চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (চুয়েট) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও শেখ রাসেলের ম্যুরাল ভাঙচুর করেছেন শিক্ষার্থীরা।
গতকাল বুধবার রাত ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধীনতা চত্বর এলাকায় মিছিল শেষে বঙ্গবন্ধু হল ও শেখ রাসেল হলের ম্যুরাল ভাঙচুর করা হয়।
নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের ভেরিফায়েড ফেইসবুক পেজে শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচারের ঘোষণাকে কেন্দ্র করে এই কর্মসূচি পালন করে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চুয়েট শাখা।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চুয়েটের সমন্বয়ক মাহফুজার রহমান বলেন, “স্বৈরশাসক শেখ হাসিনা দেশকে অস্থিতিশীল করতে ভারতে বসে ভিডিও লাইভে আসার ঘোষণা দিয়েছেন। দুই হাজার মানুষকে হত্যার পরও তাঁর কোনো অনুশোচনা নেই। ছয় মাস পেরিয়ে গেলেও এখনো পর্যন্ত আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়নি এবং তাদের বিচার হয়নি।”
কম্পিউটার বিজ্ঞান ও কৌশল বিভাগের শিক্ষার্থী মাহী ইসলাম বলেন, “দেশ থেকে পালিয়ে গিয়ে শেখ হাসিনা এখনো ভিডিও বার্তার মাধ্যমে দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা করছেন। তাঁর এ অপতৎপরতার প্রতিবাদে ও চুয়েটের মাটি থেকে স্বৈরাচারের সব স্মৃতি মুছে ফেলতে আমরা ম্যুরালগুলো ভেঙে দিয়েছি।”
তবে এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাননি ছাত্রকল্যাণ দপ্তরের উপপরিচালক মোয়াজ্জেম হোসেন। তিনি বলেন, “রাতে বিক্ষুব্ধ হয়ে শিক্ষার্থীরা ম্যুরালগুলো ভাঙচুর করেছে। তারা ক্ষোভ থেকে এগুলো করেছে। আমাদের আলাদা কোনো বক্তব্য নেই।”
বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (চুয়েট) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও শেখ রাসেলের ম্যুরাল ভাঙচুর করেছেন শিক্ষার্থীরা।
গতকাল বুধবার রাত ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধীনতা চত্বর এলাকায় মিছিল শেষে বঙ্গবন্ধু হল ও শেখ রাসেল হলের ম্যুরাল ভাঙচুর করা হয়।
নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের ভেরিফায়েড ফেইসবুক পেজে শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচারের ঘোষণাকে কেন্দ্র করে এই কর্মসূচি পালন করে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চুয়েট শাখা।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চুয়েটের সমন্বয়ক মাহফুজার রহমান বলেন, “স্বৈরশাসক শেখ হাসিনা দেশকে অস্থিতিশীল করতে ভারতে বসে ভিডিও লাইভে আসার ঘোষণা দিয়েছেন। দুই হাজার মানুষকে হত্যার পরও তাঁর কোনো অনুশোচনা নেই। ছয় মাস পেরিয়ে গেলেও এখনো পর্যন্ত আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়নি এবং তাদের বিচার হয়নি।”
কম্পিউটার বিজ্ঞান ও কৌশল বিভাগের শিক্ষার্থী মাহী ইসলাম বলেন, “দেশ থেকে পালিয়ে গিয়ে শেখ হাসিনা এখনো ভিডিও বার্তার মাধ্যমে দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা করছেন। তাঁর এ অপতৎপরতার প্রতিবাদে ও চুয়েটের মাটি থেকে স্বৈরাচারের সব স্মৃতি মুছে ফেলতে আমরা ম্যুরালগুলো ভেঙে দিয়েছি।”
তবে এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাননি ছাত্রকল্যাণ দপ্তরের উপপরিচালক মোয়াজ্জেম হোসেন। তিনি বলেন, “রাতে বিক্ষুব্ধ হয়ে শিক্ষার্থীরা ম্যুরালগুলো ভাঙচুর করেছে। তারা ক্ষোভ থেকে এগুলো করেছে। আমাদের আলাদা কোনো বক্তব্য নেই।”