বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) একাংশের শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগের সঙ্গে জড়িতদের প্রবেশ নিষিদ্ধের দাবিতে ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন। আজ মঙ্গলবার, এসব শিক্ষার্থী কোনো ক্লাস বা পরীক্ষায় অংশ নেননি।
বুয়েটের ১৯তম ব্যাচের কয়েকজন শিক্ষার্থী এই আন্দোলনের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। বিকেল ৪টায় তাঁদের একটি প্রতিনিধিদল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে দাবি জানায়।
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, নতুন উপাচার্য নিয়োগের পর তদন্ত কমিটি গঠন করা হলেও এখনো দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। ছাত্রলীগের নেতাদের হলে থাকার অনুমতি বাতিল করা হয়নি। তাঁরা বলেন, ক্যাম্পাস খোলার পর থেকে ছাত্রলীগের সদস্যরা আবারও হলে প্রবেশের চেষ্টা করছেন। গতকাল রাতে দুইজন শিক্ষার্থী হলে উঠতে গেলে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে রাতেই ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জনের ঘোষণা দেন আন্দোলনকারীরা।
আন্দোলনকারী এক শিক্ষার্থী জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাদেশের ১৬ নম্বর ধারা অনুযায়ী, কোনো ছাত্রসংগঠনের সঙ্গে যুক্ত হওয়া বা কার্যক্রম পরিচালনা করতে হলে ছাত্রকল্যাণ পরিদপ্তরের অনুমতি প্রয়োজন। কিন্তু এই নিয়মের লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে এখনো কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
তাঁরা আরও বলেন, দ্রুত তদন্ত কমিটির কার্যকর পদক্ষেপ দেখতে চান এবং অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান।
মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) একাংশের শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগের সঙ্গে জড়িতদের প্রবেশ নিষিদ্ধের দাবিতে ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন। আজ মঙ্গলবার, এসব শিক্ষার্থী কোনো ক্লাস বা পরীক্ষায় অংশ নেননি।
বুয়েটের ১৯তম ব্যাচের কয়েকজন শিক্ষার্থী এই আন্দোলনের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। বিকেল ৪টায় তাঁদের একটি প্রতিনিধিদল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে দাবি জানায়।
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, নতুন উপাচার্য নিয়োগের পর তদন্ত কমিটি গঠন করা হলেও এখনো দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। ছাত্রলীগের নেতাদের হলে থাকার অনুমতি বাতিল করা হয়নি। তাঁরা বলেন, ক্যাম্পাস খোলার পর থেকে ছাত্রলীগের সদস্যরা আবারও হলে প্রবেশের চেষ্টা করছেন। গতকাল রাতে দুইজন শিক্ষার্থী হলে উঠতে গেলে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে রাতেই ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জনের ঘোষণা দেন আন্দোলনকারীরা।
আন্দোলনকারী এক শিক্ষার্থী জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাদেশের ১৬ নম্বর ধারা অনুযায়ী, কোনো ছাত্রসংগঠনের সঙ্গে যুক্ত হওয়া বা কার্যক্রম পরিচালনা করতে হলে ছাত্রকল্যাণ পরিদপ্তরের অনুমতি প্রয়োজন। কিন্তু এই নিয়মের লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে এখনো কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
তাঁরা আরও বলেন, দ্রুত তদন্ত কমিটির কার্যকর পদক্ষেপ দেখতে চান এবং অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান।