সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম বৃহৎ ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে আগামীকাল ৯ অক্টোবর থেকে ১৪ অক্টোবর পর্যন্ত সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানির কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। তবে, এই সময়ে পাসপোর্টধারী যাত্রীদের যাতায়াতের ক্ষেত্রে কোনো বাধা থাকবে না, তারা যথারীতি যাতায়াত করতে পারবেন।
আগামী ১৫ অক্টোবর, মঙ্গলবার থেকে পুনরায় এই স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। ভারতীয় ঘোজাডাঙ্গা সিএন্ডএফ এজেন্ট কার্গো ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ভোমরা স্থলবন্দর সিএন্ডএফ এজেন্ট এসোসিয়েশনকে একটি পত্রের মাধ্যমে এই সিদ্ধান্তের কথা জানায়।
ভোমরা স্থলবন্দর সিএন্ডএফ এজেন্ট এসোসিয়েশনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান আহ্বায়ক কমিটির সদস্য এএসএম মাকছুদ খাঁন জানান, দুর্গাপূজা উপলক্ষে ৯ অক্টোবর থেকে ১৪ অক্টোবর পর্যন্ত টানা ৯ দিন বন্দরের বাণিজ্যিক কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। ভারতের ঘোজাডাঙ্গা সিএন্ডএফ এজেন্ট কার্গো ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে তাদের কাছে পাঠানো চিঠিতে এই তথ্য জানানো হয়। ফলে, বুধবার থেকে টানা ৯ দিন ভোমরা বন্দরের আমদানি ও রপ্তানির সব ধরনের কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। তবে, ১৫ অক্টোবর থেকে বন্দরের বাণিজ্যিক কার্যক্রম স্বাভাবিকভাবে শুরু হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
এদিকে ভোমরা ইমিগ্রেশন পুলিশের অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সেকেন্দার আলী নিশ্চিত করেছেন যে, আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও পাসপোর্টধারী যাত্রীদের যাতায়াতে কোনো সমস্যা হবে না। তারা এ সময়েও যথারীতি চলাচল করতে পারবেন।
প্রসঙ্গত, শারদীয় দুর্গাপূজা সনাতন ধর্মাবলম্বীদের প্রধান ধর্মীয় উৎসবগুলোর মধ্যে একটি। এ উপলক্ষে প্রতিবছর ভারত এবং বাংলাদেশে সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ছুটি ঘোষণা করা হয় এবং বাণিজ্যিক কার্যক্রমেও ছুটির দিনগুলোতে সাময়িক বিরতি দেওয়া হয়। ভোমরা স্থলবন্দর দুই দেশের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক রুট হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এ বন্দরের মাধ্যমে উভয় দেশের মধ্যে পণ্য আমদানি-রপ্তানি হয়ে থাকে। বিশেষ করে ভারত থেকে খাদ্যদ্রব্য, কাঁচামাল এবং অন্যান্য পণ্য আমদানি করা হয় এবং বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন রপ্তানি পণ্য প্রেরণ করা হয়।
দুর্গাপূজার সময় দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ থাকায় উভয় দেশের বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে সাময়িক অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয়। তবে পুজোর পর কার্যক্রম পুনরায় শুরু হলে এই সমস্যা কেটে যায়।
ভোমরা স্থলবন্দর থেকে সাধারণত প্রতিদিন বিপুল পরিমাণ পণ্য আমদানি এবং রপ্তানি করা হয়। এ বন্দরটি ভারতের ঘোজাডাঙ্গা স্থলবন্দরের সাথে যুক্ত, যা উভয় দেশের বাণিজ্যের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তবে, উৎসবের সময় বন্দরের কার্যক্রম বন্ধ থাকা স্বাভাবিক, কারণ এ সময় অনেক কর্মকর্তা এবং শ্রমিকরা ছুটিতে থাকেন।
আগামী ১৫ অক্টোবর থেকে পুনরায় বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু হলে এই সাময়িক বিরতি পুষিয়ে নেওয়ার জন্য উভয় পক্ষের ব্যবসায়ীরা তৎপর হবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
মঙ্গলবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৪
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম বৃহৎ ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে আগামীকাল ৯ অক্টোবর থেকে ১৪ অক্টোবর পর্যন্ত সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানির কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। তবে, এই সময়ে পাসপোর্টধারী যাত্রীদের যাতায়াতের ক্ষেত্রে কোনো বাধা থাকবে না, তারা যথারীতি যাতায়াত করতে পারবেন।
আগামী ১৫ অক্টোবর, মঙ্গলবার থেকে পুনরায় এই স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। ভারতীয় ঘোজাডাঙ্গা সিএন্ডএফ এজেন্ট কার্গো ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ভোমরা স্থলবন্দর সিএন্ডএফ এজেন্ট এসোসিয়েশনকে একটি পত্রের মাধ্যমে এই সিদ্ধান্তের কথা জানায়।
ভোমরা স্থলবন্দর সিএন্ডএফ এজেন্ট এসোসিয়েশনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান আহ্বায়ক কমিটির সদস্য এএসএম মাকছুদ খাঁন জানান, দুর্গাপূজা উপলক্ষে ৯ অক্টোবর থেকে ১৪ অক্টোবর পর্যন্ত টানা ৯ দিন বন্দরের বাণিজ্যিক কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। ভারতের ঘোজাডাঙ্গা সিএন্ডএফ এজেন্ট কার্গো ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে তাদের কাছে পাঠানো চিঠিতে এই তথ্য জানানো হয়। ফলে, বুধবার থেকে টানা ৯ দিন ভোমরা বন্দরের আমদানি ও রপ্তানির সব ধরনের কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। তবে, ১৫ অক্টোবর থেকে বন্দরের বাণিজ্যিক কার্যক্রম স্বাভাবিকভাবে শুরু হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
এদিকে ভোমরা ইমিগ্রেশন পুলিশের অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সেকেন্দার আলী নিশ্চিত করেছেন যে, আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও পাসপোর্টধারী যাত্রীদের যাতায়াতে কোনো সমস্যা হবে না। তারা এ সময়েও যথারীতি চলাচল করতে পারবেন।
প্রসঙ্গত, শারদীয় দুর্গাপূজা সনাতন ধর্মাবলম্বীদের প্রধান ধর্মীয় উৎসবগুলোর মধ্যে একটি। এ উপলক্ষে প্রতিবছর ভারত এবং বাংলাদেশে সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ছুটি ঘোষণা করা হয় এবং বাণিজ্যিক কার্যক্রমেও ছুটির দিনগুলোতে সাময়িক বিরতি দেওয়া হয়। ভোমরা স্থলবন্দর দুই দেশের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক রুট হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এ বন্দরের মাধ্যমে উভয় দেশের মধ্যে পণ্য আমদানি-রপ্তানি হয়ে থাকে। বিশেষ করে ভারত থেকে খাদ্যদ্রব্য, কাঁচামাল এবং অন্যান্য পণ্য আমদানি করা হয় এবং বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন রপ্তানি পণ্য প্রেরণ করা হয়।
দুর্গাপূজার সময় দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ থাকায় উভয় দেশের বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে সাময়িক অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয়। তবে পুজোর পর কার্যক্রম পুনরায় শুরু হলে এই সমস্যা কেটে যায়।
ভোমরা স্থলবন্দর থেকে সাধারণত প্রতিদিন বিপুল পরিমাণ পণ্য আমদানি এবং রপ্তানি করা হয়। এ বন্দরটি ভারতের ঘোজাডাঙ্গা স্থলবন্দরের সাথে যুক্ত, যা উভয় দেশের বাণিজ্যের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তবে, উৎসবের সময় বন্দরের কার্যক্রম বন্ধ থাকা স্বাভাবিক, কারণ এ সময় অনেক কর্মকর্তা এবং শ্রমিকরা ছুটিতে থাকেন।
আগামী ১৫ অক্টোবর থেকে পুনরায় বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু হলে এই সাময়িক বিরতি পুষিয়ে নেওয়ার জন্য উভয় পক্ষের ব্যবসায়ীরা তৎপর হবেন বলে আশা করা হচ্ছে।