হিসেবে আমাদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মিথ্যা মামলাগুলো বহাল রেখে রেখেছিলো।

back to top