alt

অতীতে কেউ নিজেদের ‘জমিদার’ ভাবতো আর বাকীদের ‘প্রজা’ ভাবতো : জবি অধ্যাপক

প্রতিনিধি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় : রোববার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪

https://sangbad.net.bd/images/2024/October/06Oct24/news/WhatsApp%20Image%202024-10-06%20at%2014.33.54.jpeg

মত বিনিময় সভায় বক্তব্য দিচ্ছেন জবির ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক রইছ উদদীন

অতীতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে কেউ নিজেদেরকে ‘জমিদার’ ভাবতো আর বাকীদের ‘প্রজা’ ভাবতো বলে মন্তব্য করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের চেয়ারম্যান ও বিশ্ববিদ্যালয় সাদা দলের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মো. রইছ উদদীন।

আজ রোববার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় বিনির্মাণ ভাবনা’ শীর্ষক আলোচনা ও মত বিনিময় সভায় তিনি এ বক্তব্য করেন। মত বিনিময় সভাটির আয়োজন করেন ‘বৈষম্য বিরোধী জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার’।

অধ্যাপক রইছ উদদীন বলেন, ‘উনিশ বছর পরে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় বিনির্মানের ভাবনা আসলো কেন? তার মূল কারণ হলো, অতীতে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে কেউ নিজেদেরকে জমিদার ভাবতো আর বাকীদের প্রজা ভাবতো।’

তিনি বলেন, ‘আমরা দেখেছি উপাচার্য অফিসে নির্দিষ্ট কিছু মানুষ সিন্ডিকেট পরিচালনা করতো। আমরা দেখেছি একটি দলের স্বার্থান্বেষী মহল নিজেদের স্বার্থের জন্য সবকিছু করেছে কেবল এই বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নটুকু করেনাই। এজন্যই এখন এই বিশ্ববিদ্যালয় বিনির্মাণের ভাবনা আসছে।’

তিনি বলেন, ‘অতীতে যাদের দ্বারা এই বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈষম্য হয়েছে তাদের চিহ্নিত করে শাস্তি নিশ্চিত করতে না পারলে ভবিষ্যতে আমাদের দ্বারা বৈষম্য পুণরায় উদ্ভব হতে পারে। তাই ভবিষ্যতের বৈষম্য দূর করার জন্য যারা অতীতে যারা বৈষম্য সৃষ্টি করেছে তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে শাস্তি নিশ্চিত করতে চাই। এক্ষেত্রেও আমরা বৈষম্য করতে চাই না, যারা প্রকৃত দোষী তারাই শাস্তি পাক। তাই আমরা সবাই দল মতের উর্ধ্বে উঠে কিভাবে এই বিশ্ববিদ্যালয়কে সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি সে লক্ষ্যে কাজ করতে হবে।’

https://sangbad.net.bd/images/2024/October/06Oct24/news/WhatsApp%20Image%202024-10-06%20at%2014.21.30%20%281%29.jpeg

সভায় শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী ফরহাদ হোসাইন বলেন, ‘বন্দুকের নলের মুখে দাঁড়িয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশে নতুন ক্যাম্পাস পেয়েছি। চব্বিশের গণ অভ্যুত্থান এর পর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কিংবা দায়িত্বরত যেই হোন না কেন শিক্ষার্থীদের সাথে বিদ্বেষমূলক ও অন্যায় আচরণ করলে আমরা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস থেকে টেনে হিচড়ে বের করে দিব।’

ইতিহাস বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক নাছির আহমদ বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, কর্মচারী কারও জন্যেই নির্দিষ্ট বাসস্থান নেই, কিন্তু সম্ভাবনা আছে; আমাদের ১৩ টি হল আছে। শিক্ষক শিক্ষার্থীদের জন্য ক্যান্টিন উন্নত করণ, ক্যাম্পাসকে মাদক মুক্ত করা, দ্রুত নতুন ক্যাম্পাস নির্মানের দিকে নজর দিতে চাই। আমরা এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্যেকটি সমস্যাকে চিহ্নিত করতে চাই এবং ধরে ধরে সমাধান করতে চাই।’

মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক ইমরানুল হক বলেন, ‘আমরা সবাই সম্মিলিতভাবে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নের দিকটা এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। আমরা প্রত্যেকে প্রত্যেকের জায়গা থেকে চেষ্টা করলে এই ক্যাম্পাসকে শুধু বাংলাদেশে নয়, বিশ্বের মধ্যে একটি স্বনামধ্যন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত করতে করতে পারবো।’

ইংরেজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক নাসির উদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমাদের কর্মকান্ড থাকবে শিক্ষার্থী সংশ্লিষ্ট। শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীদের নিয়ে ভাববে বিশ্ববিদ্যালয়; আর ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে ভাববো আমরা। আমাদের মূল ক্যাম্পাস আমাদেরই থাকবে, এখানে আমরা হল করতে পারি। আর নতুন ক্যাম্পাসে একাডেমিক ভবনগুলো নির্মান করা যেতে পারে। আমাদের ক্র‍য়কৃত জায়গায় প্রয়োজন হলে টিনসেটের স্থাপনা করে ছাত্র-ছাত্রীদের থাকার জায়গা করে দিতে পারি।’

ছবি

৩৫ বছর পর চাকসু নির্বাচন, ‘মুক্ত ক্যাম্পাসের’ স্বপ্ন নিয়ে ভোট দিচ্ছে শিক্ষার্থীরা

ছবি

রাকসু: বিদ্রোহী প্রার্থীকে বহিষ্কার করলো ছাত্রদল, নিজেও নিলেন অব্যাহতি

ছবি

প্রতিবাদে সায়েন্স ল্যাবরেটরি মোড়ে ব্লকেড শিক্ষার্থীদের

ছবি

সাড়ে তিন দশক পর চাকসু নির্বাচন বুধবার

ছবি

রাকসু: শেষ দিনের প্রচারে ব্যস্ত, আশা ও শঙ্কার দোলাচলে প্রার্থীরা

ছবি

রাকসু: ছাত্রদল প্যানেলকে সমর্থন, ভোট থেকে সরে দাড়ালেন এক স্বতন্ত্র প্রার্থী

ছবি

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন: নিরাপদ ও নারীবান্ধব ক্যাম্পাসের প্রত্যাশা ছাত্রীদের

ছবি

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে র‍্যাগিং: ১৬ শিক্ষার্থী সাময়িকভাবে বহিষ্কার

ছবি

রাকসু: নবীনবরণে জমে উঠেছে নির্বাচনের প্রচারণা

ছবি

রাকসু নির্বাচন: ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা জোরদার, দুই হলে তল্লাশি

ছবি

রাকসু কেন্দ্রীয় ও হল সংসদ, সিনেট ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনের প্রার্থী ও পোলিং এজেন্টদের প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

ছবি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উদযাপিত

ছবি

রাকসু: ছাত্রদলের ইশতেহার, লাইব্রেরিতে এসি ও স্টারলিংকের প্রতিশ্রুতি

ছবি

রাকসু: ভিপি প্রার্থীদের ইশতেহারে নানা প্রতিশ্রুতি

ছবি

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে কুকুরের উৎপাত বন্ধে শুরু হচ্ছে টিকাদান কর্মসূচি

ছবি

চাকসু নির্বাচন: ৩৩ দফা সংস্কার বাস্তবায়নের প্রতিশ্রুতি শিবির সমর্থিত প্যানেলের

ছবি

রাকসু: বিধি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ছাত্রদল-শিবিরের

ছবি

ছুটি শেষে রাকসুর প্রচারণা শুরু

ছবি

চাকসু: শিবিরের বিরুদ্ধে আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ ছাত্রদলের

ছবি

রাকসু: ভোটে প্রচারণার সময়সীমা বাড়লো

ছবি

হৃদরোগে প্রাণ গেলো জবি ছাত্রদল নেতা হাসিবুর রহমানের

ছবি

টাঙ্গাইল মাভাবিপ্রবি ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ নতুন কমিটির সভাপতি সাগর সম্পাদক দিপু

ছবি

শাবি ছাত্রলীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকসহ ৫৪ শিক্ষার্থী বহিস্কার

ছবি

রাবি: নাট্যকলা বিভাগে শিক্ষক নিয়োগে আর্থিক লেনদেনের অভিযোগ, আইনি নোটিশ

ছবি

বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর জগন্নাথ ক্যাম্পাসে প্রথম নির্বাচনী আমেজ

ছবি

ডাকসু: দায়িত্বে থেকেও সাদার দলের অভিযোগকে ‘দ্বিচারিতা’ বলছে ইউটিএল

ছবি

ডাকসু ব্যালট নিয়ে নতুন বিতর্ক, কোথায় মিললো ৮ হাজারের গরমিল

ছবি

কক্সবাজার মেডিকেল কলেজে ছাত্রদলের সভাপতি হলেন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা সফি

ছবি

ডাকসু নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের ব্যাখ্যা চেয়ে সাদা দলের দাবি

ছবি

ডাকসু নির্বাচনে অনিয়ম অভিযোগে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের জবাব ‘অস্পষ্ট’ : ছাত্রদল

ছবি

রাবিতে শিক্ষক লাঞ্চনায় ‘জড়িতদের’ বহিষ্কার চায় ‘জাতীয়তাবাদী’ ইউট্যাব

ছবি

রাবিতে পোষ্য কোটা: ‘অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার’ দায় প্রশাসনকে নিতে হবে, উপাচার্যকে শিক্ষার্থীরা

ছবি

জবি ছাত্রদলের তিন দিনের স্বাস্থ্যসেবা কর্মসূচিতে সেবা নিলেন ১৮শ শিক্ষার্থী

ছবি

ডাকসু নির্বাচনের সিসিটিভি ভিডিও ও ভোটার তালিকা প্রকাশে অপারগতা জানাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন

ছবি

চাকসু নির্বাচনে ১১ জন ও হল সংসদে ৯ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার

ছবি

রাবি: সাত দিনের আল্টিমেটামে শাটডাউন প্রত্যাহার, কর্মবিরতিতে অনড় শিক্ষকরা

tab

অতীতে কেউ নিজেদের ‘জমিদার’ ভাবতো আর বাকীদের ‘প্রজা’ ভাবতো : জবি অধ্যাপক

প্রতিনিধি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

রোববার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪

https://sangbad.net.bd/images/2024/October/06Oct24/news/WhatsApp%20Image%202024-10-06%20at%2014.33.54.jpeg

মত বিনিময় সভায় বক্তব্য দিচ্ছেন জবির ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক রইছ উদদীন

অতীতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে কেউ নিজেদেরকে ‘জমিদার’ ভাবতো আর বাকীদের ‘প্রজা’ ভাবতো বলে মন্তব্য করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের চেয়ারম্যান ও বিশ্ববিদ্যালয় সাদা দলের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মো. রইছ উদদীন।

আজ রোববার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় বিনির্মাণ ভাবনা’ শীর্ষক আলোচনা ও মত বিনিময় সভায় তিনি এ বক্তব্য করেন। মত বিনিময় সভাটির আয়োজন করেন ‘বৈষম্য বিরোধী জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার’।

অধ্যাপক রইছ উদদীন বলেন, ‘উনিশ বছর পরে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় বিনির্মানের ভাবনা আসলো কেন? তার মূল কারণ হলো, অতীতে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে কেউ নিজেদেরকে জমিদার ভাবতো আর বাকীদের প্রজা ভাবতো।’

তিনি বলেন, ‘আমরা দেখেছি উপাচার্য অফিসে নির্দিষ্ট কিছু মানুষ সিন্ডিকেট পরিচালনা করতো। আমরা দেখেছি একটি দলের স্বার্থান্বেষী মহল নিজেদের স্বার্থের জন্য সবকিছু করেছে কেবল এই বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নটুকু করেনাই। এজন্যই এখন এই বিশ্ববিদ্যালয় বিনির্মাণের ভাবনা আসছে।’

তিনি বলেন, ‘অতীতে যাদের দ্বারা এই বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈষম্য হয়েছে তাদের চিহ্নিত করে শাস্তি নিশ্চিত করতে না পারলে ভবিষ্যতে আমাদের দ্বারা বৈষম্য পুণরায় উদ্ভব হতে পারে। তাই ভবিষ্যতের বৈষম্য দূর করার জন্য যারা অতীতে যারা বৈষম্য সৃষ্টি করেছে তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে শাস্তি নিশ্চিত করতে চাই। এক্ষেত্রেও আমরা বৈষম্য করতে চাই না, যারা প্রকৃত দোষী তারাই শাস্তি পাক। তাই আমরা সবাই দল মতের উর্ধ্বে উঠে কিভাবে এই বিশ্ববিদ্যালয়কে সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি সে লক্ষ্যে কাজ করতে হবে।’

https://sangbad.net.bd/images/2024/October/06Oct24/news/WhatsApp%20Image%202024-10-06%20at%2014.21.30%20%281%29.jpeg

সভায় শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী ফরহাদ হোসাইন বলেন, ‘বন্দুকের নলের মুখে দাঁড়িয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশে নতুন ক্যাম্পাস পেয়েছি। চব্বিশের গণ অভ্যুত্থান এর পর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কিংবা দায়িত্বরত যেই হোন না কেন শিক্ষার্থীদের সাথে বিদ্বেষমূলক ও অন্যায় আচরণ করলে আমরা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস থেকে টেনে হিচড়ে বের করে দিব।’

ইতিহাস বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক নাছির আহমদ বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, কর্মচারী কারও জন্যেই নির্দিষ্ট বাসস্থান নেই, কিন্তু সম্ভাবনা আছে; আমাদের ১৩ টি হল আছে। শিক্ষক শিক্ষার্থীদের জন্য ক্যান্টিন উন্নত করণ, ক্যাম্পাসকে মাদক মুক্ত করা, দ্রুত নতুন ক্যাম্পাস নির্মানের দিকে নজর দিতে চাই। আমরা এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্যেকটি সমস্যাকে চিহ্নিত করতে চাই এবং ধরে ধরে সমাধান করতে চাই।’

মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক ইমরানুল হক বলেন, ‘আমরা সবাই সম্মিলিতভাবে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নের দিকটা এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। আমরা প্রত্যেকে প্রত্যেকের জায়গা থেকে চেষ্টা করলে এই ক্যাম্পাসকে শুধু বাংলাদেশে নয়, বিশ্বের মধ্যে একটি স্বনামধ্যন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত করতে করতে পারবো।’

ইংরেজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক নাসির উদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমাদের কর্মকান্ড থাকবে শিক্ষার্থী সংশ্লিষ্ট। শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীদের নিয়ে ভাববে বিশ্ববিদ্যালয়; আর ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে ভাববো আমরা। আমাদের মূল ক্যাম্পাস আমাদেরই থাকবে, এখানে আমরা হল করতে পারি। আর নতুন ক্যাম্পাসে একাডেমিক ভবনগুলো নির্মান করা যেতে পারে। আমাদের ক্র‍য়কৃত জায়গায় প্রয়োজন হলে টিনসেটের স্থাপনা করে ছাত্র-ছাত্রীদের থাকার জায়গা করে দিতে পারি।’

back to top