ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে আধিপত্য বিস্তার এর জেরে এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষরা। নিহত যুবকের নাম আবদুল কাদের জিলানী (৩৫)। তিনি বেগমগঞ্জ উপজেলার চৌমুহনী পৌরসভার পৌর হাজীপুর গ্রামের মাতাব্বর আবদুল গোফরান এর ছেলে। উপজেলার হাজিপুর ও শরীফপুর ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী সারেং বাড়ির দরজাসংলগ্ন একটি ডোবায় তার লাশ পাওয়া যায়। রাতেই পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।
শনিবার,(০৮ নভেম্বর ২০২৫) সকালে নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য নোয়াখালী জেনারেলের হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়। পুলিশও এলাকাবাসী সুত্রে জানা যায়, এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে পূর্ব-বিরোধের জেরে গত (গতকাল শুক্রবার) রাতে তার প্রতিপক্ষরা তাকে পিটিয়ে হত্যা করে বেগমগঞ্জের হাজীপুরে সারেং বাড়ির সামনে ফেলে চলে যায়। পরে স্থানীয় লোকজন তার মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশকে খবর দেয়। রাতেই পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।
বেগমগঞ্জ মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) কুতুব উদ্দিন খান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। তিনি বলেন, কাদেরের বিরুদ্ধে এলাকায় সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগ ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, আধিপত্য বিস্তারের জেরে প্রতিপক্ষের লোকজন তাকে পিটিয়ে এবং উপর্যুপরি কুপিয়ে হত্যার পর লাশটি ডোবায় ফেলে গেছে। লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শনিবার সকালে নোয়াখালীর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
বেগমগঞ্জ মডেল থানার ওসি লিটন দেওয়ান বলেন, নিহত কাদের মাদক ব্যবসা ও মারামারিসংক্রান্ত চারটি মামলার আসামি। খুনের ঘটনায় অভিযোগ পাওয়ার পর প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে আধিপত্য বিস্তার এর জেরে এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষরা। নিহত যুবকের নাম আবদুল কাদের জিলানী (৩৫)। তিনি বেগমগঞ্জ উপজেলার চৌমুহনী পৌরসভার পৌর হাজীপুর গ্রামের মাতাব্বর আবদুল গোফরান এর ছেলে। উপজেলার হাজিপুর ও শরীফপুর ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী সারেং বাড়ির দরজাসংলগ্ন একটি ডোবায় তার লাশ পাওয়া যায়। রাতেই পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।
শনিবার,(০৮ নভেম্বর ২০২৫) সকালে নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য নোয়াখালী জেনারেলের হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়। পুলিশও এলাকাবাসী সুত্রে জানা যায়, এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে পূর্ব-বিরোধের জেরে গত (গতকাল শুক্রবার) রাতে তার প্রতিপক্ষরা তাকে পিটিয়ে হত্যা করে বেগমগঞ্জের হাজীপুরে সারেং বাড়ির সামনে ফেলে চলে যায়। পরে স্থানীয় লোকজন তার মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশকে খবর দেয়। রাতেই পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।
বেগমগঞ্জ মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) কুতুব উদ্দিন খান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। তিনি বলেন, কাদেরের বিরুদ্ধে এলাকায় সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগ ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, আধিপত্য বিস্তারের জেরে প্রতিপক্ষের লোকজন তাকে পিটিয়ে এবং উপর্যুপরি কুপিয়ে হত্যার পর লাশটি ডোবায় ফেলে গেছে। লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শনিবার সকালে নোয়াখালীর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
বেগমগঞ্জ মডেল থানার ওসি লিটন দেওয়ান বলেন, নিহত কাদের মাদক ব্যবসা ও মারামারিসংক্রান্ত চারটি মামলার আসামি। খুনের ঘটনায় অভিযোগ পাওয়ার পর প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।