সারা বছরই আমাদের আল্লাহর তাকওয়া অর্জনের জন্য সচেষ্ট থাকতে হবে বলেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) উপাচার্য অধ্যাপক মো. রেজাউল করিম।
আজ বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য দপ্তরের কনফারেন্স রুমে জবি ইন্টারডিসিপ্লিনারি রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট কনসোর্টিয়াম (আইআরডিসি)-এর আয়োজনে পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে ‘মাহে রমজানের শিক্ষা’ শীর্ষক এক সেমিনারে একথা বলেন তিনি।
সেমিনারে মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ফার্মেসি অনুষদের সাবেক ডিন অধ্যাপক ড. চৌধুরী মাহমুদ হাসান। তিনি বলেন, “রমজান মাসে কোরআনের যাত্রা শুরু হওয়ায় এ মাসের তাৎপর্য অপরিসীম। কোরআন পাঠ ও এর জ্ঞানার্জন আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আল্লাহ তা‘আলা কোরআনের মাধ্যমে আমাদের হেদায়েত দান করেছেন, যা অনুসরণ করলে বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব। তাকওয়া অর্জনের মাধ্যমে আত্মশুদ্ধি লাভ করা যায়, আর ইবাদতের পাশাপাশি সকল প্রকার অন্যায় ও পাপাচার থেকে বিরত থাকার চেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে।”
সেমিনারের প্রধান অতিথি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. রেজাউল করিম বলেন, “ইসলাম ধর্ম কোনো প্রকার খারাপ কাজকে সমর্থন করে না। শুধুমাত্র রমজান মাসেই নয়, সারা বছরই আমাদের আল্লাহর তাকওয়া অর্জনের জন্য সচেষ্ট থাকতে হবে।”
সেমিনারে প্যানেল আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. যুবাইর মুহাম্মদ এহসানুল হক এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ নূরুল্লাহ। অধ্যাপক ড. যুবাইর মুহাম্মদ এহসানুল হক বলেন, “রমজান মাসে আমরা সিয়াম পালন করি। রোজা শুধু উপবাস থাকা নয়, বরং সকল প্রকার খারাপ কাজ থেকে বিরত থাকাই সিয়ামের মূল উদ্দেশ্য। সিয়ামের মাধ্যমে তাকওয়া অর্জন করা যায়।”
অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ নূরুল্লাহ মুত্তাকিদের বৈশিষ্ট্য নিয়ে আলোচনা করেন। আইআরডিসি-এর সভাপতি ও ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বিলাল হোসাইনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সেমিনারে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন। এছাড়া সমাজকর্ম বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান সেমিনারে বক্তব্য রাখেন।
সেমিনারটি সঞ্চালনা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ তাজাম্মুল হক। সেমিনারে বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও গবেষকরা অংশগ্রহণ করেন। এই সেমিনারের মাধ্যমে পবিত্র রমজান মাসের গুরুত্ব, তাকওয়া অর্জন এবং বিভিন্ন ইবাদত সম্পর্কে গভীর আলোচনা করা হয়।
বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫
সারা বছরই আমাদের আল্লাহর তাকওয়া অর্জনের জন্য সচেষ্ট থাকতে হবে বলেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) উপাচার্য অধ্যাপক মো. রেজাউল করিম।
আজ বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য দপ্তরের কনফারেন্স রুমে জবি ইন্টারডিসিপ্লিনারি রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট কনসোর্টিয়াম (আইআরডিসি)-এর আয়োজনে পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে ‘মাহে রমজানের শিক্ষা’ শীর্ষক এক সেমিনারে একথা বলেন তিনি।
সেমিনারে মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ফার্মেসি অনুষদের সাবেক ডিন অধ্যাপক ড. চৌধুরী মাহমুদ হাসান। তিনি বলেন, “রমজান মাসে কোরআনের যাত্রা শুরু হওয়ায় এ মাসের তাৎপর্য অপরিসীম। কোরআন পাঠ ও এর জ্ঞানার্জন আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আল্লাহ তা‘আলা কোরআনের মাধ্যমে আমাদের হেদায়েত দান করেছেন, যা অনুসরণ করলে বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব। তাকওয়া অর্জনের মাধ্যমে আত্মশুদ্ধি লাভ করা যায়, আর ইবাদতের পাশাপাশি সকল প্রকার অন্যায় ও পাপাচার থেকে বিরত থাকার চেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে।”
সেমিনারের প্রধান অতিথি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. রেজাউল করিম বলেন, “ইসলাম ধর্ম কোনো প্রকার খারাপ কাজকে সমর্থন করে না। শুধুমাত্র রমজান মাসেই নয়, সারা বছরই আমাদের আল্লাহর তাকওয়া অর্জনের জন্য সচেষ্ট থাকতে হবে।”
সেমিনারে প্যানেল আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. যুবাইর মুহাম্মদ এহসানুল হক এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ নূরুল্লাহ। অধ্যাপক ড. যুবাইর মুহাম্মদ এহসানুল হক বলেন, “রমজান মাসে আমরা সিয়াম পালন করি। রোজা শুধু উপবাস থাকা নয়, বরং সকল প্রকার খারাপ কাজ থেকে বিরত থাকাই সিয়ামের মূল উদ্দেশ্য। সিয়ামের মাধ্যমে তাকওয়া অর্জন করা যায়।”
অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ নূরুল্লাহ মুত্তাকিদের বৈশিষ্ট্য নিয়ে আলোচনা করেন। আইআরডিসি-এর সভাপতি ও ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বিলাল হোসাইনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সেমিনারে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন। এছাড়া সমাজকর্ম বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান সেমিনারে বক্তব্য রাখেন।
সেমিনারটি সঞ্চালনা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ তাজাম্মুল হক। সেমিনারে বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও গবেষকরা অংশগ্রহণ করেন। এই সেমিনারের মাধ্যমে পবিত্র রমজান মাসের গুরুত্ব, তাকওয়া অর্জন এবং বিভিন্ন ইবাদত সম্পর্কে গভীর আলোচনা করা হয়।