দেবীদ্বারে পাকা ব্রীজের উদ্ভোধন -সংবাদ
কুমিল্লার দেবীদ্বার উপজেলার ১০ নং গুনাইঘর দক্ষিণ ইউনিয়নের দক্ষিণ পোনরা গ্রামের ১৬ পরিবার দীর্ঘ ৩ যুগেরও অধিক সময় ধরে চরম ঝুঁকি নিয়ে বাঁশের সাঁকো দিয়ে বাড়িতে আসা যাওয়া করতে হতো।
দীর্ঘ ৩৬ বছরেরও অধিক সময়ের সাকো পাড়াপারের এ চরম ভোগান্তির অবসানে সহযোগীতার হাত বাড়ালেন দেবীদ্বারের কৃতি সন্তান কুমিল্লা- ৪ (দেবীদ্বার) আসন থেকে “শাপলা কলী” প্রতীকের সংসদ সদস্য পদে পদপ্রার্থী ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)’র দক্ষিণাঞ্চলের মূখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ।
স্থানীয়দের দাবীর মুখে হাসনাত আব্দুল্লাহর সুপারিশে সরকারি বরাদ্ধে ভোক্তভূগী পরিবারগুলো বাঁশের সাকোর পরিবর্তে পাকা ব্রীজ পেলেন। ওই আনন্দে উচ্ছসি পরিবারগুলো।
গত মঙ্গলবার সরজমিনে গিয়ে জানা যায়। উপজেলার দক্ষিণ পোনরা গ্রামের আব্দুল আজিজের বাড়ির ১৬ টি পরিবার জোরপুল থেকে গৌরসারের সংযোগ খালের উপর দিয়ে বাঁশের সাঁকোতে যাতায়াত করত। ওই পরিবারগুলোর কর্মজীবী মানুষ, শিক্ষার্থী, ৭ টি সিএনজি ও ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা ঝুঁকি নিয়েই পারাপার হত।
স্থানীয় এনসিপি’র যুবশক্তির নেতা আব্দুল কাদের ও মুজিবুর রহমানের উদ্যোগে এবং হাসনাত আবদুল্লাহর সহযোগীতায় বাঁশের সাঁকো ভেঙ্গে পাকা ব্রীজ নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে।
স্থানীয় মো. মহসিন, খোরশেদ আলম, আনোয়ার গাজী, মো. হারুনুর রশিদ জানান, ওই পরিবারগুলো ১৯৮৮-১৯৮৯ইং সনে বাড়ি বানিয়ে দীর্ঘ প্রায় ৩৬ বছরেরও অধিক সময় ধরে তারা এখানে বসবাস করে আসছেন। বাড়ির পাশের খালের উপর দিয়ে বাঁশের সাঁকোই ছিল তাদের একমাত্র ভরসা।
তাদের ১৬ টি পরিবার ও তাদের জীবিকা নির্বাহের জন্য ব্যবহৃত অটোরিকশা গুলো বাঁশের সাঁকো দিয়েই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করে। দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন মাধ্যমের রাজনৈতিক দলের কাছে একটি পাকা ব্রীজের আবেদন করেও পাননি। অবশেষে ভোক্তভূগী পরিবারগুলো এনসিপির (দক্ষিনাঞ্চল)’র মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর নিকট আবেদন করলে তার প্রচেষ্টায় নতুন ব্রীজ পেয়ে তারা খুশীতে আত্মহারা।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
দেবীদ্বারে পাকা ব্রীজের উদ্ভোধন -সংবাদ
বৃহস্পতিবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৫
কুমিল্লার দেবীদ্বার উপজেলার ১০ নং গুনাইঘর দক্ষিণ ইউনিয়নের দক্ষিণ পোনরা গ্রামের ১৬ পরিবার দীর্ঘ ৩ যুগেরও অধিক সময় ধরে চরম ঝুঁকি নিয়ে বাঁশের সাঁকো দিয়ে বাড়িতে আসা যাওয়া করতে হতো।
দীর্ঘ ৩৬ বছরেরও অধিক সময়ের সাকো পাড়াপারের এ চরম ভোগান্তির অবসানে সহযোগীতার হাত বাড়ালেন দেবীদ্বারের কৃতি সন্তান কুমিল্লা- ৪ (দেবীদ্বার) আসন থেকে “শাপলা কলী” প্রতীকের সংসদ সদস্য পদে পদপ্রার্থী ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)’র দক্ষিণাঞ্চলের মূখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ।
স্থানীয়দের দাবীর মুখে হাসনাত আব্দুল্লাহর সুপারিশে সরকারি বরাদ্ধে ভোক্তভূগী পরিবারগুলো বাঁশের সাকোর পরিবর্তে পাকা ব্রীজ পেলেন। ওই আনন্দে উচ্ছসি পরিবারগুলো।
গত মঙ্গলবার সরজমিনে গিয়ে জানা যায়। উপজেলার দক্ষিণ পোনরা গ্রামের আব্দুল আজিজের বাড়ির ১৬ টি পরিবার জোরপুল থেকে গৌরসারের সংযোগ খালের উপর দিয়ে বাঁশের সাঁকোতে যাতায়াত করত। ওই পরিবারগুলোর কর্মজীবী মানুষ, শিক্ষার্থী, ৭ টি সিএনজি ও ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা ঝুঁকি নিয়েই পারাপার হত।
স্থানীয় এনসিপি’র যুবশক্তির নেতা আব্দুল কাদের ও মুজিবুর রহমানের উদ্যোগে এবং হাসনাত আবদুল্লাহর সহযোগীতায় বাঁশের সাঁকো ভেঙ্গে পাকা ব্রীজ নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে।
স্থানীয় মো. মহসিন, খোরশেদ আলম, আনোয়ার গাজী, মো. হারুনুর রশিদ জানান, ওই পরিবারগুলো ১৯৮৮-১৯৮৯ইং সনে বাড়ি বানিয়ে দীর্ঘ প্রায় ৩৬ বছরেরও অধিক সময় ধরে তারা এখানে বসবাস করে আসছেন। বাড়ির পাশের খালের উপর দিয়ে বাঁশের সাঁকোই ছিল তাদের একমাত্র ভরসা।
তাদের ১৬ টি পরিবার ও তাদের জীবিকা নির্বাহের জন্য ব্যবহৃত অটোরিকশা গুলো বাঁশের সাঁকো দিয়েই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করে। দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন মাধ্যমের রাজনৈতিক দলের কাছে একটি পাকা ব্রীজের আবেদন করেও পাননি। অবশেষে ভোক্তভূগী পরিবারগুলো এনসিপির (দক্ষিনাঞ্চল)’র মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর নিকট আবেদন করলে তার প্রচেষ্টায় নতুন ব্রীজ পেয়ে তারা খুশীতে আত্মহারা।