ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ১৫ জুলাই ২০২৪ থেকে ৫ আগস্ট ২০২৪ পর্যন্ত সংঘটিত বেআইনি ও সহিংস ঘটনার অধিকতর তদন্তের জন্য সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক ড. তাজমেরী এস এ ইসলামকে প্রধান করে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।
সোমবার (১৭মার্চ) সিন্ডিকেট সভায় এই কমিটি গঠন করা হয়। আজ মঙ্গলবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) জনসংযোগ দফতর থেকে দেওয়া বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। সিন্ডিকেট মিটিংয়ে সভাপতিত্ব করেন ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এই কমিটি সত্যানুসন্ধান কমিটি কর্তৃক চিহ্নিত ১২৮ জনের বিষয়টি আমলে নিয়ে পুনরায় বিশ্ববিদ্যালয়ের হল, বিভাগ ও ইনস্টিটিউটে সহিংস ঘটনায় জড়িতদের তথ্য চেয়ে চিঠি দেবে। প্রাপ্ত তথ্য যাচাই-বাছাই করে খুব শীঘ্রই তদন্ত কমিটি পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট প্রকাশ করবে। পূর্ণাঙ্গ রিপোর্টের ভিত্তিতে দোষীদের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আরও বলা হয়, সত্যানুসন্ধান কমিটি কর্তৃক চিহ্নিত ১২৮ জনের তালিকাটি পূর্ণাঙ্গ নয়। এনিয়ে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানানো যাচ্ছে।
এদিকে ১২৮ হামলাকারীর তালিকায় ঢাবি ছাত্রলীগের সাধারণত সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত সহ নেই অনেক চিহ্নিত হামলাকারীর নাম। কাঙ্ক্ষিত অপরাধীদের নাম তালিকায় না দেখে ক্ষুব্ধ হয়ে মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনে সামনে বিক্ষোভ মিছিল করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল শিক্ষার্থী। তাদের দাবি বিভিন্ন হল ভিত্তিক চিহ্নিত হামলাকারীদের নাম নেই প্রতিবেদনে।
বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীদের মধ্যে থেকে মুজাহিদুল ইসলাম বলেন,১২৮ জনের লিস্টে বাদ পড়ে গেছে ছাত্রলীগের হামলাকারীদের একটা বড় অংশ।এই লিস্টের বাইরেও অনেক হামলাকারী চিহ্নিত আছে আমাদের কাছে এবং তাদের ফুটেজ আছে। তাদের নাম লিস্টে ঠাঁই পায় নাই।দ্রুত সময়ের মধ্যে নামগুলো যেন সকল অপরাধীর নাম লিস্টে চলে আসে।আর এ লিস্ট যে ত্রুটিপূর্ণ এটা বিবৃতি দিয়ে প্রকাশ করতে হবে প্রশাসনের।
ঢাবি প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমেদ সংবাদকে বলেন, এটা বহিষ্কারের তালিকা নয়। এতা সত্যানুসন্ধান কমিটির প্রতিবেদনের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের যে দুইজনের নাম রিয়েছে এই বিষয়ে আমরা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কতৃপক্ষকে অবহিত করব ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য। পটুয়াখালীর যে ছিলেন আমরা তাদের বিরুদ্ধে ওখানকার প্রশাসনের মাধ্যমে ব্যবস্থা নেয়া চেষ্টা করব।
মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ১৫ জুলাই ২০২৪ থেকে ৫ আগস্ট ২০২৪ পর্যন্ত সংঘটিত বেআইনি ও সহিংস ঘটনার অধিকতর তদন্তের জন্য সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক ড. তাজমেরী এস এ ইসলামকে প্রধান করে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।
সোমবার (১৭মার্চ) সিন্ডিকেট সভায় এই কমিটি গঠন করা হয়। আজ মঙ্গলবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) জনসংযোগ দফতর থেকে দেওয়া বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। সিন্ডিকেট মিটিংয়ে সভাপতিত্ব করেন ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এই কমিটি সত্যানুসন্ধান কমিটি কর্তৃক চিহ্নিত ১২৮ জনের বিষয়টি আমলে নিয়ে পুনরায় বিশ্ববিদ্যালয়ের হল, বিভাগ ও ইনস্টিটিউটে সহিংস ঘটনায় জড়িতদের তথ্য চেয়ে চিঠি দেবে। প্রাপ্ত তথ্য যাচাই-বাছাই করে খুব শীঘ্রই তদন্ত কমিটি পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট প্রকাশ করবে। পূর্ণাঙ্গ রিপোর্টের ভিত্তিতে দোষীদের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আরও বলা হয়, সত্যানুসন্ধান কমিটি কর্তৃক চিহ্নিত ১২৮ জনের তালিকাটি পূর্ণাঙ্গ নয়। এনিয়ে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানানো যাচ্ছে।
এদিকে ১২৮ হামলাকারীর তালিকায় ঢাবি ছাত্রলীগের সাধারণত সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত সহ নেই অনেক চিহ্নিত হামলাকারীর নাম। কাঙ্ক্ষিত অপরাধীদের নাম তালিকায় না দেখে ক্ষুব্ধ হয়ে মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনে সামনে বিক্ষোভ মিছিল করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল শিক্ষার্থী। তাদের দাবি বিভিন্ন হল ভিত্তিক চিহ্নিত হামলাকারীদের নাম নেই প্রতিবেদনে।
বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীদের মধ্যে থেকে মুজাহিদুল ইসলাম বলেন,১২৮ জনের লিস্টে বাদ পড়ে গেছে ছাত্রলীগের হামলাকারীদের একটা বড় অংশ।এই লিস্টের বাইরেও অনেক হামলাকারী চিহ্নিত আছে আমাদের কাছে এবং তাদের ফুটেজ আছে। তাদের নাম লিস্টে ঠাঁই পায় নাই।দ্রুত সময়ের মধ্যে নামগুলো যেন সকল অপরাধীর নাম লিস্টে চলে আসে।আর এ লিস্ট যে ত্রুটিপূর্ণ এটা বিবৃতি দিয়ে প্রকাশ করতে হবে প্রশাসনের।
ঢাবি প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমেদ সংবাদকে বলেন, এটা বহিষ্কারের তালিকা নয়। এতা সত্যানুসন্ধান কমিটির প্রতিবেদনের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের যে দুইজনের নাম রিয়েছে এই বিষয়ে আমরা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কতৃপক্ষকে অবহিত করব ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য। পটুয়াখালীর যে ছিলেন আমরা তাদের বিরুদ্ধে ওখানকার প্রশাসনের মাধ্যমে ব্যবস্থা নেয়া চেষ্টা করব।