খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) সিন্ডিকেট সভায় সব আবাসিক হল অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের ২৬ ফেব্রুয়ারি (বুধবার) সকাল ১০টার মধ্যে হল ছাড়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সব একাডেমিক কার্যক্রম স্থগিত থাকবে।
মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) কুয়েট সিন্ডিকেটের ৯৯তম (জরুরি) সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো. আনিছুর রহমান ভূঞা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৯ ফেব্রুয়ারি সিন্ডিকেট সভায় শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনায় ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। তবে নতুন বিজ্ঞপ্তিতে সব আবাসিক হল ও একাডেমিক কার্যক্রম পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত স্থগিত করার কথা জানানো হয়েছে।
এদিকে, আজ দুপুরে পূর্বঘোষণা অনুযায়ী উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে তাঁর বাসভবনে তালা লাগাতে গিয়েছিলেন শিক্ষার্থীরা। তবে শিক্ষকদের সঙ্গে আলোচনার পর তাঁরা তালা না লাগিয়ে ফিরে যান।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) সিন্ডিকেট সভায় সব আবাসিক হল অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের ২৬ ফেব্রুয়ারি (বুধবার) সকাল ১০টার মধ্যে হল ছাড়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সব একাডেমিক কার্যক্রম স্থগিত থাকবে।
মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) কুয়েট সিন্ডিকেটের ৯৯তম (জরুরি) সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো. আনিছুর রহমান ভূঞা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৯ ফেব্রুয়ারি সিন্ডিকেট সভায় শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনায় ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। তবে নতুন বিজ্ঞপ্তিতে সব আবাসিক হল ও একাডেমিক কার্যক্রম পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত স্থগিত করার কথা জানানো হয়েছে।
এদিকে, আজ দুপুরে পূর্বঘোষণা অনুযায়ী উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে তাঁর বাসভবনে তালা লাগাতে গিয়েছিলেন শিক্ষার্থীরা। তবে শিক্ষকদের সঙ্গে আলোচনার পর তাঁরা তালা না লাগিয়ে ফিরে যান।