সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় পাথরবাহী ট্রাক্টরের ধাক্কায় পর্যটকবাহী একটি অটোরিকশার এক যাত্রী নিহত হয়েছেন; আহত হয়েছেন আরও পাঁচজন।
শনিবার বেলা ১১টার দিকে সিলেট-ভোলাগঞ্জ সড়কের ভোলাগঞ্জ পয়েন্টে এই দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রতন শেখ।
নিহতের নাম মো. জিয়াউল হক (৬৫)। তিনি জামালপুর জেলার মোবারক চেয়ারম্যানের ছেলে।
আহতরা হলেন— সম্রাট (৩৭), তার স্ত্রী সুমাইয়া (২৮), মেয়ে সাওদা (১০), ছেলে সিনান (৮) এবং অটোরিকশা চালক রমজান আলী। এদের মধ্যে শিশুসিনানের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।
আহতদের প্রথমে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। পরে সেখান থেকে তাদের সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
ওসি রতন শেখ বলেন, পুলিশের হাতে ধরা পড়ার ভয়ে শাহ আরেফিন টিলার পাথর নিয়ে দ্রুতগতিতে যাচ্ছিল একটি ট্রাক্টর। সে সময় সিলেট থেকে পর্যটকবাহী অটোরিকশাটি সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্রের দিকে যাচ্ছিল। পথে ট্রাক্টরটি অটোরিকশাকে ধাক্কা দেয়। এতে চালকসহ ছয়জন আহত হন। স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক জিয়াউলকে মৃত ঘোষণা করেন।
ওসি আরও জানান, জিয়াউল পরিবারসহ সিলেটে ঘুরতে এসেছিলেন। নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে। এ ঘটনায় আইনি প্রক্রিয়া চলছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শনিবার, ০১ নভেম্বর ২০২৫
সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় পাথরবাহী ট্রাক্টরের ধাক্কায় পর্যটকবাহী একটি অটোরিকশার এক যাত্রী নিহত হয়েছেন; আহত হয়েছেন আরও পাঁচজন।
শনিবার বেলা ১১টার দিকে সিলেট-ভোলাগঞ্জ সড়কের ভোলাগঞ্জ পয়েন্টে এই দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রতন শেখ।
নিহতের নাম মো. জিয়াউল হক (৬৫)। তিনি জামালপুর জেলার মোবারক চেয়ারম্যানের ছেলে।
আহতরা হলেন— সম্রাট (৩৭), তার স্ত্রী সুমাইয়া (২৮), মেয়ে সাওদা (১০), ছেলে সিনান (৮) এবং অটোরিকশা চালক রমজান আলী। এদের মধ্যে শিশুসিনানের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।
আহতদের প্রথমে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। পরে সেখান থেকে তাদের সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
ওসি রতন শেখ বলেন, পুলিশের হাতে ধরা পড়ার ভয়ে শাহ আরেফিন টিলার পাথর নিয়ে দ্রুতগতিতে যাচ্ছিল একটি ট্রাক্টর। সে সময় সিলেট থেকে পর্যটকবাহী অটোরিকশাটি সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্রের দিকে যাচ্ছিল। পথে ট্রাক্টরটি অটোরিকশাকে ধাক্কা দেয়। এতে চালকসহ ছয়জন আহত হন। স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক জিয়াউলকে মৃত ঘোষণা করেন।
ওসি আরও জানান, জিয়াউল পরিবারসহ সিলেটে ঘুরতে এসেছিলেন। নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে। এ ঘটনায় আইনি প্রক্রিয়া চলছে।