alt

ক্যাম্পাস

ঢাবিতে ভর্তি

তীব্র গরমে লম্বা লাইনে ভোগান্তি শিক্ষার্থীদের

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক : মঙ্গলবার, ১১ জুন ২০২৪

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এবার কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিট, বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা ও চারুকলা ইউনিট মিলে মোট ৫ হাজার ৯৬৫ জন শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ পেয়েছে। তবে সুযোগ পাওয়া শিক্ষার্থীদের ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করতে সময় দেওয়া হয়েছে মাত্র তিন দিন। এর ফলে কষ্ট হলেও তাড়াহুড়ো করেই ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে ভিড় জমিয়েছেন অনেক শিক্ষার্থী। তীব্র গরমে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন তারা।

বিশ্ববিদ্যালয়ের নোটিশে বলা হয়েছে, শিক্ষার্থীদের আগামী ১০ থেকে ১২ জুনের মধ্যে সংশ্লিষ্ট বিভাগে হাজির হয়ে ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে।

তবে তীব্র গরম এবং ঈদের ছুটিতে বাড়ি ফেরার দুশ্চিন্তা নিয়ে অনেকে আগে ভাগেই ভর্তি হতে এসেছেন। তীব্র গরমে লাইনে দাঁড়িয়ে হাঁসফাস অবস্থা শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রথম বর্ষে ভর্তি হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় টাকা অনলাইনে প্রদান করা হলেও ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করতে টাকার জমার রশিদ বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীেদর অগ্রণী ব্যাংক ও কলা, আইন, ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদসহ অন্যন্য অনুষদের সোনালী ব্যাংক থেকে সত্যায়িত করতে হয়। সত্যায়িত রশিদ বিভাগে প্রদান করে ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হয়। তবে অগ্রণী ও সোনালী ব্যাংকের যে কোনো শাখায় এই কাজটি করা যায় না। দুই ব্যংকেরই কেবল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্পোরেট শাখাতেই এই কাজ করতে হয়। যার ফলে সারাদেশ থেকে আসা শিক্ষার্থীরা চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন।

মঙ্গলবার (১১ জুন) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ঘুরে দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের জনতা ব্যাংকের টিএসসি শাখার গেট থেকে শুরু করে লম্বা লাইন শুরু হয়েছে। এই লাইন টিএসসির মূলগেট হয়ে টিএসসির শেষ মাথা দিয়ে কারাস বিল্ডিং পার হয়ে, টিএসসি মেট্রোরেল স্টেশনও অতিক্রম করে পুষ্টি ও খাদ্য বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের সামনে পর্যন্ত পৌঁছেছে। লাইনে শুধু শিক্ষার্থী নয় দাঁড়িয়েছেন অভিভাবকরাও। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি প্রক্রিয়ায় এমন ভোগান্তি মানতে পারছেন না নতুন শিক্ষার্থী এবং তাদের অভিভাবকরা। রোকেয়া হল, শামসুন্নাহার হল, সহ অন্যন্য হলেও লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায় শিক্ষার্থীদের।

সোমবারও (১০জুন) এমন লাইন দেখা যায় প্রশাসনিক ভবনের সোনালী ব্যাংক ঘিরে। সেই লাইন সোনালী ব্যাংক থেকে শুরু হয়ে পৌঁছে যায় শিক্ষা ও গবেষণা ইন্সটিটিউটের সামনে পর্যন্ত।

মালিহা তাবাসসুম নামে এক শিক্ষার্থী বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে আমাদের ভালো লাগার জায়গাটা অন্যরকম। কিন্তু ভর্তির প্রথম দিনেই এমন ভোগান্তি আমাদের ধারণাগুলোকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। এখন বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের সব থেকে বড় এবং সমৃদ্ধ বিশ্ববিদ্যালয়। কিন্তু তার ভর্তি প্রক্রিয়া এমনটা হবে এটা কখনো আশা করিনি। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের এদিকে নজর দেওয়া উচিত।

আব্দুল কুদ্দুস নামে একজন অভিভাবক বলেন, বাংলাদেশের সব কিছু এখন অনলাইন নির্ভর। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী যেখানে বাংলাদেশকে স্মার্ট বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তুলতে চাচ্ছেন। সেখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এখনো সেই উদাহরণ তৈরি করতে পারেনি, এটা আসলেই দুঃখজনক। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের মানুষকে পথ দেখায়। কিন্তু এই বিশ্ববিদ্যালয়ে এখনো স্মার্ট কার্যক্রম শুরু হয়নি। যার ফলে আমাদের এই ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। তারা চাইলে দেশের যেকোনো প্রান্তে তাদের ব্যাংক শাখাগুলোতে তারা টাকাটা নিতে পারতো। অথবা ঈদের পরে ভর্তি কার্যক্রমটা শুরু করতে পারতো। আমি রংপুর থেকে এসেছি, কিন্তু ঈদের এ সময়ে মেয়েকে নিয়ে ঠিকমতো ফিরতে পারবো কি না সেটা জানা নেই।

এ বিষয়ে কথা বলতে একাধিকবার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনকে কল দেওয়া হলেও যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।

ছবি

খাসি তুমি কার!

ছবি

ঈদের ছুটিতে হলে অবস্থান করায় ছাত্রীদের ডেকে শাসালেন জবির হল প্রভোস্ট

ছবি

ঢাবিতে বাজেট ২০২৪-২৫: প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি শীর্ষক সভা

কোটা পুনবর্হালের প্রতিবাদে শিক্ষার্থী আন্দোলনে উত্তপ্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

জাবি শিক্ষার্থীকে হেনস্থা করে হলচু্্য: তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলে গাফিলতির অভিযোগ

ছবি

কোটা পুনর্বহালের প্রতিবাদে উত্তাল ঢাবি

ছবি

প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় ইউনিলিভারের ‘অ্যাওয়্যার ওয়েভ’ ক্যাম্পেইন

ছবি

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে মুক্তিযোদ্ধা কোটা পুনর্বহালের প্রতিবাদ

ছবি

নারায়ণগঞ্জ থেকে শুরু হলো ওয়াইল্ড লাইফ অলিম্পিয়াড ২০২৪ এর আঞ্চলিকপর্ব

ছবি

কোটা পুনর্বহালের প্রতিবাদে ঢাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

ছবি

ছুটিতে ইবির আবাসিক হল খোলা রাখার দাবিতে স্মারকলিপি ও প্রধান ফটক অবরোধ

ছবি

ঈদের ছুটিতে বন্ধ ক্যাম্পাসে গাছ কাটার মহাযজ্ঞ

ছবি

স্বাস্থ্যবিমার আওতায় আনা হবে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের : জবি উপাচার্য

ছবি

জবিতে প্রজেক্ট শেষেও স্হাপনা না সরিয়ে ক্লাসরুম দখলে রাখার অভিযোগ

ছবি

নামাজ পড়ানোর অনুমতি পেল জবির ইমাম

অবৈধভাবে দখলকৃত রাস্তা উন্মুক্তকরণসহ ১১‌ দফা দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান

ছবি

জবিতে বসবাস করা কর্মচারীদের আবাসস্থল ত্যাগের নির্দেশ

ছবি

উদ্ভাবন ছাড়া টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয়- ঢাবি উপাচার্য

ছবি

জবির নতুন সহকারী প্রক্টরের দায়িত্বে দেওয়ান বদরুল

ছবি

জবির মসজিদে মধ্যরাতে ঘুমন্ত নারী, ইমামকে সাময়িক অব্যাহতি ও তদন্ত কমিটি

ছবি

ঢাকায় ৮ম নগর সংলাপ মঙ্গলবার

ছবি

অবন্তিকার আত্মহত্যা: অভিযুক্ত শিক্ষক দ্বীন ইসলাম ফিরতে চান ক্লাসে

ছবি

জবিতে বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ নির্ণয় করছে ‘বাঁধন’

ছবি

মেয়েদের পাশাপাশি ছেলেরাও যৌন হয়রানির শিকার হচ্ছে: সাদেকা হালিম

ছবি

ক্যান্সার আক্রান্ত জবি অধ্যাপককে বাঁচাতে এগিয়ে আসুন

ছবি

টিউশনের প্রলোভন দেখিয়ে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রতারণা

ছবি

১১তম পরিবেশ বিতর্ক প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন রাবি

ছবি

যাদের প্রিয় কিছু নেই, তাদের জীবন অন্তঃসারশূন্য: জবি উপাচার্য

পেনশন স্কিম বাতিলের দাবিতে কর্মবিরতিসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি ঢাবি শিক্ষক সমিতির

ছবি

জাবিতে স্বেচ্ছাচারিতা ও অসৌজন্যমূলক আচরণের প্রতিবাদে প্রভোস্ট কক্ষে তালা

৩.৬৫ পেয়ে তৃতীয় হলেন জবির সেই অবন্তিকা

ছবি

বশেমুরকৃবিতে কৃষিতে রিমোট সেন্সিং ও জিআইএস এর ব্যবহার বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

ছবি

বারিতে ক্যানসার কোষ কালচার বিষয়ে সেমিনার অনুষ্ঠিত

ছবি

গাজীপুরে ডুয়েট শিক্ষকদের মৌন মিছিল, প্রতিবাদ সভা

ছবি

বশেমুরকৃবি ভেটেরিনারি টিচিং হসপিটালে ইয়ং ডক্টরস লার্নিং প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত

ছবি

কৃষ্ণচূড়ার আগুন রঙ্গে সেজেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস

tab

ক্যাম্পাস

ঢাবিতে ভর্তি

তীব্র গরমে লম্বা লাইনে ভোগান্তি শিক্ষার্থীদের

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

মঙ্গলবার, ১১ জুন ২০২৪

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এবার কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিট, বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা ও চারুকলা ইউনিট মিলে মোট ৫ হাজার ৯৬৫ জন শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ পেয়েছে। তবে সুযোগ পাওয়া শিক্ষার্থীদের ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করতে সময় দেওয়া হয়েছে মাত্র তিন দিন। এর ফলে কষ্ট হলেও তাড়াহুড়ো করেই ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে ভিড় জমিয়েছেন অনেক শিক্ষার্থী। তীব্র গরমে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন তারা।

বিশ্ববিদ্যালয়ের নোটিশে বলা হয়েছে, শিক্ষার্থীদের আগামী ১০ থেকে ১২ জুনের মধ্যে সংশ্লিষ্ট বিভাগে হাজির হয়ে ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে।

তবে তীব্র গরম এবং ঈদের ছুটিতে বাড়ি ফেরার দুশ্চিন্তা নিয়ে অনেকে আগে ভাগেই ভর্তি হতে এসেছেন। তীব্র গরমে লাইনে দাঁড়িয়ে হাঁসফাস অবস্থা শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রথম বর্ষে ভর্তি হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় টাকা অনলাইনে প্রদান করা হলেও ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করতে টাকার জমার রশিদ বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীেদর অগ্রণী ব্যাংক ও কলা, আইন, ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদসহ অন্যন্য অনুষদের সোনালী ব্যাংক থেকে সত্যায়িত করতে হয়। সত্যায়িত রশিদ বিভাগে প্রদান করে ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হয়। তবে অগ্রণী ও সোনালী ব্যাংকের যে কোনো শাখায় এই কাজটি করা যায় না। দুই ব্যংকেরই কেবল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্পোরেট শাখাতেই এই কাজ করতে হয়। যার ফলে সারাদেশ থেকে আসা শিক্ষার্থীরা চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন।

মঙ্গলবার (১১ জুন) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ঘুরে দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের জনতা ব্যাংকের টিএসসি শাখার গেট থেকে শুরু করে লম্বা লাইন শুরু হয়েছে। এই লাইন টিএসসির মূলগেট হয়ে টিএসসির শেষ মাথা দিয়ে কারাস বিল্ডিং পার হয়ে, টিএসসি মেট্রোরেল স্টেশনও অতিক্রম করে পুষ্টি ও খাদ্য বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের সামনে পর্যন্ত পৌঁছেছে। লাইনে শুধু শিক্ষার্থী নয় দাঁড়িয়েছেন অভিভাবকরাও। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি প্রক্রিয়ায় এমন ভোগান্তি মানতে পারছেন না নতুন শিক্ষার্থী এবং তাদের অভিভাবকরা। রোকেয়া হল, শামসুন্নাহার হল, সহ অন্যন্য হলেও লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায় শিক্ষার্থীদের।

সোমবারও (১০জুন) এমন লাইন দেখা যায় প্রশাসনিক ভবনের সোনালী ব্যাংক ঘিরে। সেই লাইন সোনালী ব্যাংক থেকে শুরু হয়ে পৌঁছে যায় শিক্ষা ও গবেষণা ইন্সটিটিউটের সামনে পর্যন্ত।

মালিহা তাবাসসুম নামে এক শিক্ষার্থী বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে আমাদের ভালো লাগার জায়গাটা অন্যরকম। কিন্তু ভর্তির প্রথম দিনেই এমন ভোগান্তি আমাদের ধারণাগুলোকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। এখন বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের সব থেকে বড় এবং সমৃদ্ধ বিশ্ববিদ্যালয়। কিন্তু তার ভর্তি প্রক্রিয়া এমনটা হবে এটা কখনো আশা করিনি। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের এদিকে নজর দেওয়া উচিত।

আব্দুল কুদ্দুস নামে একজন অভিভাবক বলেন, বাংলাদেশের সব কিছু এখন অনলাইন নির্ভর। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী যেখানে বাংলাদেশকে স্মার্ট বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তুলতে চাচ্ছেন। সেখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এখনো সেই উদাহরণ তৈরি করতে পারেনি, এটা আসলেই দুঃখজনক। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের মানুষকে পথ দেখায়। কিন্তু এই বিশ্ববিদ্যালয়ে এখনো স্মার্ট কার্যক্রম শুরু হয়নি। যার ফলে আমাদের এই ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। তারা চাইলে দেশের যেকোনো প্রান্তে তাদের ব্যাংক শাখাগুলোতে তারা টাকাটা নিতে পারতো। অথবা ঈদের পরে ভর্তি কার্যক্রমটা শুরু করতে পারতো। আমি রংপুর থেকে এসেছি, কিন্তু ঈদের এ সময়ে মেয়েকে নিয়ে ঠিকমতো ফিরতে পারবো কি না সেটা জানা নেই।

এ বিষয়ে কথা বলতে একাধিকবার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনকে কল দেওয়া হলেও যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।

back to top