জামালপুর জেলার সরিষাবাডী উপজেলার ৪ নং আওনা ইউনিয়নের কুলপ্যাল গ্রামের খেয়াঘাট থেকে ২নং পোগলদিঘা ইউনিয়নের দামোদরপুর হয়ে যমুনা উচ্চ বিদ্যালয় পর্যন্ত নবনির্মিত ২ কিমি. রাস্তাটি গত দুই দিনের প্রবল বর্ষণে রাস্তার দুপাশে বিভিন্ন স্থানে বালু মাটি ধসে অসংখ্য গর্ত সৃষ্টি হয়ে হয়েছে।
আগামীতে আরো ভারি বৃষ্টি হলে রাস্তাটি যানবাহন ও জনসাধারণ চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়বে বলে আওনা ও পোগলদিঘা ইউপি চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা মো. বেলাল হোসেন ও মো. আশরাফুল ইসলাম মানিক জানান । তারা বলেন,এ সড়ক দিয়ে সরিষাবাড়ী উপজেলার ৭টি গ্রামের মধ্যে কুলপাল, ঘুইন্চা, আওনা, দামোদরপুর, চর পোগলদিঘা, পোগলদিঘা গ্রামের জনসাধারণ ও ছাত্র ছাত্রীদের উপজেলা সদরের সাথে যোগাযোগ করার জন্য একমাত্র উপায়। এ ছাড়াও সিরাজগঞ্জ জেলার কাজিপুর উপজেলার ৫টি গ্রামের মধ্যে রোগন্নাথপুর , ভেটুয়া, ব্রামনজাণী, ভোলারদেয়ার, মালিপাড়া, জজিরা ও গ্রামের জনসাধারণ, ব্যবসায়ী,ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়াতের জন্য এই রাস্তাটি একমাত্র মাধ্যম। এই রাস্তা দিয়ে মুমূর্ষরোগি হাসপাতালে নেওয়া হয়। রাস্তাটির ঠিকাদার মেসার্স আশা এন্টারপ্রাইজ প্রোপাইটার আনোয়ার হোসেন রাঙ্গা এর সাথে কথা হলে তিনি বলেন, আমি একই এলাকায় বসবাস করি কাজেই ইতিপূর্বে বৃষ্টির কারণে আমি দু দুইবার রাস্তার দু,পাশ ভরাট করে দিয়েছি, এভাবে চলতে থাকলে আমি ঠিকাদার আর কি করতে পারি। তবু আমি চেষ্টা করব মাটি ভরাট করার জন্য। তিনি আরও বলেন, এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট বিভাগের সুবিবেচনা আমার কাম্য।এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকৌশলী জাহিদুল ইসলাম বলেন, রাস্তাটি দ্রুত সংস্কারের উদ্যোগ নেয়া হবে জানান।
রোববার, ২৮ মে ২০২৩
জামালপুর জেলার সরিষাবাডী উপজেলার ৪ নং আওনা ইউনিয়নের কুলপ্যাল গ্রামের খেয়াঘাট থেকে ২নং পোগলদিঘা ইউনিয়নের দামোদরপুর হয়ে যমুনা উচ্চ বিদ্যালয় পর্যন্ত নবনির্মিত ২ কিমি. রাস্তাটি গত দুই দিনের প্রবল বর্ষণে রাস্তার দুপাশে বিভিন্ন স্থানে বালু মাটি ধসে অসংখ্য গর্ত সৃষ্টি হয়ে হয়েছে।
আগামীতে আরো ভারি বৃষ্টি হলে রাস্তাটি যানবাহন ও জনসাধারণ চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়বে বলে আওনা ও পোগলদিঘা ইউপি চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা মো. বেলাল হোসেন ও মো. আশরাফুল ইসলাম মানিক জানান । তারা বলেন,এ সড়ক দিয়ে সরিষাবাড়ী উপজেলার ৭টি গ্রামের মধ্যে কুলপাল, ঘুইন্চা, আওনা, দামোদরপুর, চর পোগলদিঘা, পোগলদিঘা গ্রামের জনসাধারণ ও ছাত্র ছাত্রীদের উপজেলা সদরের সাথে যোগাযোগ করার জন্য একমাত্র উপায়। এ ছাড়াও সিরাজগঞ্জ জেলার কাজিপুর উপজেলার ৫টি গ্রামের মধ্যে রোগন্নাথপুর , ভেটুয়া, ব্রামনজাণী, ভোলারদেয়ার, মালিপাড়া, জজিরা ও গ্রামের জনসাধারণ, ব্যবসায়ী,ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়াতের জন্য এই রাস্তাটি একমাত্র মাধ্যম। এই রাস্তা দিয়ে মুমূর্ষরোগি হাসপাতালে নেওয়া হয়। রাস্তাটির ঠিকাদার মেসার্স আশা এন্টারপ্রাইজ প্রোপাইটার আনোয়ার হোসেন রাঙ্গা এর সাথে কথা হলে তিনি বলেন, আমি একই এলাকায় বসবাস করি কাজেই ইতিপূর্বে বৃষ্টির কারণে আমি দু দুইবার রাস্তার দু,পাশ ভরাট করে দিয়েছি, এভাবে চলতে থাকলে আমি ঠিকাদার আর কি করতে পারি। তবু আমি চেষ্টা করব মাটি ভরাট করার জন্য। তিনি আরও বলেন, এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট বিভাগের সুবিবেচনা আমার কাম্য।এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকৌশলী জাহিদুল ইসলাম বলেন, রাস্তাটি দ্রুত সংস্কারের উদ্যোগ নেয়া হবে জানান।