২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার আন্দোলনে অর্জিত বিজয় যেন চিরঞ্জীব থাকে বলেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। তিনি বলেন, এই বিজয় যেন চিরঞ্জীব থাকে, সেই দোয়া আল্লাহ তায়ালার কাছে কামনা করছি। এই জাতি যতদিন টিকে থাকবেন, ততদিন জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের কথা স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
আজ বুধবার (৪ ডিসেম্বর) বিকাল ৪ টায় শুভেচ্ছা বক্তব্যে তিনি এই কথা বলেন।
জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ হওয়া ছাত্র জনতার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে উপাচার্য বলেন, এই জাতি যতদিন টিকে থাকবেন, ততদিন তাদের কথা স্মরণীয় হয়ে থাকবে। আমি তাদের সকলের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমরা নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি। আমি নিজেও আজকে শহীদদের ত্যাগের বিনিময়ে এখানে আসতে পেরেছি। খুব আশা ছিল স্বৈরাচারের পতন কীভাবে হয়, আর তাদের পরিণতি কী ধরণের হয়, তা দেখার। আল্লাহ আমাকে তা দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন।
উপাচার্য রেজাউল করিম বলেন, এই বিজয় যেন চিরঞ্জীব থাকে, সেই দোয়া আল্লাহ তায়ালার কাছে কামনা করছি। আমাদের ছোট ক্যাম্পাস হতে হবে, শান শৌকত কম হতে পারে, আগ্রহ আর ভালোবাসার কোন কমতি নেই। আপনারা দেশের বিভিন্ন জায়গায় যাবেন, বিদেশে যাবেন।
এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ইতিহাসে স্থান করে নিবে উল্লেখ করে উপাচার্য আরও বলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক জোট এই প্রোগ্রামের আয়োজন করেছে, এই জন্য তাদের আমি ধন্যবাদ জানায়। এই ধারাবাহিকতা যেন বজায় থাকে।
বিকাল সাড়ে ৩ টায় আনুষ্ঠানিকভাবে প্রোগ্রাম শুরু হয়। এর আগে বিকাল সাড়ে তিনটায় কুরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের শুরু হয়। কুরআন তেলাওয়াত করেন আইন বিভাগের ১৭ ব্যাচের শিক্ষার্থী মাহমুদুল হাসান।
এর পর গীতা পাঠ করেন জবি রিপোটার্স ইউনিটির সভাপতি অমৃত রায়। এর পর জাতীয় সংগীত পাঠ করেন জবির সংগীত বিভাগের শিক্ষার্থীরা।
অনুষ্ঠানে অতিধি হিসেবে উপস্থিত হয়েছেন,বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন নাছির, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের সভাপতি মঞ্জুরুল ইসলাম, ছাত্র অধিকার পরিষদের বিন ইয়ামিন মোল্লা, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক রাফিকুজ্জামান ফরিদ এবং অন্যান্য সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার আন্দোলনে অর্জিত বিজয় যেন চিরঞ্জীব থাকে বলেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। তিনি বলেন, এই বিজয় যেন চিরঞ্জীব থাকে, সেই দোয়া আল্লাহ তায়ালার কাছে কামনা করছি। এই জাতি যতদিন টিকে থাকবেন, ততদিন জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের কথা স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
আজ বুধবার (৪ ডিসেম্বর) বিকাল ৪ টায় শুভেচ্ছা বক্তব্যে তিনি এই কথা বলেন।
জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ হওয়া ছাত্র জনতার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে উপাচার্য বলেন, এই জাতি যতদিন টিকে থাকবেন, ততদিন তাদের কথা স্মরণীয় হয়ে থাকবে। আমি তাদের সকলের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমরা নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি। আমি নিজেও আজকে শহীদদের ত্যাগের বিনিময়ে এখানে আসতে পেরেছি। খুব আশা ছিল স্বৈরাচারের পতন কীভাবে হয়, আর তাদের পরিণতি কী ধরণের হয়, তা দেখার। আল্লাহ আমাকে তা দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন।
উপাচার্য রেজাউল করিম বলেন, এই বিজয় যেন চিরঞ্জীব থাকে, সেই দোয়া আল্লাহ তায়ালার কাছে কামনা করছি। আমাদের ছোট ক্যাম্পাস হতে হবে, শান শৌকত কম হতে পারে, আগ্রহ আর ভালোবাসার কোন কমতি নেই। আপনারা দেশের বিভিন্ন জায়গায় যাবেন, বিদেশে যাবেন।
এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ইতিহাসে স্থান করে নিবে উল্লেখ করে উপাচার্য আরও বলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক জোট এই প্রোগ্রামের আয়োজন করেছে, এই জন্য তাদের আমি ধন্যবাদ জানায়। এই ধারাবাহিকতা যেন বজায় থাকে।
বিকাল সাড়ে ৩ টায় আনুষ্ঠানিকভাবে প্রোগ্রাম শুরু হয়। এর আগে বিকাল সাড়ে তিনটায় কুরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের শুরু হয়। কুরআন তেলাওয়াত করেন আইন বিভাগের ১৭ ব্যাচের শিক্ষার্থী মাহমুদুল হাসান।
এর পর গীতা পাঠ করেন জবি রিপোটার্স ইউনিটির সভাপতি অমৃত রায়। এর পর জাতীয় সংগীত পাঠ করেন জবির সংগীত বিভাগের শিক্ষার্থীরা।
অনুষ্ঠানে অতিধি হিসেবে উপস্থিত হয়েছেন,বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন নাছির, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের সভাপতি মঞ্জুরুল ইসলাম, ছাত্র অধিকার পরিষদের বিন ইয়ামিন মোল্লা, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক রাফিকুজ্জামান ফরিদ এবং অন্যান্য সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।