ইসলামী ছাত্রশিবিরের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সেক্রেটারি জেনারেল এস এম ফরহাদ প্রথমবারের মতো রাজনৈতিক পরিচয় প্রকাশের পর বিশ্ববিদ্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন। তিনি অভিযোগ করেছেন, রগ কাটার সঙ্গে ছাত্রশিবিরকে জড়িয়ে যে অভিযোগ করা হয়, তার কোনো প্রমাণ নেই। বরং গুগলে খুঁজলে ছাত্রলীগের নামে এসব অপরাধ পাওয়া যাবে।
বৃহস্পতিবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি ক্যাফেটেরিয়ায় আয়োজিত এ সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট থেকে স্নাতকোত্তর শেষ করা ফরহাদ সম্প্রতি নিজের রাজনৈতিক পরিচয় প্রকাশ করেন। তিনি আগে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে এস এম ফরহাদ বলেন, ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠায় ছাত্রশিবিরকে প্রধান বাধা হিসেবে দেখে। তিনি অভিযোগ করেন, নিরপরাধ মানুষকে নামাজের মধ্যেও আটক করে অস্ত্রসহ আটকের মিথ্যা অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।
তিনি আরও উল্লেখ করেন, সাম্প্রতিক সরকার পতনের আন্দোলনে ইসলামী ছাত্রশিবির অংশগ্রহণ করেছে এবং এই আন্দোলনটি সর্বস্তরের মানুষের ছিল। ছাত্রদল, বামপন্থী ছাত্রসংগঠনসহ অনেকেই এতে অংশ নিয়েছে। ফরহাদ বলেন, এই আন্দোলন কারো একক কৃতিত্বের বিষয় নয়।
এছাড়া, ১৯৯০ সালে পরিবেশ পরিষদে ইসলামী ছাত্রশিবিরের ক্যাম্পাসে রাজনীতি নিষিদ্ধের বিষয়ে ফরহাদ বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাদেশ অনুযায়ী এই ধরনের সিদ্ধান্ত দেওয়ার ক্ষমতা কেবল সিন্ডিকেট, সিনেট এবং একাডেমিক কাউন্সিলের রয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি শিক্ষার্থীদের ছাত্ররাজনীতিতে ফিরে আসার বিষয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তিনি মনে করেন, পরিবেশের পরিবর্তন হলে শিক্ষার্থীরা রাজনীতিতে অংশগ্রহণ করবেন।
বৃহস্পতিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ইসলামী ছাত্রশিবিরের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সেক্রেটারি জেনারেল এস এম ফরহাদ প্রথমবারের মতো রাজনৈতিক পরিচয় প্রকাশের পর বিশ্ববিদ্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন। তিনি অভিযোগ করেছেন, রগ কাটার সঙ্গে ছাত্রশিবিরকে জড়িয়ে যে অভিযোগ করা হয়, তার কোনো প্রমাণ নেই। বরং গুগলে খুঁজলে ছাত্রলীগের নামে এসব অপরাধ পাওয়া যাবে।
বৃহস্পতিবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি ক্যাফেটেরিয়ায় আয়োজিত এ সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট থেকে স্নাতকোত্তর শেষ করা ফরহাদ সম্প্রতি নিজের রাজনৈতিক পরিচয় প্রকাশ করেন। তিনি আগে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে এস এম ফরহাদ বলেন, ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠায় ছাত্রশিবিরকে প্রধান বাধা হিসেবে দেখে। তিনি অভিযোগ করেন, নিরপরাধ মানুষকে নামাজের মধ্যেও আটক করে অস্ত্রসহ আটকের মিথ্যা অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।
তিনি আরও উল্লেখ করেন, সাম্প্রতিক সরকার পতনের আন্দোলনে ইসলামী ছাত্রশিবির অংশগ্রহণ করেছে এবং এই আন্দোলনটি সর্বস্তরের মানুষের ছিল। ছাত্রদল, বামপন্থী ছাত্রসংগঠনসহ অনেকেই এতে অংশ নিয়েছে। ফরহাদ বলেন, এই আন্দোলন কারো একক কৃতিত্বের বিষয় নয়।
এছাড়া, ১৯৯০ সালে পরিবেশ পরিষদে ইসলামী ছাত্রশিবিরের ক্যাম্পাসে রাজনীতি নিষিদ্ধের বিষয়ে ফরহাদ বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাদেশ অনুযায়ী এই ধরনের সিদ্ধান্ত দেওয়ার ক্ষমতা কেবল সিন্ডিকেট, সিনেট এবং একাডেমিক কাউন্সিলের রয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি শিক্ষার্থীদের ছাত্ররাজনীতিতে ফিরে আসার বিষয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তিনি মনে করেন, পরিবেশের পরিবর্তন হলে শিক্ষার্থীরা রাজনীতিতে অংশগ্রহণ করবেন।