চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২১-২২ সেশনের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী তাজরিয়ান আহমেদ সোয়ারার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
তাজরিয়ানের বাড়ি ঢাকার মাতুয়াইল। তার বাবার নাম শামীম আহমেদ এবং মা আসমা সুলতানা।
আজ শুক্রবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়-সংলগ্ন দক্ষিণ ক্যাম্পাস এলাকার একটি বাসা থেকে তাজরিয়ানের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ ও প্রক্টরিয়াল বডি।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানায়, বাসাটি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রাধ্যক্ষ মো. আবদুল মান্নানের। একতলা বাসার এক পাশে থাকেন রসায়ন বিভাগের এই অধ্যাপক। অন্য পাশে তিন কক্ষের ফ্ল্যাটে তিন ছাত্রী ভাড়া নিয়ে থাকেন। এই ফ্ল্যাটের পূর্ব দিকের একটি কক্ষ থেকে তাজরিয়ানের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
প্রক্টরিয়াল বডি সূত্র জানায়, মরদেহের পাশে একটি ছোট চিরকুট পাওয়া যায়।
চিরকুটে ইংরেজিতে লেখা ছিলো, ‘আই অ্যাম স্যরি আই ফেইলড অ্যাস এ হিউম্যান।’
তাজরিয়ানের সহপাঠীরা জানান, পরিবারিক কলহের কারণে প্রায় মানসিকভাবে বিষণ্ন থাকতেন তাজরিয়ান আহমেদ।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর নুরুল হামিদ কানন বলেন, সকালে খবর পেয়ে আমরা সাড়ে ৭টার দিকে পুলিশ ও প্রক্টরিয়াল বডি দরজা ভেঙে ওই ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছি। আমরা পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করছি। একটি চিরকুটও পেয়েছি আমরা। তার সহপাঠী ও বন্ধুদের সঙ্গে কথা বলে জেনেছি, পারিবারিক কারণে আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন তিনি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসাকেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত প্রধান চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ আবু তৈয়ব বলেন, এক ছাত্রীর মরদেহ উদ্ধারের পর আমরা সেখানে গিয়েছিলাম। প্রাথমিক পর্যবেক্ষণ করার পর এটি আত্মহত্যা বলে মনে হয়েছে আমাদের।
শুক্রবার, ০১ নভেম্বর ২০২৪
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২১-২২ সেশনের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী তাজরিয়ান আহমেদ সোয়ারার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
তাজরিয়ানের বাড়ি ঢাকার মাতুয়াইল। তার বাবার নাম শামীম আহমেদ এবং মা আসমা সুলতানা।
আজ শুক্রবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়-সংলগ্ন দক্ষিণ ক্যাম্পাস এলাকার একটি বাসা থেকে তাজরিয়ানের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ ও প্রক্টরিয়াল বডি।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানায়, বাসাটি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রাধ্যক্ষ মো. আবদুল মান্নানের। একতলা বাসার এক পাশে থাকেন রসায়ন বিভাগের এই অধ্যাপক। অন্য পাশে তিন কক্ষের ফ্ল্যাটে তিন ছাত্রী ভাড়া নিয়ে থাকেন। এই ফ্ল্যাটের পূর্ব দিকের একটি কক্ষ থেকে তাজরিয়ানের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
প্রক্টরিয়াল বডি সূত্র জানায়, মরদেহের পাশে একটি ছোট চিরকুট পাওয়া যায়।
চিরকুটে ইংরেজিতে লেখা ছিলো, ‘আই অ্যাম স্যরি আই ফেইলড অ্যাস এ হিউম্যান।’
তাজরিয়ানের সহপাঠীরা জানান, পরিবারিক কলহের কারণে প্রায় মানসিকভাবে বিষণ্ন থাকতেন তাজরিয়ান আহমেদ।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর নুরুল হামিদ কানন বলেন, সকালে খবর পেয়ে আমরা সাড়ে ৭টার দিকে পুলিশ ও প্রক্টরিয়াল বডি দরজা ভেঙে ওই ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছি। আমরা পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করছি। একটি চিরকুটও পেয়েছি আমরা। তার সহপাঠী ও বন্ধুদের সঙ্গে কথা বলে জেনেছি, পারিবারিক কারণে আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন তিনি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসাকেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত প্রধান চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ আবু তৈয়ব বলেন, এক ছাত্রীর মরদেহ উদ্ধারের পর আমরা সেখানে গিয়েছিলাম। প্রাথমিক পর্যবেক্ষণ করার পর এটি আত্মহত্যা বলে মনে হয়েছে আমাদের।