alt

ভালুকায় শিল্প বর্জে অনাবাদী ৩৩৬ একর কৃষিজমি

প্রতিনিধি, ভালুকা (ময়মনসিংহ) : শনিবার, ০১ নভেম্বর ২০২৫

ভালুকার ভরাডোবা ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামে বিভিন্ন ডাইং মিল হতে গত ১৫ বছর যাবৎ নেমে আসা বিষাক্ত বর্জ পানির কারনে ৩৩৬ একর জমিতে বোরো আবাদ বন্ধ থাকায় কৃষকের প্রায় ৩৩ কোটি ২৮ লাখ টাকার ধান উৎপাদন ব্যহত হয়েছে বলে এক তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

খাল বিলে প্রতি নিয়ত বিষাক্ত বর্জ পানি জমে থাকায় দেশিয় মাছসহ বিভিন্ন জলজ প্রাণীর বিলুপ্তি ও দুর্গন্ধ বাতাস ছড়ানোয় জনস্বাস্থ্য হুমকির মুখে পরলেও প্রতিকার মিলছে না কোন ভাবেই।

এসব ক্যামিকেল যুক্ত কালো পানি ক্ষেতে ব্যবহার করে কৃষকরা বোরো আবাদ করতে গিয়ে শরীরে চুলকানি সহ নানা চর্ম রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। উপজেলার ভরাডোবা গ্রামে মুলতাজিম মিল ও পাকিস্তানি মিল হিসেবে পরিচিত এক্সপিরিয়েন্স টেক্সষ্টাইল মিল নামে ডাইং ফ্যাক্টরি হতে গত দেড় দশক ধরে বর্জ মিশ্রিত কালো পানি স্থানীয় খাল বিলে নামার কারনে কয়েকটি গ্রামের শতশত চাষীদের বোরো আবাদ বন্ধ রয়েছে। ওই মিলের বর্জ পানি নেমে তরফদার বাড়ি সংলগ্ন কাকাচড়া বিল, সাধুয়া বিল, খুরোলিয়া বিল, তালতলা, কেচুরগোনা, মেলেন্দা, দক্ষিণ ভরাডোবার হায়রা বিল, তেইরা বিলসহ পুরুড়া ও ভাঁটগাঁও গ্রামের একাধিক বিলের পানি নষ্ট হওয়ায় বোরো আবাদ বন্ধ রয়েছে বলে চাষীরা জানায়।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভরাডোবা গ্রামের একজন কৃষক জানান দীর্ঘদিন যাবৎ পাকিস্তানি ও মুলতাজিম মিলের দূষিত পানি বিলে নেমে তাদের বোরো জমি তলিয়ে থাকায় বোরো আবাদ করতে পারছেননা। অপরদিকে বর্জ মিশ্রিত দুষিত কালো পানি নিচের স্তরে গভীরে নলকূপের পানির সাথে মিশে খাবার পানি অনিরাপদ হচ্ছে প্রতিনিয়ত। এলাকার কতিপয় স্বার্থান্বেশী ব্যাক্তির মদতপুষ্ট হয়ে মিল কর্তৃপক্ষ তাদের ইচ্ছেমত স্থানীয় খাল বিলে বর্জ ফেলে কৃষকের ফসল নষ্টসহ পরিবেশ ধ্বংস করে চলেছে। পানিবাহিত বিভিন্ন রোগ ব্যধিতে প্রায়ই এলাকার মানুষ আক্রান্ত হয়। ভরাডোবা ডিমাইল পাড়ার এক চাষী জানান, বিলের কালো কিচকিচে পানিতে নামলে শরীরে আলকাতরার মত লেগে চুলকাতে থাকে। ধান রোপন করলে গোছা বড় হয়ে গোড়া পঁচে ধান গাছ মরে যায়। দীর্ঘদিন কালো পানিতে বিলে কচুরিপানায় ছেয়ে গেছে। বর্জ পানির বিষাক্ত দুর্গন্ধে বাড়ীঘরে টিকে থাকা দুর্বিসহ হয়ে যায়। বর্জ পানি বন্ধের দাবীতে এলাকার শতশত কৃষক প্রতিবাদ আন্দোলন করে বিভিন্ন সময়ে প্রশাসনের কাছে অভিযোগ দিয়েও স্থায়ী সমাধান পাননি।

উপজেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা যায়, ভরাডোবা ইউনিয়নের কয়েকটি ডাইং মিলের বর্জের কারনে দীর্ঘদিন ধরে শতশত কৃষকের বোরো আবাদ বন্ধ রয়েছে। এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পক্ষ হতে বিষয়টি প্রশাসনের নজরে আসলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নির্দেশে বিষয়টি তদন্তের জন্য উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমিকে প্রধান করে উপজেলা কৃষি অফিসার, মৎস্য অফিসার, সমাজ সেবা অফিসার, ৪টি মিলের প্রতিনিধি ও কৃষক প্রতিনিধি রহুল আমিনসহ একটি তদন্ত কমিটি গঠন হয়। তদন্ত কমিটি গত ৯ জুলাই হতে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক ও মিল কর্তৃপক্ষের উপস্থিতিতে পর পর চার দফা গণশুনানী করেন। এতে ভরাডোবা ইউনিয়নের ভরাডোবা, পুরুড়া, রাংচাপড়া ও ভাঁটগাঁও গ্রামের কৃষি ব্লকে মোট ৩৩৫ দশমিক ৭৪ একর জমি অনাবাদী হিসাবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার বিষয়টি উঠে আসে। এতে উৎপাদন ব্যয় ছাড়াই প্রতি একর জমির জন্য বার্ষিক ক্ষতির পরিমান ৬৬ হাজার টাকা ধার্য করা হয়। গত ১৫ বছরে মোট ক্ষতির পরিমান দাড়ায় প্রায় ৩৩ কোটি ২৮ লাখ ১০ হাজার টাকার মত। তদন্ত কমিটির দেয়া সুপারিশে কৃষকের ক্ষতিপূরনের টাকা শতকরা ২৫ ভাগ মুলতাজিম মিল ও ৭৫ ভাগ টাকা এক্সপিরিয়েন্স মিল কর্তৃপক্ষ পরিষোধ করবেন।

কৃষকদের ক্ষতিপূরনের টাকা মিল কর্তৃপক্ষ পরিষোধ না করায় তারা পুনরায় ২৯ অক্টোবর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে যান। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হাসান আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ জানান, মিল কর্তৃপক্ষের সাথে বসে বিষয়টি ফয়সালার চেষ্টা চলছে। ফয়সালা সম্ভব না হলে বিষয়টি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হবে।

ছবি

পর্যটক-শূন্য প্রথম দিন: সেন্ট মার্টিন ঘাটে নীরবতা, কোনো জাহাজ ছাড়েনি

ছবি

কেশবপুরে দৃষ্টিনন্দন ড্রাগন বাগান দেখতে শতশত মানুষের ভিড়

ছবি

চকরিয়ায় শীতকালীন সবজি চাষ শুরু ভালো ফলনের আশা কৃষকদের

ছবি

লালমাইয়ে স্কুলের পাশে ময়লার ভাগাড়

ছবি

ঘিওরে মেধার স্বীকৃতি মিললেও মিলছেনা প্রাথমিক বৃত্তির টাকা

ছবি

মীরসরাইয়ে গ্রীষ্মকালীন তরমুজ এবার হেমন্তকালে সাফল্য

ছবি

কোম্পানীগঞ্জে ট্রাক্টরের ধাক্কায় পর্যটকবাহী অটোরিকশার এক যাত্রীর মৃত্যু, আহত ৫

ছবি

আন্দোলনকারীদের ধাওয়া দিয়েছেন যাত্রীরা

ছবি

শরণখোলায় গাছের নিচে চাপা পড়ে দিনমজুরের মৃত্যু

ছবি

দোয়ারাবাজার সীমান্তে মাদকের থাবা, নতুন আতঙ্ক ‘ড্যান্ডি’

ছবি

চুয়াডাঙ্গায় সালমান শাহর হত্যাকারীদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন

ছবি

দুমকিতে জাতীয় সমবায় দিবস উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

ছবি

কলমাকান্দায় মোটরযান শ্রমিক ইউনিয়ন নির্বাচন সম্পন্ন

ছবি

বরুড়ায় সমস্যায় জর্জরিত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স

ছবি

মোহনগঞ্জে শুঁটকির হাট জমজমাট

ছবি

কুমিল্লার গোমতি নদীর বালুচরে লাউ শাক চাষে ঝুকছে কৃষক

ছবি

সুপারি চুরির অপবাদে মারধর, অপমানে কিশোরের আত্মহত্যা!

ছবি

বেনাপোলে ৮ লাখ টাকার ভারতীয় হোমিও ওষুধ জব্দ

ছবি

নেত্রকোনায় ষাড়ের লড়াইয়ে অংশ নেয়ার অভিযোগে গরু নিলামে

ছবি

‘নরসিংদী শিল্পকলা একাডেমিকে আধুনিকায়ন করা হবে’

ছবি

নন্দীগ্রামে টানা বৃষ্টিতে শীতকালীন সবজির ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা

ছবি

পানিতে ডুবে বুদ্ধী প্রতিবন্ধীর মৃত্যু

ছবি

মোরেলগঞ্জে মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ইউনিয়ন ও পৌর শাখার কমিটি

ছবি

সিরাজগঞ্জে কষ্টি পাথরের শিবলিঙ্গসহ গ্রেপ্তার ৩

ছবি

ভাঙ্গুড়ায় হাত বাড়ালেই মিলছে মাদক বাড়ছে অপরাধ, প্রশাসন নিষ্ক্রিয়

ছবি

পীরগাছায় মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

ছবি

সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে জলাবদ্ধতায় ৫০০ একর জমি অনাবাদি

ছবি

তেতুলিয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

ছবি

ঘোড়াঘাটে খাস জমি দখলের মহোৎসব

ছবি

কাপাসিয়ায় আশ্রয়ণ প্রকল্পের প্রায় অর্ধেক ঘরই খালি

ছবি

তেঁতুলিয়ায় রেকর্ড মাত্রা বৃষ্টিপাত জনজীবন বিপর্যস্ত

ছবি

অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের

ছবি

দক্ষিণ সুরমায় আওয়ামী লীগ নেতা রাজ্জাক হত্যা: ছেলেকে আটক করেছে পুলিশ

ছবি

নান্দনিক সূর্যাস্তের রাণী ডোমখালী সমুদ্রসৈকত

ছবি

নড়াইলে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

ছবি

আচ্ছাদিত ভ্যান পেয়ে খুশি ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা

tab

ভালুকায় শিল্প বর্জে অনাবাদী ৩৩৬ একর কৃষিজমি

প্রতিনিধি, ভালুকা (ময়মনসিংহ)

শনিবার, ০১ নভেম্বর ২০২৫

ভালুকার ভরাডোবা ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামে বিভিন্ন ডাইং মিল হতে গত ১৫ বছর যাবৎ নেমে আসা বিষাক্ত বর্জ পানির কারনে ৩৩৬ একর জমিতে বোরো আবাদ বন্ধ থাকায় কৃষকের প্রায় ৩৩ কোটি ২৮ লাখ টাকার ধান উৎপাদন ব্যহত হয়েছে বলে এক তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

খাল বিলে প্রতি নিয়ত বিষাক্ত বর্জ পানি জমে থাকায় দেশিয় মাছসহ বিভিন্ন জলজ প্রাণীর বিলুপ্তি ও দুর্গন্ধ বাতাস ছড়ানোয় জনস্বাস্থ্য হুমকির মুখে পরলেও প্রতিকার মিলছে না কোন ভাবেই।

এসব ক্যামিকেল যুক্ত কালো পানি ক্ষেতে ব্যবহার করে কৃষকরা বোরো আবাদ করতে গিয়ে শরীরে চুলকানি সহ নানা চর্ম রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। উপজেলার ভরাডোবা গ্রামে মুলতাজিম মিল ও পাকিস্তানি মিল হিসেবে পরিচিত এক্সপিরিয়েন্স টেক্সষ্টাইল মিল নামে ডাইং ফ্যাক্টরি হতে গত দেড় দশক ধরে বর্জ মিশ্রিত কালো পানি স্থানীয় খাল বিলে নামার কারনে কয়েকটি গ্রামের শতশত চাষীদের বোরো আবাদ বন্ধ রয়েছে। ওই মিলের বর্জ পানি নেমে তরফদার বাড়ি সংলগ্ন কাকাচড়া বিল, সাধুয়া বিল, খুরোলিয়া বিল, তালতলা, কেচুরগোনা, মেলেন্দা, দক্ষিণ ভরাডোবার হায়রা বিল, তেইরা বিলসহ পুরুড়া ও ভাঁটগাঁও গ্রামের একাধিক বিলের পানি নষ্ট হওয়ায় বোরো আবাদ বন্ধ রয়েছে বলে চাষীরা জানায়।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভরাডোবা গ্রামের একজন কৃষক জানান দীর্ঘদিন যাবৎ পাকিস্তানি ও মুলতাজিম মিলের দূষিত পানি বিলে নেমে তাদের বোরো জমি তলিয়ে থাকায় বোরো আবাদ করতে পারছেননা। অপরদিকে বর্জ মিশ্রিত দুষিত কালো পানি নিচের স্তরে গভীরে নলকূপের পানির সাথে মিশে খাবার পানি অনিরাপদ হচ্ছে প্রতিনিয়ত। এলাকার কতিপয় স্বার্থান্বেশী ব্যাক্তির মদতপুষ্ট হয়ে মিল কর্তৃপক্ষ তাদের ইচ্ছেমত স্থানীয় খাল বিলে বর্জ ফেলে কৃষকের ফসল নষ্টসহ পরিবেশ ধ্বংস করে চলেছে। পানিবাহিত বিভিন্ন রোগ ব্যধিতে প্রায়ই এলাকার মানুষ আক্রান্ত হয়। ভরাডোবা ডিমাইল পাড়ার এক চাষী জানান, বিলের কালো কিচকিচে পানিতে নামলে শরীরে আলকাতরার মত লেগে চুলকাতে থাকে। ধান রোপন করলে গোছা বড় হয়ে গোড়া পঁচে ধান গাছ মরে যায়। দীর্ঘদিন কালো পানিতে বিলে কচুরিপানায় ছেয়ে গেছে। বর্জ পানির বিষাক্ত দুর্গন্ধে বাড়ীঘরে টিকে থাকা দুর্বিসহ হয়ে যায়। বর্জ পানি বন্ধের দাবীতে এলাকার শতশত কৃষক প্রতিবাদ আন্দোলন করে বিভিন্ন সময়ে প্রশাসনের কাছে অভিযোগ দিয়েও স্থায়ী সমাধান পাননি।

উপজেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা যায়, ভরাডোবা ইউনিয়নের কয়েকটি ডাইং মিলের বর্জের কারনে দীর্ঘদিন ধরে শতশত কৃষকের বোরো আবাদ বন্ধ রয়েছে। এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পক্ষ হতে বিষয়টি প্রশাসনের নজরে আসলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নির্দেশে বিষয়টি তদন্তের জন্য উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমিকে প্রধান করে উপজেলা কৃষি অফিসার, মৎস্য অফিসার, সমাজ সেবা অফিসার, ৪টি মিলের প্রতিনিধি ও কৃষক প্রতিনিধি রহুল আমিনসহ একটি তদন্ত কমিটি গঠন হয়। তদন্ত কমিটি গত ৯ জুলাই হতে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক ও মিল কর্তৃপক্ষের উপস্থিতিতে পর পর চার দফা গণশুনানী করেন। এতে ভরাডোবা ইউনিয়নের ভরাডোবা, পুরুড়া, রাংচাপড়া ও ভাঁটগাঁও গ্রামের কৃষি ব্লকে মোট ৩৩৫ দশমিক ৭৪ একর জমি অনাবাদী হিসাবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার বিষয়টি উঠে আসে। এতে উৎপাদন ব্যয় ছাড়াই প্রতি একর জমির জন্য বার্ষিক ক্ষতির পরিমান ৬৬ হাজার টাকা ধার্য করা হয়। গত ১৫ বছরে মোট ক্ষতির পরিমান দাড়ায় প্রায় ৩৩ কোটি ২৮ লাখ ১০ হাজার টাকার মত। তদন্ত কমিটির দেয়া সুপারিশে কৃষকের ক্ষতিপূরনের টাকা শতকরা ২৫ ভাগ মুলতাজিম মিল ও ৭৫ ভাগ টাকা এক্সপিরিয়েন্স মিল কর্তৃপক্ষ পরিষোধ করবেন।

কৃষকদের ক্ষতিপূরনের টাকা মিল কর্তৃপক্ষ পরিষোধ না করায় তারা পুনরায় ২৯ অক্টোবর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে যান। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হাসান আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ জানান, মিল কর্তৃপক্ষের সাথে বসে বিষয়টি ফয়সালার চেষ্টা চলছে। ফয়সালা সম্ভব না হলে বিষয়টি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হবে।

back to top