ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক লাইফ সাপোর্টে রয়েছেন। রাজধানীর ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতালে তিনি চিকিৎসাধীন। তাঁর সুস্থতার জন্য পরিবারের পক্ষ থেকে সবার দোয়া চাওয়া হয়েছে।
চিকিৎসকদের বরাতে জানা গেছে, নিউরোসার্জন অধ্যাপক নজরুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে তিনি চিকিৎসা নিচ্ছেন।
তাঁর ছোট ভাই শাকরিন সিদ্দিক জানান, দুপুরে তিনি সুস্থ ছিলেন এবং ব্যাংকের বুথ থেকে টাকা তুলেছিলেন। এরপর ঢাকা ক্লাবে যাওয়ার পর হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ে যান। দুপুর আনুমানিক ২টা ৪০ মিনিটে তাঁকে দ্রুত ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসার পর তাঁকে নিউরো আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয় এবং বর্তমানে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছে।
অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান ছিলেন। তিনি ২০০৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৭তম উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০১৭ সাল পর্যন্ত এ দায়িত্ব পালন করেন। ২০২০ সালের জুন মাসে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতা থেকে অবসর নেন।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বৃহস্পতিবার, ০৬ মার্চ ২০২৫
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক লাইফ সাপোর্টে রয়েছেন। রাজধানীর ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতালে তিনি চিকিৎসাধীন। তাঁর সুস্থতার জন্য পরিবারের পক্ষ থেকে সবার দোয়া চাওয়া হয়েছে।
চিকিৎসকদের বরাতে জানা গেছে, নিউরোসার্জন অধ্যাপক নজরুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে তিনি চিকিৎসা নিচ্ছেন।
তাঁর ছোট ভাই শাকরিন সিদ্দিক জানান, দুপুরে তিনি সুস্থ ছিলেন এবং ব্যাংকের বুথ থেকে টাকা তুলেছিলেন। এরপর ঢাকা ক্লাবে যাওয়ার পর হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ে যান। দুপুর আনুমানিক ২টা ৪০ মিনিটে তাঁকে দ্রুত ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসার পর তাঁকে নিউরো আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয় এবং বর্তমানে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছে।
অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান ছিলেন। তিনি ২০০৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৭তম উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০১৭ সাল পর্যন্ত এ দায়িত্ব পালন করেন। ২০২০ সালের জুন মাসে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতা থেকে অবসর নেন।