ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলায় কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর ও স্কয়ার ক্রপ কেয়ার ডিভিশনের আয়োজনে মৃত্তিকা বিষয়ক সচেতনমূলক এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা কৃষি দপ্তরের কৃষক প্রশিক্ষন কেন্দ্রে এই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। বিশ্ব মৃত্তিকা দিবস ২০২৫ এর এ বছরের প্রতিপাদ্য সুস্থ্য শহরের জন্য স্বাস্থ্যকর মাটি” এই শ্লোগানকে সামনে রেখে কৃষি কর্মকর্তা,কৃষক ও সাধারন মানুষের মধ্যে ব্যাপক সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য এই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো.জাফর আহমেদ এর সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন স্কয়ার ক্রপ কেয়ার ডিভিশনের সেলস কো-অর্ডিনেটর মো. আনোয়ার হোসেন মোল্লা,জোনাল সেলস ম্যানেজার মো. হাসান আলী প্রমুখ। সচেতনমূলক সভায় উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. জাফর আহমেদ বলেন,সুস্থ্য মাটিই নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনে,পরিবেশ সংরক্ষন এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মেও টেকসই উন্নয়নের মূল শক্তি। সভায় বক্তার বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন এবং মানুষের বিভিন্ন কার্যক্রমের প্রভাবে প্রতিনিয়ত আমাদের মাটির ক্ষয় ও অবনতি ঘটছে। টেকসই মাটি ব্যবস্থাপনা অনুশীলন,মাটি ক্ষয়, দূষন হ্রাস,মাটিতে পানির অনুপ্রবেশে সঞ্চয় বৃদ্ধি ফলে জৈববৈচিত্র সংরক্ষন ও উর্বরতা বৃদ্ধি করে থাকে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শুক্রবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৫
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলায় কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর ও স্কয়ার ক্রপ কেয়ার ডিভিশনের আয়োজনে মৃত্তিকা বিষয়ক সচেতনমূলক এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা কৃষি দপ্তরের কৃষক প্রশিক্ষন কেন্দ্রে এই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। বিশ্ব মৃত্তিকা দিবস ২০২৫ এর এ বছরের প্রতিপাদ্য সুস্থ্য শহরের জন্য স্বাস্থ্যকর মাটি” এই শ্লোগানকে সামনে রেখে কৃষি কর্মকর্তা,কৃষক ও সাধারন মানুষের মধ্যে ব্যাপক সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য এই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো.জাফর আহমেদ এর সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন স্কয়ার ক্রপ কেয়ার ডিভিশনের সেলস কো-অর্ডিনেটর মো. আনোয়ার হোসেন মোল্লা,জোনাল সেলস ম্যানেজার মো. হাসান আলী প্রমুখ। সচেতনমূলক সভায় উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. জাফর আহমেদ বলেন,সুস্থ্য মাটিই নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনে,পরিবেশ সংরক্ষন এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মেও টেকসই উন্নয়নের মূল শক্তি। সভায় বক্তার বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন এবং মানুষের বিভিন্ন কার্যক্রমের প্রভাবে প্রতিনিয়ত আমাদের মাটির ক্ষয় ও অবনতি ঘটছে। টেকসই মাটি ব্যবস্থাপনা অনুশীলন,মাটি ক্ষয়, দূষন হ্রাস,মাটিতে পানির অনুপ্রবেশে সঞ্চয় বৃদ্ধি ফলে জৈববৈচিত্র সংরক্ষন ও উর্বরতা বৃদ্ধি করে থাকে।