জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) নিয়ে ‘সম্মানহানিকর, কুরুচিপূর্ণ ও মিথ্যা’ মন্তব্যের অভিযোগ তুলে বিতর্কিত ধর্মীয় বক্তা আমির হামজাকে আইনি নোটিস পাঠানো হয়েছে।
মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী, সিনেট সদস্য ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শিহাব উদ্দিন খানের পাঠানো এই নোটিসে তাকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ‘জনসম্মুখে প্রকাশ্যে’ ক্ষমা চাইতে বলা হয়েছে। এদিন ডাকযোগে নোটিসটি আমির হামজার কুষ্টিয়ার গ্রামের বাড়ির ঠিকানায় পাঠানো হয়েছে বলে জানান শিহাব। তিনি বলেন, “জামায়াতে ইসলামীর কুষ্টিয়া শাখার নেতা মুফতি আমির হামজাকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে।”
আমির হামজা আওয়ামী আমল থেকেই নানান সময়ে আলোচিত ও সমালোচিত হয়েছেন। তার বিরুদ্ধে জামায়াত ঘনিষ্ঠ থাকার কথা বলা হলে তখন তিনি আওয়ামী লীগ সমর্থন করে বক্তব্য প্রচার করেন। তবে গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মীরা প্রকাশ্যে রাজনীতির ময়দানে আসতে শুরু করলে তাদের সঙ্গে আমির হামজাও সামনে আসেন। জামায়াতের কর্মসূচিতে তিনি অতিথি হিসেবেও যোগ দেন।
তার কোনো সাংগঠনিক পরিচয় আছে কিনা, তা প্রকাশ না করা হলেও তাকে কুষ্টিয়া-৩ আসনে জামায়াতে ইসলামী মনোনীত প্রার্থী হিসেবে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়। এমন প্রচারের ভিডিওও প্রকাশিত হয় এবং সংবাদ মাধ্যমেও সেসব উঠে আসে।
এর মধ্যে ডাকসু ও জাকসু নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামীর সহযোগী সংগঠন ছাত্রশিবিরের সমর্থিত প্যানেলে বড় জয় পেলে এ দুটি বিশ্ববিদ্যালয় বিগত সময়ে কেমন ছিল তা নিয়ে আমির হামজার বক্তব্য সামনে আসে। তিনি দাবি করেন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগে তিনি সুযোগ পেয়েছিলেন এবং সেখানকার আবাসিক ছাত্রদের সকালে ‘মদ’ দিয়ে কুলি করতে দেখেছেন।
এই বক্তব্যকে ঘিরে সমালোচনার মুখে পড়েন আমির হামজা। তার প্রতিবাদ জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনও। তবে এখন তার বিরুদ্ধে আইনি নোটিস পাঠানো হলো।
মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) নিয়ে ‘সম্মানহানিকর, কুরুচিপূর্ণ ও মিথ্যা’ মন্তব্যের অভিযোগ তুলে বিতর্কিত ধর্মীয় বক্তা আমির হামজাকে আইনি নোটিস পাঠানো হয়েছে।
মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী, সিনেট সদস্য ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শিহাব উদ্দিন খানের পাঠানো এই নোটিসে তাকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ‘জনসম্মুখে প্রকাশ্যে’ ক্ষমা চাইতে বলা হয়েছে। এদিন ডাকযোগে নোটিসটি আমির হামজার কুষ্টিয়ার গ্রামের বাড়ির ঠিকানায় পাঠানো হয়েছে বলে জানান শিহাব। তিনি বলেন, “জামায়াতে ইসলামীর কুষ্টিয়া শাখার নেতা মুফতি আমির হামজাকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে।”
আমির হামজা আওয়ামী আমল থেকেই নানান সময়ে আলোচিত ও সমালোচিত হয়েছেন। তার বিরুদ্ধে জামায়াত ঘনিষ্ঠ থাকার কথা বলা হলে তখন তিনি আওয়ামী লীগ সমর্থন করে বক্তব্য প্রচার করেন। তবে গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মীরা প্রকাশ্যে রাজনীতির ময়দানে আসতে শুরু করলে তাদের সঙ্গে আমির হামজাও সামনে আসেন। জামায়াতের কর্মসূচিতে তিনি অতিথি হিসেবেও যোগ দেন।
তার কোনো সাংগঠনিক পরিচয় আছে কিনা, তা প্রকাশ না করা হলেও তাকে কুষ্টিয়া-৩ আসনে জামায়াতে ইসলামী মনোনীত প্রার্থী হিসেবে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়। এমন প্রচারের ভিডিওও প্রকাশিত হয় এবং সংবাদ মাধ্যমেও সেসব উঠে আসে।
এর মধ্যে ডাকসু ও জাকসু নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামীর সহযোগী সংগঠন ছাত্রশিবিরের সমর্থিত প্যানেলে বড় জয় পেলে এ দুটি বিশ্ববিদ্যালয় বিগত সময়ে কেমন ছিল তা নিয়ে আমির হামজার বক্তব্য সামনে আসে। তিনি দাবি করেন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগে তিনি সুযোগ পেয়েছিলেন এবং সেখানকার আবাসিক ছাত্রদের সকালে ‘মদ’ দিয়ে কুলি করতে দেখেছেন।
এই বক্তব্যকে ঘিরে সমালোচনার মুখে পড়েন আমির হামজা। তার প্রতিবাদ জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনও। তবে এখন তার বিরুদ্ধে আইনি নোটিস পাঠানো হলো।