বরুড়া (কুমিল্লা) : উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভবন -সংবাদ
কুমিল্লার বরুড়ায় জনবল সংকট, পর্যাপ্ত ওষুধের অভাবসহ নানা সমস্যায় জর্জরিত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। দীর্ঘদিন যাবৎ এ সব সমস্যার সুরাহা না হওয়ায় রোগী সাধারণদের চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। অপরদিকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ৩১ শয্যা হতে ৫০ শয্যায় উন্নীত করণের লক্ষ্যে প্রায় ৩ বছর আগে অবকাঠামো নির্মান কাজ সম্পন্ন হওয়ার পরে ও এ পর্যন্ত কাঙ্খিত আলোর মুখ দেখেনি এ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি।
সরে জমিনে গিয়ে জানা গেছে, ৩১ শয্যা বিশিষ্ট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটির প্রথম শ্রেণির ডাক্তারসহ ১০টি পদের মধ্যে জুনিয়র কনসালট্যান্ট (সার্জারী) পদটি শূন্য রয়েছে। আবাসিক মেডিকেল অফিসার পদের ডাক্তার দীর্ঘদিন যাবৎ প্রেষণে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রয়েছেন। ২য় শ্রেণির ২৯টি পদের মধ্যে এসএসএন ২৫টির মধ্যে ২টি, মিডওয়াইফ ৪টির মধ্যে ৩টি পদসহ মোট ৫টি পদ শূন্য রয়েছে। ৩য় শ্রেণির ৯৯টি পদের মধ্যে ক্যাশিয়ার ১টি পদ, সহকারী অফিস কাম কম্পিউটার ৩টির মধ্যে ২টি পদ, ভান্ডার রক্ষক ১টি পদ, স্বাস্থ্য পরিদর্শক ৪টি পদের মধ্যে ২টি পদ, সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক ১২টি পদের মধ্যে ৪টি পদ, স্বাস্থ্য সহকারী ৬০টি পদের মধ্যে ৫টি পদ, মেডিকেল টেকনোলজিষ্ট ২টি পদের মধ্যে ১টি পদ, ভেষজ ও হারবাল এসি: গার্ডেনার ১টি পদ, জুনিয়র মেকানিক ১টি পদসহ মোট ১১টি পদ শূন্য রয়েছে।
৪র্থ শ্রেণির ১৯টি পদের মধ্যে অফিস সহায়ক ৪টি পদের মধ্যে ৩টি পদ, ওয়ার্ড বয় ৩টি পদের মধ্যে ১টি পদ শূন্য, আর একজন ওয়ার্ড বয় দীর্ঘদিন যাবৎ প্রেষণে কুমিল্লা জেনারেল হাসপাতালে রয়েছেন। বাবুর্চি ২টি পদ, আয়া ২টি পদ, দাঁড়োয়ান ২টি পদ, পরিচ্ছন্নাকর্মী ৫টি পদের মধ্যে ৪টি পদসহ মোট ১৩টি পদ শূন্য রয়েছে। সোনাইমুড়ি ২০ শয্যা হাসপাতালের ডাক্তার সহ ১৮টি পদের মধ্যে জুনিয়র কনসালট্যান্ট (অ্যানেসথেসিয়া) ১টি পদ, জুনিয়র কনসালট্যান্ট (সার্জারী) ১টি পদ শূন্য, প্রেষণে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রয়েছেন জুনিয়র কনসালট্যান্ট (মেডিসিন) পদের ডাক্তার এবং ঢাকা ক্যান্সার গবেষণা ইনষ্টিটিউটে প্রেষণে রয়েছেন জুনিয়র কনসালট্যান্ট (গাইনি) পদের ডাক্তার। শূণ্য রয়েছে আবাসিক মেডিকেল অফিসার পদটি। এসএসএন ৫টি পদের মধ্যে ২টি পদ, প্রধান সহকারী কাম হিসাব রক্ষক ১টি পদ, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর ১টি পদ, ফার্মাসিষ্ট ১টি পদ, মেডিকেল টেকনোজিষ্ট (ল্যাব) ১টি পদসহ ৭টি পদ শূন্য রয়েছে। এছাড়া আগানগর ইউনিয়ন সাব সেন্টারে ৫টি পদের মধ্যে ফার্মাসিষ্ট ১টি পদ, অফিস সহায়ক ১টি পদসহ ২টি পদ শূন্য রয়েছে। আর ওই সাব সেন্টারের এসএসিএমও প্রেষণে কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার মালিগাঁও ২০ শয্যার হাসপাতালে রয়েছেন। ঝলম ইউনিয়ন সাব সেন্টার ৫টি পদের মধ্যে মিডওয়াইফ পদ, ফার্মাসিষ্ট পদ এবং অফিস সহায়ক পদসহ ৩টি পদ শূন্য রয়েছে। শিলমুড়ি ইউনিয়ন সাব সেন্টার ৫টি পদের মধ্যে এসএসসিএমও পদ ব্যতিত সবগুলো পদই শূন্য রয়েছে। গালিমপুর ইউনিয়ন সাব সেন্টারে ৫টি পদের মধ্যে ফার্মাসিষ্ট এবং অফিস সহায়কের পদ শূন্য। ওই সাব সেন্টারের মিডওয়াইফ প্রেষণে কুমিল্লা নার্সিং কলেজ হাসপাতালে রয়েছেন। পয়ালগাছা ইউনিয়ন সাব সেন্টারের ৫টি পদের মধ্যে মিডওয়াইফ পদ, এসএসসিএমও ও অফিস সহায়ক পদসহ ৩টি পদ শূন্য রয়েছে।
দেওড়া দক্ষিণ ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ সেন্টার এর এসএসসিএমও প্রেষণে কুমিল্লা আদর্শ সদর হাসপাতালে রয়েছেন। আড্ডা ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ সেন্টার এর সহকারী সার্জন ও এসএসসিএমও ২টি পদই শূন্য রয়েছে। সবমিলে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটিতে ডাক্তারসহ নানা গুরুত্বপূর্ণ ৭২টি পদ শূন্য রয়েছে। এছাড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটিতে আন্ত:বিভাগে গড়ে প্রতিদিন প্রায় ৪০ জন রোগী এবং বহি:বিভাগে প্রায় ৭শত জন রোগী চিকিৎসা সেবা নিতে আসেন। যার ফলে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটিতে পর্যাপ্ত ওষুধের সরবরাহ না থাকায় প্রত্যহ চিকিৎসা সেবা নিতে আসা রোগী সাধারনেরা প্রয়োজনীয় ওষুধ না পাওয়ায় তাদের মধ্যে ক্ষোভ লক্ষ্য করা গেছে।
অপরদিকে ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান সেন্টারসমূহে গত প্রায় ১ বছর যাবৎ ওষুধের সরবরাহ না থাকায় প্রত্যন্ত অঞ্চলের গরীব রোগী সাধারনেরা স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন এমন অভিযোগ রোগী সাধারনদের। তারা বলছেন এসব সেন্টার সমূহে ডাক্তারের ব্যবস্থাপত্র ছাড়া কিছুই মিলছে না। ফলে এ সেবা সেন্টার সমূহ নাম মাত্রই চালু রয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট এলাকার ভুক্তভোগী রোগীরা জানান।
জানতে চাইলে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. সাজেদুল ইসলাম জানান, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জনবল সংকটসহ বিরাজমান সমস্যাসমূহ সমাধানের লক্ষ্যে তার দপ্তর থেকে প্রত্যেক মাসে উর্দ্ধতন কর্মকর্তার দপ্তরে অবহিত করা হয়ে থাকে। এছাড়া তিনি জানান, আমরা ৩১ শয্যা হাসপাতালের ওষুধ পাচ্ছি। তবে সংখ্যার দিক এখানে চিকিৎসা সেবা নিতে আসা রোগী ৫০ শয্যার হাসপাতালের রোগীর সমপরিমাণ। এছাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটিকে জরুরী ভিত্তিতে ৫০ শয্যা চালু করনের লক্ষ্যে উর্দ্ধতন কর্মকর্তার দপ্তরে একাধিকবার অবহিত করা হয়েছে বলে এই কর্মকর্তা জানিয়েছেন।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বরুড়া (কুমিল্লা) : উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভবন -সংবাদ
শনিবার, ০১ নভেম্বর ২০২৫
কুমিল্লার বরুড়ায় জনবল সংকট, পর্যাপ্ত ওষুধের অভাবসহ নানা সমস্যায় জর্জরিত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। দীর্ঘদিন যাবৎ এ সব সমস্যার সুরাহা না হওয়ায় রোগী সাধারণদের চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। অপরদিকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ৩১ শয্যা হতে ৫০ শয্যায় উন্নীত করণের লক্ষ্যে প্রায় ৩ বছর আগে অবকাঠামো নির্মান কাজ সম্পন্ন হওয়ার পরে ও এ পর্যন্ত কাঙ্খিত আলোর মুখ দেখেনি এ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি।
সরে জমিনে গিয়ে জানা গেছে, ৩১ শয্যা বিশিষ্ট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটির প্রথম শ্রেণির ডাক্তারসহ ১০টি পদের মধ্যে জুনিয়র কনসালট্যান্ট (সার্জারী) পদটি শূন্য রয়েছে। আবাসিক মেডিকেল অফিসার পদের ডাক্তার দীর্ঘদিন যাবৎ প্রেষণে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রয়েছেন। ২য় শ্রেণির ২৯টি পদের মধ্যে এসএসএন ২৫টির মধ্যে ২টি, মিডওয়াইফ ৪টির মধ্যে ৩টি পদসহ মোট ৫টি পদ শূন্য রয়েছে। ৩য় শ্রেণির ৯৯টি পদের মধ্যে ক্যাশিয়ার ১টি পদ, সহকারী অফিস কাম কম্পিউটার ৩টির মধ্যে ২টি পদ, ভান্ডার রক্ষক ১টি পদ, স্বাস্থ্য পরিদর্শক ৪টি পদের মধ্যে ২টি পদ, সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক ১২টি পদের মধ্যে ৪টি পদ, স্বাস্থ্য সহকারী ৬০টি পদের মধ্যে ৫টি পদ, মেডিকেল টেকনোলজিষ্ট ২টি পদের মধ্যে ১টি পদ, ভেষজ ও হারবাল এসি: গার্ডেনার ১টি পদ, জুনিয়র মেকানিক ১টি পদসহ মোট ১১টি পদ শূন্য রয়েছে।
৪র্থ শ্রেণির ১৯টি পদের মধ্যে অফিস সহায়ক ৪টি পদের মধ্যে ৩টি পদ, ওয়ার্ড বয় ৩টি পদের মধ্যে ১টি পদ শূন্য, আর একজন ওয়ার্ড বয় দীর্ঘদিন যাবৎ প্রেষণে কুমিল্লা জেনারেল হাসপাতালে রয়েছেন। বাবুর্চি ২টি পদ, আয়া ২টি পদ, দাঁড়োয়ান ২টি পদ, পরিচ্ছন্নাকর্মী ৫টি পদের মধ্যে ৪টি পদসহ মোট ১৩টি পদ শূন্য রয়েছে। সোনাইমুড়ি ২০ শয্যা হাসপাতালের ডাক্তার সহ ১৮টি পদের মধ্যে জুনিয়র কনসালট্যান্ট (অ্যানেসথেসিয়া) ১টি পদ, জুনিয়র কনসালট্যান্ট (সার্জারী) ১টি পদ শূন্য, প্রেষণে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রয়েছেন জুনিয়র কনসালট্যান্ট (মেডিসিন) পদের ডাক্তার এবং ঢাকা ক্যান্সার গবেষণা ইনষ্টিটিউটে প্রেষণে রয়েছেন জুনিয়র কনসালট্যান্ট (গাইনি) পদের ডাক্তার। শূণ্য রয়েছে আবাসিক মেডিকেল অফিসার পদটি। এসএসএন ৫টি পদের মধ্যে ২টি পদ, প্রধান সহকারী কাম হিসাব রক্ষক ১টি পদ, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর ১টি পদ, ফার্মাসিষ্ট ১টি পদ, মেডিকেল টেকনোজিষ্ট (ল্যাব) ১টি পদসহ ৭টি পদ শূন্য রয়েছে। এছাড়া আগানগর ইউনিয়ন সাব সেন্টারে ৫টি পদের মধ্যে ফার্মাসিষ্ট ১টি পদ, অফিস সহায়ক ১টি পদসহ ২টি পদ শূন্য রয়েছে। আর ওই সাব সেন্টারের এসএসিএমও প্রেষণে কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার মালিগাঁও ২০ শয্যার হাসপাতালে রয়েছেন। ঝলম ইউনিয়ন সাব সেন্টার ৫টি পদের মধ্যে মিডওয়াইফ পদ, ফার্মাসিষ্ট পদ এবং অফিস সহায়ক পদসহ ৩টি পদ শূন্য রয়েছে। শিলমুড়ি ইউনিয়ন সাব সেন্টার ৫টি পদের মধ্যে এসএসসিএমও পদ ব্যতিত সবগুলো পদই শূন্য রয়েছে। গালিমপুর ইউনিয়ন সাব সেন্টারে ৫টি পদের মধ্যে ফার্মাসিষ্ট এবং অফিস সহায়কের পদ শূন্য। ওই সাব সেন্টারের মিডওয়াইফ প্রেষণে কুমিল্লা নার্সিং কলেজ হাসপাতালে রয়েছেন। পয়ালগাছা ইউনিয়ন সাব সেন্টারের ৫টি পদের মধ্যে মিডওয়াইফ পদ, এসএসসিএমও ও অফিস সহায়ক পদসহ ৩টি পদ শূন্য রয়েছে।
দেওড়া দক্ষিণ ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ সেন্টার এর এসএসসিএমও প্রেষণে কুমিল্লা আদর্শ সদর হাসপাতালে রয়েছেন। আড্ডা ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ সেন্টার এর সহকারী সার্জন ও এসএসসিএমও ২টি পদই শূন্য রয়েছে। সবমিলে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটিতে ডাক্তারসহ নানা গুরুত্বপূর্ণ ৭২টি পদ শূন্য রয়েছে। এছাড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটিতে আন্ত:বিভাগে গড়ে প্রতিদিন প্রায় ৪০ জন রোগী এবং বহি:বিভাগে প্রায় ৭শত জন রোগী চিকিৎসা সেবা নিতে আসেন। যার ফলে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটিতে পর্যাপ্ত ওষুধের সরবরাহ না থাকায় প্রত্যহ চিকিৎসা সেবা নিতে আসা রোগী সাধারনেরা প্রয়োজনীয় ওষুধ না পাওয়ায় তাদের মধ্যে ক্ষোভ লক্ষ্য করা গেছে।
অপরদিকে ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান সেন্টারসমূহে গত প্রায় ১ বছর যাবৎ ওষুধের সরবরাহ না থাকায় প্রত্যন্ত অঞ্চলের গরীব রোগী সাধারনেরা স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন এমন অভিযোগ রোগী সাধারনদের। তারা বলছেন এসব সেন্টার সমূহে ডাক্তারের ব্যবস্থাপত্র ছাড়া কিছুই মিলছে না। ফলে এ সেবা সেন্টার সমূহ নাম মাত্রই চালু রয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট এলাকার ভুক্তভোগী রোগীরা জানান।
জানতে চাইলে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. সাজেদুল ইসলাম জানান, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জনবল সংকটসহ বিরাজমান সমস্যাসমূহ সমাধানের লক্ষ্যে তার দপ্তর থেকে প্রত্যেক মাসে উর্দ্ধতন কর্মকর্তার দপ্তরে অবহিত করা হয়ে থাকে। এছাড়া তিনি জানান, আমরা ৩১ শয্যা হাসপাতালের ওষুধ পাচ্ছি। তবে সংখ্যার দিক এখানে চিকিৎসা সেবা নিতে আসা রোগী ৫০ শয্যার হাসপাতালের রোগীর সমপরিমাণ। এছাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটিকে জরুরী ভিত্তিতে ৫০ শয্যা চালু করনের লক্ষ্যে উর্দ্ধতন কর্মকর্তার দপ্তরে একাধিকবার অবহিত করা হয়েছে বলে এই কর্মকর্তা জানিয়েছেন।