টঙ্গীবাড়ী (মুন্সীগঞ্জ) : উপজেলার হাসাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় -সংবাদ
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ী উপজেলার হাসাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকসহ মাত্র ৩ জন শিক্ষক দিয়ে চলছে পাঠদান। শিক্ষক সংকটে ঠিকমতো ক্লাস না হওয়ায় ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের। এতে শিক্ষার মান নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে। এছাড়াও জরুরি টয়লেটে যাওয়ার প্রয়োজন হলে বিপাকে পড়েন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। প্রায় ২০০ শিক্ষার্থী এই বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, টয়লেট না থাকার কারণে আমাদের অনেক সমস্যা হয়। জরুরি প্রয়োজনে আশপাশের বাড়িগুলোতে যেতে হয়। এতে অনেক সময় বাড়িওয়ালাদের কথা শোনতে হয়। একটা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তো এভাবে টয়লেট ছাড়া চলতে পারে না।
বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক জয়ন্ত মিত্র বলেন, আমাদের বিদ্যালয়ে জরুরি ভাবে টয়লেটের প্রয়োজন। টয়লেট না থাকায় শুধু বাচ্চারাই নয়, অনেক সময় আমাদেরও সমস্যায় পড়তে হয়। আমরা চাই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এই স্কুলের দিকে দৃষ্টি দেন।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ইসমত আরা বেগম জানান, “দীর্ঘদিন ধরেই শিক্ষক সংকটের মধ্য দিয়ে আমরা পাঠদান করাচ্ছি। আমি-সহ মাত্র ৩ জন শিক্ষক পুরো ক্লাস নিচ্ছি। আমরা বিশ্রামেরও সময় পাই না। এভাবেই তো শিক্ষক সংকট, তারপর আবার বিদ্যালয়ে টয়লেট নেই—সব মিলিয়ে আমরা খুবই খারাপ অবস্থার মধ্যে দিন কাটাচ্ছি।
তিনি আরও বলেন, শিক্ষক সংকট ও টয়লেটের বিষয়টি আমি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। আশা করছি, দ্রুত সময়ের মধ্যেই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
টঙ্গীবাড়ী (মুন্সীগঞ্জ) : উপজেলার হাসাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় -সংবাদ
বুধবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৫
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ী উপজেলার হাসাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকসহ মাত্র ৩ জন শিক্ষক দিয়ে চলছে পাঠদান। শিক্ষক সংকটে ঠিকমতো ক্লাস না হওয়ায় ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের। এতে শিক্ষার মান নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে। এছাড়াও জরুরি টয়লেটে যাওয়ার প্রয়োজন হলে বিপাকে পড়েন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। প্রায় ২০০ শিক্ষার্থী এই বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, টয়লেট না থাকার কারণে আমাদের অনেক সমস্যা হয়। জরুরি প্রয়োজনে আশপাশের বাড়িগুলোতে যেতে হয়। এতে অনেক সময় বাড়িওয়ালাদের কথা শোনতে হয়। একটা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তো এভাবে টয়লেট ছাড়া চলতে পারে না।
বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক জয়ন্ত মিত্র বলেন, আমাদের বিদ্যালয়ে জরুরি ভাবে টয়লেটের প্রয়োজন। টয়লেট না থাকায় শুধু বাচ্চারাই নয়, অনেক সময় আমাদেরও সমস্যায় পড়তে হয়। আমরা চাই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এই স্কুলের দিকে দৃষ্টি দেন।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ইসমত আরা বেগম জানান, “দীর্ঘদিন ধরেই শিক্ষক সংকটের মধ্য দিয়ে আমরা পাঠদান করাচ্ছি। আমি-সহ মাত্র ৩ জন শিক্ষক পুরো ক্লাস নিচ্ছি। আমরা বিশ্রামেরও সময় পাই না। এভাবেই তো শিক্ষক সংকট, তারপর আবার বিদ্যালয়ে টয়লেট নেই—সব মিলিয়ে আমরা খুবই খারাপ অবস্থার মধ্যে দিন কাটাচ্ছি।
তিনি আরও বলেন, শিক্ষক সংকট ও টয়লেটের বিষয়টি আমি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। আশা করছি, দ্রুত সময়ের মধ্যেই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।