লক্ষ্মীপুর: ঝুঁকি নিয়েই পার হতে হচ্ছে মানুষ
লক্ষ্মীপুরের কমলনগর উপজেলার মাতব্বর হাট ঘাট থেকে প্রতিদিন নদী পাড়ি দিয়ে ভোলার তুলাতুলি ও মদনপুরে যান শতাধিক মানুষ। সেতু বা ফেরি সার্ভিস না থাকায় জীবনের ঝুঁকি নিয়েই পার হতে হচ্ছে মেঘনার উত্তাল স্রোত।
স্থানীয়রা জানান, নদীপথটি গভীর ও স্রোতপ্রবণ হওয়ায় বর্ষাকালে পারাপার আরও বিপজ্জনক হয়ে ওঠে। তবুও জীবিকার প্রয়োজনে প্রতিদিনই কেউ না কেউ ছোট নৌকা বা ট্রলারযোগে পারাপার করছেন। এতে দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকলেও বিকল্প পথের অভাবে তারা বাধ্য হয়ে ঝুঁকি নিচ্ছেন। মাতব্বর হাট ঘাট থেকে ভোলার তুলাতুলি বা মদনপুর যেতে ভাড়া দিতে হয় প্রতি যাত্রীপ্রতি প্রায় ২৫০ টাকা। স্থানীয়দের অভিযোগ, এখানে কোনো নিরাপদ নৌযান বা সরকারি তত্ত্বাবধান নেই। ফলে নৌচালকরা ইচ্ছেমতো ভাড়া নিচ্ছেন এবং নৌকাগুলোতেও নেই পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
কমলনগরের বাসিন্দা মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ভোলায় আত্মীয়স্বজন আছে। মাসে দুই-একবার যেতে হয়। কিন্তু নদীর স্রোত এমন ভয়ানক যে, মনে হয় বেঁচে ফিরব কি না সন্দেহ। স্থানীয়দের দাবি, দ্রুত এই রুটে একটি সেতু বা নিরাপদ ফেরি সার্ভিস চালু করা হোক, যাতে মানুষ জীবনের ঝুঁকি ছাড়াই পারাপার হতে পারে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
লক্ষ্মীপুর: ঝুঁকি নিয়েই পার হতে হচ্ছে মানুষ
শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫
লক্ষ্মীপুরের কমলনগর উপজেলার মাতব্বর হাট ঘাট থেকে প্রতিদিন নদী পাড়ি দিয়ে ভোলার তুলাতুলি ও মদনপুরে যান শতাধিক মানুষ। সেতু বা ফেরি সার্ভিস না থাকায় জীবনের ঝুঁকি নিয়েই পার হতে হচ্ছে মেঘনার উত্তাল স্রোত।
স্থানীয়রা জানান, নদীপথটি গভীর ও স্রোতপ্রবণ হওয়ায় বর্ষাকালে পারাপার আরও বিপজ্জনক হয়ে ওঠে। তবুও জীবিকার প্রয়োজনে প্রতিদিনই কেউ না কেউ ছোট নৌকা বা ট্রলারযোগে পারাপার করছেন। এতে দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকলেও বিকল্প পথের অভাবে তারা বাধ্য হয়ে ঝুঁকি নিচ্ছেন। মাতব্বর হাট ঘাট থেকে ভোলার তুলাতুলি বা মদনপুর যেতে ভাড়া দিতে হয় প্রতি যাত্রীপ্রতি প্রায় ২৫০ টাকা। স্থানীয়দের অভিযোগ, এখানে কোনো নিরাপদ নৌযান বা সরকারি তত্ত্বাবধান নেই। ফলে নৌচালকরা ইচ্ছেমতো ভাড়া নিচ্ছেন এবং নৌকাগুলোতেও নেই পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
কমলনগরের বাসিন্দা মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ভোলায় আত্মীয়স্বজন আছে। মাসে দুই-একবার যেতে হয়। কিন্তু নদীর স্রোত এমন ভয়ানক যে, মনে হয় বেঁচে ফিরব কি না সন্দেহ। স্থানীয়দের দাবি, দ্রুত এই রুটে একটি সেতু বা নিরাপদ ফেরি সার্ভিস চালু করা হোক, যাতে মানুষ জীবনের ঝুঁকি ছাড়াই পারাপার হতে পারে।