হবিগঞ্জ : অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে প্রশাসন -সংবাদ
এডিবি অর্থায়নে বাস্তবায়নাধীন সাসেক ঢাকা-সিলেট করিডোর সড়ক উন্নয়ন প্রকল্পের অংশ হিসেবে মাধবপুর উপজেলার সদর থেকে জগদীশপুর পর্যন্ত সওজ-এর জমি দখল করে গড়ে ওঠা শতাধিক দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত এ উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেন সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের এস্টেট ও আইন শাখার উপসচিব ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আশফাকুল হক চৌধুরী। সড়কের দু’পাশে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের পাশাপাশি পরিচালিত হয় মোবাইল কোর্ট।
অভিযানে সহযোগিতা করেন সওজ হবিগঞ্জের নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ জাকির হোসেন, পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা এবং সেনাবাহিনীর একটি টিম। ফলে পুরো এলাকা আইনশৃঙ্খলার দিক থেকে নিয়ন্ত্রণে ছিল।
এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আশফাকুল হক চৌধুরী বলেন, “সাসেক প্রকল্পের প্যাকেজ-৩ (ডিএস ০৫ ও ০৬) এলাকায় সড়ক প্রশস্তকরণ কাজে দীর্ঘদিন ধরে বাধা সৃষ্টি হচ্ছিল। দখলমুক্ত করার মাধ্যমে এখন প্রকল্পের কাজ দ্রুত এগিয়ে নেওয়া সম্ভব হবে।
এদিকে, উচ্ছেদ হওয়া দোকান মালিকদের অনেকেই অভিযোগ করেন অভিযান শুরুর আগে স্থাপনা সরিয়ে নেওয়ার জন্য যথেষ্ট সময় দেওয়া হয়নি। এতে তাদের কোটি টাকারও বেশি ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেন ক্ষতিগ্রস্তরা। উচ্ছেদ কার্যক্রম চলাকালে কোনো বড় ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি বলে নিশ্চিত করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
হবিগঞ্জ : অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে প্রশাসন -সংবাদ
শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫
এডিবি অর্থায়নে বাস্তবায়নাধীন সাসেক ঢাকা-সিলেট করিডোর সড়ক উন্নয়ন প্রকল্পের অংশ হিসেবে মাধবপুর উপজেলার সদর থেকে জগদীশপুর পর্যন্ত সওজ-এর জমি দখল করে গড়ে ওঠা শতাধিক দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত এ উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেন সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের এস্টেট ও আইন শাখার উপসচিব ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আশফাকুল হক চৌধুরী। সড়কের দু’পাশে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের পাশাপাশি পরিচালিত হয় মোবাইল কোর্ট।
অভিযানে সহযোগিতা করেন সওজ হবিগঞ্জের নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ জাকির হোসেন, পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা এবং সেনাবাহিনীর একটি টিম। ফলে পুরো এলাকা আইনশৃঙ্খলার দিক থেকে নিয়ন্ত্রণে ছিল।
এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আশফাকুল হক চৌধুরী বলেন, “সাসেক প্রকল্পের প্যাকেজ-৩ (ডিএস ০৫ ও ০৬) এলাকায় সড়ক প্রশস্তকরণ কাজে দীর্ঘদিন ধরে বাধা সৃষ্টি হচ্ছিল। দখলমুক্ত করার মাধ্যমে এখন প্রকল্পের কাজ দ্রুত এগিয়ে নেওয়া সম্ভব হবে।
এদিকে, উচ্ছেদ হওয়া দোকান মালিকদের অনেকেই অভিযোগ করেন অভিযান শুরুর আগে স্থাপনা সরিয়ে নেওয়ার জন্য যথেষ্ট সময় দেওয়া হয়নি। এতে তাদের কোটি টাকারও বেশি ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেন ক্ষতিগ্রস্তরা। উচ্ছেদ কার্যক্রম চলাকালে কোনো বড় ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি বলে নিশ্চিত করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।