ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজের ২৮ শিক্ষার্থীকে ক্যাম্পাসে ও হোস্টেলে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত থাকার অপরাধে সাময়িক বহিস্কার করা হয়েছে।
শনিবার দুপুরে কলেজ সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এদের বিরুদ্ধে ক্যাম্পাসে চাঁদাবাজি, মাদকসেবন, সন্ত্রাসী কার্যকলাপ এবং বৈষ্যমবিরোধী ছাত্র গণআন্দোলনকারিদের উপর নির্যাতনের অভিযোগ রয়েছে। বহিস্কৃত শিক্ষার্থীদের মাঝে কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ডা. অনুপম সাহা, সাধারণ সম্পাদক ডা. আব্দুল্লাহ আল হাসানসহ শাখা ছাত্রলীগের নেতা কর্মীরা রয়েছেন।
কলেজ উপাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মো. নাজমুল আলম খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত একাডেমিক কাউন্সিলের ওই সভায় অধ্যাপক ডা. জিম্মা হোসেনকে সভাপতি এবং ডা. মো. বদর উদ্দীনকে সদস্য সচিব করে সাত সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আগামী পাঁচ কর্ম দিবসের মধ্যে কমিটিকে চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রদান করতে বলা হয়েছে। চূড়ান্ত প্রতিবেদন না পাওয়া পর্যন্ত অভিযুক্ত ২৮ শিক্ষার্থীকে ক্যাম্পাস ও হোস্টেল থেকে বহিস্কারাদেশ দেয়া হয়।
বহিস্কৃত শিক্ষার্থীরা হলেন, ম-৫২ ব্যাচের শিক্ষার্থী ডা. অনুপম সাহা, ডা. মাশফিক আনোয়ার, ম-৫৩ ব্যাচের ডা. আব্দুল্লাহ আল হাসান, ডা. মেহেদী হাসান শিমুল, ডা. অনুপম দত্ত অর্ঘ, ম-৫৪ ব্যাচের ডা. মাহিদুল হক অয়ন, ডা. জাহিদুল ইসলাম তুষার, ম-৫৬ ব্যাচের মঞ্জুরুল হক রাজিব, ম-৪৭ ব্যাচের রাকিবুল হাসান রুকন, আলমগীর হোসেন, আশিক উদ্দিন, শিপন হাসান, সৈয়দ রায়হান আল আশরাফ, ম-৫৮ ব্যাচের রায়হান ফাল্গুন, অর্ণব সাহা, কামস আরেফিন, আসিফ রায়হান, ম-৫৯ ব্যাচের দিগন্ত সরকার, কুবের চক্রবর্তী, সিয়াম জাওয়াদ পুষণ, বিডিএস-৫ ব্যাচের ডা. সঞ্জীব সরকার বোনাস, ডা. সাইফুল ইসলাম, বিডিএস-০৭ ব্যাচের মুনতাসুর রাতুল, সানজিদ আহমেদ, বিডিএস-৮ ব্যাচের শাহরিয়ার ইফতেখার সৌমিক, আশিক মাহমুদ রিয়াদ, বিডিএস-১০ ব্যাচের আসিফ ইকবাল ও মেরাজ হোসেন বাঁধন।
শনিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৪
ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজের ২৮ শিক্ষার্থীকে ক্যাম্পাসে ও হোস্টেলে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত থাকার অপরাধে সাময়িক বহিস্কার করা হয়েছে।
শনিবার দুপুরে কলেজ সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এদের বিরুদ্ধে ক্যাম্পাসে চাঁদাবাজি, মাদকসেবন, সন্ত্রাসী কার্যকলাপ এবং বৈষ্যমবিরোধী ছাত্র গণআন্দোলনকারিদের উপর নির্যাতনের অভিযোগ রয়েছে। বহিস্কৃত শিক্ষার্থীদের মাঝে কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ডা. অনুপম সাহা, সাধারণ সম্পাদক ডা. আব্দুল্লাহ আল হাসানসহ শাখা ছাত্রলীগের নেতা কর্মীরা রয়েছেন।
কলেজ উপাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মো. নাজমুল আলম খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত একাডেমিক কাউন্সিলের ওই সভায় অধ্যাপক ডা. জিম্মা হোসেনকে সভাপতি এবং ডা. মো. বদর উদ্দীনকে সদস্য সচিব করে সাত সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আগামী পাঁচ কর্ম দিবসের মধ্যে কমিটিকে চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রদান করতে বলা হয়েছে। চূড়ান্ত প্রতিবেদন না পাওয়া পর্যন্ত অভিযুক্ত ২৮ শিক্ষার্থীকে ক্যাম্পাস ও হোস্টেল থেকে বহিস্কারাদেশ দেয়া হয়।
বহিস্কৃত শিক্ষার্থীরা হলেন, ম-৫২ ব্যাচের শিক্ষার্থী ডা. অনুপম সাহা, ডা. মাশফিক আনোয়ার, ম-৫৩ ব্যাচের ডা. আব্দুল্লাহ আল হাসান, ডা. মেহেদী হাসান শিমুল, ডা. অনুপম দত্ত অর্ঘ, ম-৫৪ ব্যাচের ডা. মাহিদুল হক অয়ন, ডা. জাহিদুল ইসলাম তুষার, ম-৫৬ ব্যাচের মঞ্জুরুল হক রাজিব, ম-৪৭ ব্যাচের রাকিবুল হাসান রুকন, আলমগীর হোসেন, আশিক উদ্দিন, শিপন হাসান, সৈয়দ রায়হান আল আশরাফ, ম-৫৮ ব্যাচের রায়হান ফাল্গুন, অর্ণব সাহা, কামস আরেফিন, আসিফ রায়হান, ম-৫৯ ব্যাচের দিগন্ত সরকার, কুবের চক্রবর্তী, সিয়াম জাওয়াদ পুষণ, বিডিএস-৫ ব্যাচের ডা. সঞ্জীব সরকার বোনাস, ডা. সাইফুল ইসলাম, বিডিএস-০৭ ব্যাচের মুনতাসুর রাতুল, সানজিদ আহমেদ, বিডিএস-৮ ব্যাচের শাহরিয়ার ইফতেখার সৌমিক, আশিক মাহমুদ রিয়াদ, বিডিএস-১০ ব্যাচের আসিফ ইকবাল ও মেরাজ হোসেন বাঁধন।