ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলের এক শিক্ষার্থী সিনিয়রদের দ্বারা নির্যাতনের শিকার হয়ে এর প্রতিবাদে অনশন কর্মসূচি শুরু করেছে।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর নাম মোহাম্মদ রিফাত হাওলাদার। সে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস বিভাগের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।
আজ বুধবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে সকাল আটটা থেকে অনশন কর্মসূচি শুরু করে এই শিক্ষার্থী।
রিফাত হাওলাদার সংবাদকে বলেন, হলের সিনিয়ররা গেস্টরুমে শারীরিক ও মানসিকভাবে আমাদের উপর নির্যাতন চালায়। নানাভাবে হেনস্তা করে। হলে একটা ভয়ের পরিবেশ সৃষ্টি করেছে তারা। এটার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না করলে এভাবেই চলতে থাকবে। সেজন্য আমি এখানে অনশন কর্মসূচি পালন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
এ বিষয়ে হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বেল্লাল হোসেন বলেন, ওই শিক্ষার্থী আগে আমাকে বিষয়টি জানানোর দরকার ছিল। এটি উদ্দেশ্যপ্রনেদিতও হতে পারে। আমি হাউজ টিউটরদের সেখানে পাঠিয়েছি।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক মাকসুদুর রহমানের তাৎক্ষণিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বুধবার, ২২ নভেম্বর ২০২৩
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলের এক শিক্ষার্থী সিনিয়রদের দ্বারা নির্যাতনের শিকার হয়ে এর প্রতিবাদে অনশন কর্মসূচি শুরু করেছে।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর নাম মোহাম্মদ রিফাত হাওলাদার। সে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস বিভাগের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।
আজ বুধবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে সকাল আটটা থেকে অনশন কর্মসূচি শুরু করে এই শিক্ষার্থী।
রিফাত হাওলাদার সংবাদকে বলেন, হলের সিনিয়ররা গেস্টরুমে শারীরিক ও মানসিকভাবে আমাদের উপর নির্যাতন চালায়। নানাভাবে হেনস্তা করে। হলে একটা ভয়ের পরিবেশ সৃষ্টি করেছে তারা। এটার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না করলে এভাবেই চলতে থাকবে। সেজন্য আমি এখানে অনশন কর্মসূচি পালন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
এ বিষয়ে হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বেল্লাল হোসেন বলেন, ওই শিক্ষার্থী আগে আমাকে বিষয়টি জানানোর দরকার ছিল। এটি উদ্দেশ্যপ্রনেদিতও হতে পারে। আমি হাউজ টিউটরদের সেখানে পাঠিয়েছি।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক মাকসুদুর রহমানের তাৎক্ষণিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।