টেকনাফে পৃথক দুই অভিযানে তালিকাভুক্ত দুই পলাতক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এদের একজনের বিরুদ্ধে ২৮টি এবং অন্যজনের বিরুদ্ধে ৫টি মামলা রয়েছে। মাদক, হত্যা, অপহরণ, অস্ত্র ও মানব পাচারের মতো গুরুতর অপরাধে তারা দীর্ঘদিন ধরেই পলাতক ছিল।
শনিবার, (১৫ নভেম্বর ২০২৫) রাত সাড়ে ২টার দিকে হ্নীলা ইউনিয়নের লেদা এলাকায় বিশেষ অভিযান চালায় টেকনাফ থানা পুলিশ। এসময় গ্রেপ্তার করা হয় হ্নীলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক অর্থ সম্পাদক ও ৮নং ওয়ার্ড সভাপতি নুরুল হুদাকে।
পুলিশ জানায়, আত্মসমর্পণকারী ১০২ মাদক কারবারির তালিকাভুক্ত নুরুল হুদার বিরুদ্ধে রয়েছে-মাদক মামলা ১৬টি, অপহরণসহ খুন মামলা ১টি, অস্ত্র মামলা ৩টি, বিশেষ ক্ষমতা আইন মামলা ১টি, মানিলন্ডারিং মামলা ১টি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর হামলা মামলা ৪টি এবং নাশকতাসহ বিস্ফোরক মামলা ২টি। মোট ২৮টি মামলার আসামি তিনি। গ্রেপ্তারের পর তাকে চলমান তিন মামলায় আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
এর আগে, ১২ নভেম্বর রাতে টেকনাফ সদর ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয় ওই ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য রশিদ মিয়াকে (৩৫)। তার বিরুদ্ধে রয়েছে ত্রিপল মার্ডার, অপহরণ, নাশকতাসহ বিস্ফোরক, মানব পাচার ও মাদকসহ ৫টি মামলা। গ্রেপ্তারের পর তাকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। তিনি বর্তমানে জেল হাজতে আছেন।
এ বিষয়ে কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) অলক বিশ্বাস বলেন, পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তারে টেকনাফে নিয়মিত অভিযান চলছে। জননিরাপত্তার স্বার্থে এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫
টেকনাফে পৃথক দুই অভিযানে তালিকাভুক্ত দুই পলাতক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এদের একজনের বিরুদ্ধে ২৮টি এবং অন্যজনের বিরুদ্ধে ৫টি মামলা রয়েছে। মাদক, হত্যা, অপহরণ, অস্ত্র ও মানব পাচারের মতো গুরুতর অপরাধে তারা দীর্ঘদিন ধরেই পলাতক ছিল।
শনিবার, (১৫ নভেম্বর ২০২৫) রাত সাড়ে ২টার দিকে হ্নীলা ইউনিয়নের লেদা এলাকায় বিশেষ অভিযান চালায় টেকনাফ থানা পুলিশ। এসময় গ্রেপ্তার করা হয় হ্নীলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক অর্থ সম্পাদক ও ৮নং ওয়ার্ড সভাপতি নুরুল হুদাকে।
পুলিশ জানায়, আত্মসমর্পণকারী ১০২ মাদক কারবারির তালিকাভুক্ত নুরুল হুদার বিরুদ্ধে রয়েছে-মাদক মামলা ১৬টি, অপহরণসহ খুন মামলা ১টি, অস্ত্র মামলা ৩টি, বিশেষ ক্ষমতা আইন মামলা ১টি, মানিলন্ডারিং মামলা ১টি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর হামলা মামলা ৪টি এবং নাশকতাসহ বিস্ফোরক মামলা ২টি। মোট ২৮টি মামলার আসামি তিনি। গ্রেপ্তারের পর তাকে চলমান তিন মামলায় আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
এর আগে, ১২ নভেম্বর রাতে টেকনাফ সদর ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয় ওই ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য রশিদ মিয়াকে (৩৫)। তার বিরুদ্ধে রয়েছে ত্রিপল মার্ডার, অপহরণ, নাশকতাসহ বিস্ফোরক, মানব পাচার ও মাদকসহ ৫টি মামলা। গ্রেপ্তারের পর তাকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। তিনি বর্তমানে জেল হাজতে আছেন।
এ বিষয়ে কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) অলক বিশ্বাস বলেন, পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তারে টেকনাফে নিয়মিত অভিযান চলছে। জননিরাপত্তার স্বার্থে এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।