জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) একমাত্র ছাত্রী হল বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের নামফলক শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে খুলে ফেলা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে নেমপ্লেটটি খুলে নেওয়া হয়।
ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার বক্তৃতা প্রচারকে কেন্দ্র করে গতকাল বুধবার রাতে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ব্যাপক বিক্ষোভ শুরু হয়। একপর্যায়ে শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়িতে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। রাত ১১টার দিকে একটি ক্রেন এবং পরে একটি এক্সকাভেটর এনে বাড়ি ভাঙা শুরু হয়। রাত দুইটার মধ্যে বাড়িটির বড় অংশ গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়।
এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল রাত থেকেই জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ছাত্রী হলের নাম পরিবর্তনের দাবি জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরব হয়ে ওঠেন।
এ বিষয়ে হলের নাম পরিবর্তনের জন্য গঠিত কমিটির আহ্বায়ক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক সাবিনা শরমীন বলেন, "৫ আগস্টের পর যখন আমি হলের প্রভোস্টের দায়িত্ব নিই, তখন থেকেই শিক্ষার্থীরা নাম পরিবর্তনের দাবি জানিয়ে আসছিল। সম্প্রতি তারা লিখিতভাবেও এই দাবি জানিয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে উপাচার্য একটি কমিটি গঠন করেছেন। শিক্ষার্থীরা বেশ কয়েকটি নাম প্রস্তাব করেছে, যেগুলো নিয়ে কমিটির বৈঠকে আলোচনা করে নতুন নাম চূড়ান্ত করা হবে।"
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডরেজাউল করিম বলেন, "কমিটি নাম প্রস্তাব করলে দ্রুতই সিন্ডিকেটের মাধ্যমে তা অনুমোদন করে ছাত্রী হলের নতুন নাম চূড়ান্ত করা হবে।"
বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) একমাত্র ছাত্রী হল বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের নামফলক শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে খুলে ফেলা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে নেমপ্লেটটি খুলে নেওয়া হয়।
ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার বক্তৃতা প্রচারকে কেন্দ্র করে গতকাল বুধবার রাতে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ব্যাপক বিক্ষোভ শুরু হয়। একপর্যায়ে শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়িতে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। রাত ১১টার দিকে একটি ক্রেন এবং পরে একটি এক্সকাভেটর এনে বাড়ি ভাঙা শুরু হয়। রাত দুইটার মধ্যে বাড়িটির বড় অংশ গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়।
এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল রাত থেকেই জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ছাত্রী হলের নাম পরিবর্তনের দাবি জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরব হয়ে ওঠেন।
এ বিষয়ে হলের নাম পরিবর্তনের জন্য গঠিত কমিটির আহ্বায়ক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক সাবিনা শরমীন বলেন, "৫ আগস্টের পর যখন আমি হলের প্রভোস্টের দায়িত্ব নিই, তখন থেকেই শিক্ষার্থীরা নাম পরিবর্তনের দাবি জানিয়ে আসছিল। সম্প্রতি তারা লিখিতভাবেও এই দাবি জানিয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে উপাচার্য একটি কমিটি গঠন করেছেন। শিক্ষার্থীরা বেশ কয়েকটি নাম প্রস্তাব করেছে, যেগুলো নিয়ে কমিটির বৈঠকে আলোচনা করে নতুন নাম চূড়ান্ত করা হবে।"
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডরেজাউল করিম বলেন, "কমিটি নাম প্রস্তাব করলে দ্রুতই সিন্ডিকেটের মাধ্যমে তা অনুমোদন করে ছাত্রী হলের নতুন নাম চূড়ান্ত করা হবে।"