ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সিলেটের হালিমা হত্যা মামলায় একজনকে খাঁচায় পুরেছে র্যাব-৯। তার নাম মো. জুনদে আহমদ (২৮)।
রোববার,(০৯ নভেম্বর ২০২৫) বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে র্যাবের গণমাধ্যম শাখা। তারা জানায়, শনিবার (গত) রাত ১০টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে সিলেট রেলওয়ে স্টেশন থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
জুনেদ সিলেট মহানগরীর জালালাবাদ থানার নোয়াগাঁওয়ের মৃত হারিছ আলীর ছেলে।
জানা যায়, নোয়াগাঁওয়ের এক ওমান প্রবাসীর স্ত্রী মোছা. হালিমা বেগমের লাশ গত ৫ নভেম্বর রাত ৯টার পর বাড়ির পাশে পড়ে থাকতে দেখেন তার মেয়ে। তাকে স্বামীর বাড়ি থেকে খবর দিয়ে নিয়ে আসেন তার চাচা বাবুল মিয়া।
এ সময় তার গলায় ওড়না পেঁচানো ছিল যার সামনে ও পেছনে দুটি গিটও দেয়া হয়েছিল।
মেয়ের ধারণা, পারিবারিক বিরোধের জের ধরে তার চাচা আলী হোসেন ও বাবুল মিয়া এবং তার স্ত্রী নাছিমা মিলে হালিমা বেগমকে গলায় ওড়না দিয়ে ফাঁস লাগিয়ে হত্যার পর বাড়ির ছাদ থেকে লাশ নিচে ফেলে দিয়েছেন।
তাদের সঙ্গে শুধু পারিবারিক বিরোধই নয়, হালিমাকে আলী ও বাবুল বিভিন্ন সময় কুপ্রস্তাবও দিতেন বলে জানায় র্যাব। এ ঘটনায় মেয়েটি বাদী হয়ে জালালাবাদ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন (নং ৪/৬/১১/২৫)। এরপর র্যাব তদন্ত শুরু করে এবং হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে গ্রেপ্তারকৃত জুনেদের সম্পৃক্ততা পায়।
তাকে জালালাবাদ থানায় হস্তান্তরের বিষয়টিও নিশ্চিত করেছেন র্যাবের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (গণমাধ্যম) কে এম শহীদুল ইসলাম সোহাগ।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রোববার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫
সিলেটের হালিমা হত্যা মামলায় একজনকে খাঁচায় পুরেছে র্যাব-৯। তার নাম মো. জুনদে আহমদ (২৮)।
রোববার,(০৯ নভেম্বর ২০২৫) বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে র্যাবের গণমাধ্যম শাখা। তারা জানায়, শনিবার (গত) রাত ১০টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে সিলেট রেলওয়ে স্টেশন থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
জুনেদ সিলেট মহানগরীর জালালাবাদ থানার নোয়াগাঁওয়ের মৃত হারিছ আলীর ছেলে।
জানা যায়, নোয়াগাঁওয়ের এক ওমান প্রবাসীর স্ত্রী মোছা. হালিমা বেগমের লাশ গত ৫ নভেম্বর রাত ৯টার পর বাড়ির পাশে পড়ে থাকতে দেখেন তার মেয়ে। তাকে স্বামীর বাড়ি থেকে খবর দিয়ে নিয়ে আসেন তার চাচা বাবুল মিয়া।
এ সময় তার গলায় ওড়না পেঁচানো ছিল যার সামনে ও পেছনে দুটি গিটও দেয়া হয়েছিল।
মেয়ের ধারণা, পারিবারিক বিরোধের জের ধরে তার চাচা আলী হোসেন ও বাবুল মিয়া এবং তার স্ত্রী নাছিমা মিলে হালিমা বেগমকে গলায় ওড়না দিয়ে ফাঁস লাগিয়ে হত্যার পর বাড়ির ছাদ থেকে লাশ নিচে ফেলে দিয়েছেন।
তাদের সঙ্গে শুধু পারিবারিক বিরোধই নয়, হালিমাকে আলী ও বাবুল বিভিন্ন সময় কুপ্রস্তাবও দিতেন বলে জানায় র্যাব। এ ঘটনায় মেয়েটি বাদী হয়ে জালালাবাদ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন (নং ৪/৬/১১/২৫)। এরপর র্যাব তদন্ত শুরু করে এবং হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে গ্রেপ্তারকৃত জুনেদের সম্পৃক্ততা পায়।
তাকে জালালাবাদ থানায় হস্তান্তরের বিষয়টিও নিশ্চিত করেছেন র্যাবের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (গণমাধ্যম) কে এম শহীদুল ইসলাম সোহাগ।