পুঁজিবাজারে সেকেন্ডারি মার্কেটে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে অন্তত এক বছরের অভিজ্ঞতা ও গড়ে ৫ লাখ টাকার বিনিয়োগ না থাকলে ঋণ নিয়ে শেয়ার কেনা যাবে না—এমন বিধান রেখে নতুন মার্জিন নীতিমালা গেজেট আকারে প্রকাশ করেছে সরকার।
বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এবং তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর হওয়া ‘বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ (মার্জিন) বিধিমালা, ২০২৫’ অনুযায়ী, বিনিয়োগকারীর হিসাবে গত এক বছরে গড়ে ৫ লাখ টাকার বিনিয়োগ না থাকলে কোনো প্রতিষ্ঠান তার জন্য মার্জিন অর্থায়ন করতে পারবে না।
বিধিমালায় আরও বলা হয়েছে, মার্জিন অর্থায়নের পর বিনিয়োগকারীর হিসাবে শুধুমাত্র মার্জিন অর্থায়নযোগ্য সিকিউরিটি রাখা যাবে; অন্য কোনো ধরনের সম্পদ সংরক্ষণ করা যাবে না।
এ নীতিমালার আগে টাস্কফোর্সের প্রস্তাবে বলা হয়েছিল—ছয় মাসের কম অভিজ্ঞতা এবং ১০ লাখ টাকার কম বিনিয়োগকারীদের মার্জিন সুবিধা না দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
গুরুত্বপূর্ণ নিষেধাজ্ঞা ও শর্তাবলি
গৃহিণী, ছাত্র, অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তি বা যাদের নিয়মিত আয় নেই—তাদেরকে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের জন্য মার্জিন ঋণ দেওয়া হবে না।
উৎপাদন বন্ধ থাকা প্রতিষ্ঠান, ‘বি’, ‘জেড’ ও ‘জি’ শ্রেণির কোম্পানির শেয়ারে মার্জিন ঋণ বিনিয়োগ করা যাবে না।
দুটি পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত নয়—এমন কোনো প্রতিষ্ঠানের শেয়ারে মার্জিন ঋণের অর্থ ব্যবহার নিষিদ্ধ।
একইভাবে এসএমই, এটিবি এবং ওটিসি বোর্ডে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠানের শেয়ারে মার্জিন বিনিয়োগ করা যাবে না।
আইপিও (প্রাথমিক গণপ্রস্তাব)-এর মাধ্যমে শেয়ার কেনায় মার্জিন ঋণ ব্যবহার করা যাবে না।
তালিকাভুক্ত কোনো প্রতিষ্ঠানের উল্লেখযোগ্য শেয়ার বা পরিচালকের শেয়ার কেনায় মার্জিন ঋণের অর্থ ব্যবহার করা যাবে না।
কোনো কোম্পানির পরিচালক নিজের প্রতিষ্ঠানের শেয়ারে মার্জিন ঋণ নিয়ে বিনিয়োগ করতে পারবেন না।
বিনিয়োগকারীর লক করা, ব্লক করা, বন্ধক রাখা বা পরিচালকের শেয়ার জামানত হিসেবে ব্যবহার করে মার্জিন ঋণ নেওয়ার সুযোগও নেই।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫
পুঁজিবাজারে সেকেন্ডারি মার্কেটে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে অন্তত এক বছরের অভিজ্ঞতা ও গড়ে ৫ লাখ টাকার বিনিয়োগ না থাকলে ঋণ নিয়ে শেয়ার কেনা যাবে না—এমন বিধান রেখে নতুন মার্জিন নীতিমালা গেজেট আকারে প্রকাশ করেছে সরকার।
বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এবং তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর হওয়া ‘বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ (মার্জিন) বিধিমালা, ২০২৫’ অনুযায়ী, বিনিয়োগকারীর হিসাবে গত এক বছরে গড়ে ৫ লাখ টাকার বিনিয়োগ না থাকলে কোনো প্রতিষ্ঠান তার জন্য মার্জিন অর্থায়ন করতে পারবে না।
বিধিমালায় আরও বলা হয়েছে, মার্জিন অর্থায়নের পর বিনিয়োগকারীর হিসাবে শুধুমাত্র মার্জিন অর্থায়নযোগ্য সিকিউরিটি রাখা যাবে; অন্য কোনো ধরনের সম্পদ সংরক্ষণ করা যাবে না।
এ নীতিমালার আগে টাস্কফোর্সের প্রস্তাবে বলা হয়েছিল—ছয় মাসের কম অভিজ্ঞতা এবং ১০ লাখ টাকার কম বিনিয়োগকারীদের মার্জিন সুবিধা না দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
গুরুত্বপূর্ণ নিষেধাজ্ঞা ও শর্তাবলি
গৃহিণী, ছাত্র, অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তি বা যাদের নিয়মিত আয় নেই—তাদেরকে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের জন্য মার্জিন ঋণ দেওয়া হবে না।
উৎপাদন বন্ধ থাকা প্রতিষ্ঠান, ‘বি’, ‘জেড’ ও ‘জি’ শ্রেণির কোম্পানির শেয়ারে মার্জিন ঋণ বিনিয়োগ করা যাবে না।
দুটি পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত নয়—এমন কোনো প্রতিষ্ঠানের শেয়ারে মার্জিন ঋণের অর্থ ব্যবহার নিষিদ্ধ।
একইভাবে এসএমই, এটিবি এবং ওটিসি বোর্ডে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠানের শেয়ারে মার্জিন বিনিয়োগ করা যাবে না।
আইপিও (প্রাথমিক গণপ্রস্তাব)-এর মাধ্যমে শেয়ার কেনায় মার্জিন ঋণ ব্যবহার করা যাবে না।
তালিকাভুক্ত কোনো প্রতিষ্ঠানের উল্লেখযোগ্য শেয়ার বা পরিচালকের শেয়ার কেনায় মার্জিন ঋণের অর্থ ব্যবহার করা যাবে না।
কোনো কোম্পানির পরিচালক নিজের প্রতিষ্ঠানের শেয়ারে মার্জিন ঋণ নিয়ে বিনিয়োগ করতে পারবেন না।
বিনিয়োগকারীর লক করা, ব্লক করা, বন্ধক রাখা বা পরিচালকের শেয়ার জামানত হিসেবে ব্যবহার করে মার্জিন ঋণ নেওয়ার সুযোগও নেই।