চলছে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’। ডাক দিয়েছেন শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীরা। স্থবির হয়ে পড়েছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম।
এ অবস্থায় ধীরে ধীরে ক্যাম্পাস ছেড়ে যাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। সকাল থেকে পরিবহন মার্কেট, আমতলা, টুকিটাকি চত্বরসহ জনবহুল এলাকা ফাঁকা দেখা গেছে।
২৮ সেপ্টেম্বর থেকে পূজার ছুটি শুরু হবে। ফলে শিক্ষার্থীদের একটি বড় অংশ ইতোমধ্যে বাড়ি চলে গেছে। আর এই কারনে রাকসু নির্বাচন ২১ দিন পিছিয়ে দেয়া হয়েছে। ভোটের নতুন তারিখ ১৬ অক্টোবর।
গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত রাকসুর নির্বাচনী প্রচারণায় উৎসবমুখর পরিবেশ থাকলেও পোষ্য কোটা পুনর্বহালের পর আন্দোলন শুরু হয়। এর ধারাবাহিকতায় শনিবার বিকেলে জুবেরী ভবনে শিক্ষক-কর্মকর্তাদের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের একটি অংশের ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটে। পরে শিক্ষকরা কর্মবিরতি ঘোষণা করেন।
২১ সেপ্টেম্বর রাতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরাম ও অফিসার সমিতি অনির্দিষ্টকালের শাটডাউনের ঘোষণা দেয়। এরপর থেকে সব কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়।
ইউনিভার্সিটি টিচারস এ্যাসোসিশন অফ বাংলাদেশ — ইউট্যাব ৫ দফা দাবি তুলেছে। ইউট্যাবের রাবি শাখা সভাপতি অধ্যাপক মামুনুর রশীদ ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জাহাঙ্গীর হোসেন স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে তাদের দাবীগুলো:
১. হামলায় জড়িত শিক্ষার্থীদের স্থায়ী বহিষ্কার, ২. দ্রুত আইনানুগ ব্যবস্থা, ৩. রাকসু নির্বাচনে তাদের অযোগ্য ঘোষণা, ৪. শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের পরিবেশ নিশ্চিত করা, এবং ৫. শিক্ষকদের নিরাপত্তা ও মর্যাদা রক্ষায় স্থায়ী পদক্ষেপ।
তারা বলেন, দাবি না মানলে আরও ‘কঠোর আন্দোলনে’ যাবে শিক্ষক সমাজ।
আর জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের সভাপতি অধ্যাপক আব্দুল আলীম ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক আমীরুল ইসলাম এক বিবৃতিতে বলেন, ‘‘ছাত্র নামক সন্ত্রাসীদের বহিষ্কার ও নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত ক্লাস-পরীক্ষাসহ সব কার্যক্রম অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ থাকবে।’’
ছাত্রদলসহ পাঁচটি প্যানেল পূজার ছুটির পর নির্বাচন চাইলেও শিবির সমর্থিত ‘সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট’ ২৫ তারিখেই নির্বাচনের পক্ষে থেকে শনিবার রাত ১০টায় বিক্ষোভ করে।
মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
চলছে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’। ডাক দিয়েছেন শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীরা। স্থবির হয়ে পড়েছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম।
এ অবস্থায় ধীরে ধীরে ক্যাম্পাস ছেড়ে যাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। সকাল থেকে পরিবহন মার্কেট, আমতলা, টুকিটাকি চত্বরসহ জনবহুল এলাকা ফাঁকা দেখা গেছে।
২৮ সেপ্টেম্বর থেকে পূজার ছুটি শুরু হবে। ফলে শিক্ষার্থীদের একটি বড় অংশ ইতোমধ্যে বাড়ি চলে গেছে। আর এই কারনে রাকসু নির্বাচন ২১ দিন পিছিয়ে দেয়া হয়েছে। ভোটের নতুন তারিখ ১৬ অক্টোবর।
গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত রাকসুর নির্বাচনী প্রচারণায় উৎসবমুখর পরিবেশ থাকলেও পোষ্য কোটা পুনর্বহালের পর আন্দোলন শুরু হয়। এর ধারাবাহিকতায় শনিবার বিকেলে জুবেরী ভবনে শিক্ষক-কর্মকর্তাদের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের একটি অংশের ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটে। পরে শিক্ষকরা কর্মবিরতি ঘোষণা করেন।
২১ সেপ্টেম্বর রাতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরাম ও অফিসার সমিতি অনির্দিষ্টকালের শাটডাউনের ঘোষণা দেয়। এরপর থেকে সব কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়।
ইউনিভার্সিটি টিচারস এ্যাসোসিশন অফ বাংলাদেশ — ইউট্যাব ৫ দফা দাবি তুলেছে। ইউট্যাবের রাবি শাখা সভাপতি অধ্যাপক মামুনুর রশীদ ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জাহাঙ্গীর হোসেন স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে তাদের দাবীগুলো:
১. হামলায় জড়িত শিক্ষার্থীদের স্থায়ী বহিষ্কার, ২. দ্রুত আইনানুগ ব্যবস্থা, ৩. রাকসু নির্বাচনে তাদের অযোগ্য ঘোষণা, ৪. শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের পরিবেশ নিশ্চিত করা, এবং ৫. শিক্ষকদের নিরাপত্তা ও মর্যাদা রক্ষায় স্থায়ী পদক্ষেপ।
তারা বলেন, দাবি না মানলে আরও ‘কঠোর আন্দোলনে’ যাবে শিক্ষক সমাজ।
আর জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের সভাপতি অধ্যাপক আব্দুল আলীম ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক আমীরুল ইসলাম এক বিবৃতিতে বলেন, ‘‘ছাত্র নামক সন্ত্রাসীদের বহিষ্কার ও নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত ক্লাস-পরীক্ষাসহ সব কার্যক্রম অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ থাকবে।’’
ছাত্রদলসহ পাঁচটি প্যানেল পূজার ছুটির পর নির্বাচন চাইলেও শিবির সমর্থিত ‘সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট’ ২৫ তারিখেই নির্বাচনের পক্ষে থেকে শনিবার রাত ১০টায় বিক্ষোভ করে।