ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স (আইসিসি) বাংলাদেশ সম্প্রতি ঢাকার একটি হোটেলে তাদের ৩০তম বার্ষিকী উদযাপন করেছে। অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রদূত, বিশিষ্ট অতিথি, গণ্যমান্য ব্যক্তি এবং ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে একটি ভিডিও উপস্থাপন করা হয়, যেখানে আইসিসি সদর দপ্তর এবং আইসিসি বাংলাদেশের ইতিহাস এবং কার্যক্রম তুলে ধরা হয়। ভিডিওটিতে ১৯৯৪ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে আইসিসি বাংলাদেশের যাত্রা এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্যকে এগিয়ে নেওয়া, গ্লোবাল ব্যবসার সংযোগ স্থাপন এবং টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়ন এর ভূমিকা তুলে ধরা হয়।
ভিডিও উপস্থাপনার পর, আইসিসি চেয়ার মি. ফিলিপ ভারিনের পক্ষ থেকে আইসিসি সেক্রেটারি জেনারেল মি. জন ডেন্টনের একটি বার্তা পড়ে শোনানো হয়, যা উপস্থাপন করেন ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সাবেক সভাপতি আশরাফ আহমেদ।
জন ডেন্টন তার বার্তায় বলেন, আইসিসি ১০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের মাধ্যমে শান্তি ও সমৃদ্ধি প্রচারের ম্যান্ডেট নিয়ে কাজ করছে। বর্তমানে আমরা ১৭০টি দেশের ৪৫ মিলিয়নের বেশি ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিত্ব করি, যার ৭০% গ্লোবাল সাউথে অবস্থিত। আমাদের লক্ষ্য হলো প্রতিদিন, সব জায়গায়, সবার জন্য ব্যবসার সুযোগ সৃষ্টি করা।
তিনি আরও বলেন, আইসিসি-বাংলাদেশ আমাদের একটি সক্রিয় অংশীদার হিসেবে কাজ করে আসছে। বিশেষত, আইসিসি বাংলাদেশ টিম আন্তর্জাতিক ব্যাংকিং কমিশনে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেছে, আইসিসি নিয়ম এবং মান আপডেট করেছে, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সম্মেলনে অংশ নিয়েছে এবং মালয়েশিয়া, ভিয়েনাম ও থাইল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশে কর্মশালার আয়োজন করেছে।
তাছাড়া জন ডেন্টন তাঁর বার্তায় উল্লেখ করেছেন, আইসিসি বাংলাদেশের ডিজিটাল স্ট্যান্ডার্ডস ইনিশিয়েটিভ এবং নারী উদ্যোক্তাদের জন্য কর্মশালা আয়োজনের মতো উদ্যোগগুলো বাংলাদেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের মতে, শ্রমশক্তিতে নারীর অংশগ্রহণ বাড়িয়ে বাংলাদেশ জিডিপিতে প্রায় ৪০% প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে পারে। এদিকে, জাতিসংঘের হিসাব অনুযায়ী, ডিজিটাল বাণিজ্য প্রক্রিয়া গ্রহণের মাধ্যমে বাংলাদেশ বছরে আরও ৬০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার রপ্তানি আয় বৃদ্ধি করতে পারে। এই উদ্যোগগুলোর মাধ্যমে আইসিসি বাংলাদেশ আমাদের গর্বিত করেছে, এবং ভবিষ্যতেও আমরা বাংলাদেশের বেসরকারি খাতকে সমাজের উন্নয়নে সমর্থন দিতে প্রস্তুত।
রোববার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪
ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স (আইসিসি) বাংলাদেশ সম্প্রতি ঢাকার একটি হোটেলে তাদের ৩০তম বার্ষিকী উদযাপন করেছে। অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রদূত, বিশিষ্ট অতিথি, গণ্যমান্য ব্যক্তি এবং ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে একটি ভিডিও উপস্থাপন করা হয়, যেখানে আইসিসি সদর দপ্তর এবং আইসিসি বাংলাদেশের ইতিহাস এবং কার্যক্রম তুলে ধরা হয়। ভিডিওটিতে ১৯৯৪ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে আইসিসি বাংলাদেশের যাত্রা এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্যকে এগিয়ে নেওয়া, গ্লোবাল ব্যবসার সংযোগ স্থাপন এবং টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়ন এর ভূমিকা তুলে ধরা হয়।
ভিডিও উপস্থাপনার পর, আইসিসি চেয়ার মি. ফিলিপ ভারিনের পক্ষ থেকে আইসিসি সেক্রেটারি জেনারেল মি. জন ডেন্টনের একটি বার্তা পড়ে শোনানো হয়, যা উপস্থাপন করেন ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সাবেক সভাপতি আশরাফ আহমেদ।
জন ডেন্টন তার বার্তায় বলেন, আইসিসি ১০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের মাধ্যমে শান্তি ও সমৃদ্ধি প্রচারের ম্যান্ডেট নিয়ে কাজ করছে। বর্তমানে আমরা ১৭০টি দেশের ৪৫ মিলিয়নের বেশি ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিত্ব করি, যার ৭০% গ্লোবাল সাউথে অবস্থিত। আমাদের লক্ষ্য হলো প্রতিদিন, সব জায়গায়, সবার জন্য ব্যবসার সুযোগ সৃষ্টি করা।
তিনি আরও বলেন, আইসিসি-বাংলাদেশ আমাদের একটি সক্রিয় অংশীদার হিসেবে কাজ করে আসছে। বিশেষত, আইসিসি বাংলাদেশ টিম আন্তর্জাতিক ব্যাংকিং কমিশনে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেছে, আইসিসি নিয়ম এবং মান আপডেট করেছে, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সম্মেলনে অংশ নিয়েছে এবং মালয়েশিয়া, ভিয়েনাম ও থাইল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশে কর্মশালার আয়োজন করেছে।
তাছাড়া জন ডেন্টন তাঁর বার্তায় উল্লেখ করেছেন, আইসিসি বাংলাদেশের ডিজিটাল স্ট্যান্ডার্ডস ইনিশিয়েটিভ এবং নারী উদ্যোক্তাদের জন্য কর্মশালা আয়োজনের মতো উদ্যোগগুলো বাংলাদেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের মতে, শ্রমশক্তিতে নারীর অংশগ্রহণ বাড়িয়ে বাংলাদেশ জিডিপিতে প্রায় ৪০% প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে পারে। এদিকে, জাতিসংঘের হিসাব অনুযায়ী, ডিজিটাল বাণিজ্য প্রক্রিয়া গ্রহণের মাধ্যমে বাংলাদেশ বছরে আরও ৬০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার রপ্তানি আয় বৃদ্ধি করতে পারে। এই উদ্যোগগুলোর মাধ্যমে আইসিসি বাংলাদেশ আমাদের গর্বিত করেছে, এবং ভবিষ্যতেও আমরা বাংলাদেশের বেসরকারি খাতকে সমাজের উন্নয়নে সমর্থন দিতে প্রস্তুত।