শাহবাগে ইবতেদায়ি মাদ্রাসার শিক্ষকদের ওপর পুলিশের হামলার প্রতিবাদে মশাল মিছিল করেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
রোববার (২৬ জানুয়ারি) রাত ৮টার দিকে ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী ফোরাম’-এর ব্যানারে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাস্কর্য চত্বর থেকে মিছিল শুরু করে। তারা পুরো ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ শেষে প্রধান ফটকের সামনে গিয়ে জড়ো হন।
মিছিলে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা ‘জনগণের পকেট কেটে পুলিশ পোষা চলবে না’, ‘শিক্ষকরা আহত কেন? ইন্টেরিম জবাব চাই’, ‘বাঁধা দিয়ে আন্দোলন বন্ধ করা যাবে না’, ‘অভ্যুত্থানের চেতনা পুলিশি রাষ্ট্র নয়’— ইত্যাদি স্লোগান দেন।
শাখা ছাত্রফ্রন্টের আহ্বায়ক ইভান তাহসিব বলেন, "ইবতেদায়ি শিক্ষকদের ওপর আজকের পুলিশি হামলা আমাদেরকে আবারও স্বৈরতান্ত্রিক শাসনের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। একদিকে জনগণের ওপর অতিরিক্ত ভ্যাট আরোপ করা হচ্ছে, অন্যদিকে সেই টাকায় পরিচালিত পুলিশ প্রশাসন দিয়ে আন্দোলন দমন করা হচ্ছে। এটি ২০২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানের পরিপন্থী। আমরা এই হামলার দ্রুত বিচার দাবি করছি।"
শিক্ষার্থীরা দাবি জানান, শিক্ষক নির্যাতনের ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে দোষীদের শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
সোমবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৫
শাহবাগে ইবতেদায়ি মাদ্রাসার শিক্ষকদের ওপর পুলিশের হামলার প্রতিবাদে মশাল মিছিল করেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
রোববার (২৬ জানুয়ারি) রাত ৮টার দিকে ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী ফোরাম’-এর ব্যানারে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাস্কর্য চত্বর থেকে মিছিল শুরু করে। তারা পুরো ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ শেষে প্রধান ফটকের সামনে গিয়ে জড়ো হন।
মিছিলে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা ‘জনগণের পকেট কেটে পুলিশ পোষা চলবে না’, ‘শিক্ষকরা আহত কেন? ইন্টেরিম জবাব চাই’, ‘বাঁধা দিয়ে আন্দোলন বন্ধ করা যাবে না’, ‘অভ্যুত্থানের চেতনা পুলিশি রাষ্ট্র নয়’— ইত্যাদি স্লোগান দেন।
শাখা ছাত্রফ্রন্টের আহ্বায়ক ইভান তাহসিব বলেন, "ইবতেদায়ি শিক্ষকদের ওপর আজকের পুলিশি হামলা আমাদেরকে আবারও স্বৈরতান্ত্রিক শাসনের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। একদিকে জনগণের ওপর অতিরিক্ত ভ্যাট আরোপ করা হচ্ছে, অন্যদিকে সেই টাকায় পরিচালিত পুলিশ প্রশাসন দিয়ে আন্দোলন দমন করা হচ্ছে। এটি ২০২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানের পরিপন্থী। আমরা এই হামলার দ্রুত বিচার দাবি করছি।"
শিক্ষার্থীরা দাবি জানান, শিক্ষক নির্যাতনের ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে দোষীদের শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে।