রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), হল সংসদ ও সিনেটের ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনের প্রচারণার সময় বাড়ানো হয়েছে। শনিবার (৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. এক নজরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ৫ অক্টোবর সকাল ৮টা থেকে ১৪ অক্টোবর মঙ্গলবার রাত ১২টা পর্যন্ত প্রচারণা কার্যক্রম চালানো যাবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আচরণবিধি মেনে চলার বিষয়টি পুনর্ব্যক্ত করা হয়। আচরণবিধি অনুযায়ী, প্রার্থী ও ভোটার ছাড়া অন্য কেউ কোনোভাবেই কোনো প্রার্থীর পক্ষে বা বিপক্ষে প্রচারণা চালাতে পারবেন না। এছাড়া প্রচারণায় কেবল সাদা-কালো পোস্টার ব্যবহার করা যাবে এবং কোনো ভবনের দেয়ালে পোস্টার লাগানো বা লেখা যাবে না।
এর আগে প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত হওয়ার দিন থেকে ভোটগ্রহণের ২৪ ঘণ্টা আগ পর্যন্ত সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত প্রচারণার সময় নির্ধারিত ছিল। গত ১৪ সেপ্টেম্বর চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশের পর থেকেই প্রার্থীরা আনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরু করেন। তবে পোষ্যকোটা বাতিলের দাবীতে আন্দোলন এবং তার প্রেক্ষিতে ‘শাটডাউন’ কর্মসূচির কারণে গত ২২ সেপ্টেম্বর নির্বাচন কমিশন ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা করে।
এরপর ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছুটি শুরু হওয়ায় সব কার্যক্রম বন্ধ ছিল। ছুটি শেষে ৫ অক্টোবর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মিত কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
রোববার, ০৫ অক্টোবর ২০২৫
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), হল সংসদ ও সিনেটের ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনের প্রচারণার সময় বাড়ানো হয়েছে। শনিবার (৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. এক নজরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ৫ অক্টোবর সকাল ৮টা থেকে ১৪ অক্টোবর মঙ্গলবার রাত ১২টা পর্যন্ত প্রচারণা কার্যক্রম চালানো যাবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আচরণবিধি মেনে চলার বিষয়টি পুনর্ব্যক্ত করা হয়। আচরণবিধি অনুযায়ী, প্রার্থী ও ভোটার ছাড়া অন্য কেউ কোনোভাবেই কোনো প্রার্থীর পক্ষে বা বিপক্ষে প্রচারণা চালাতে পারবেন না। এছাড়া প্রচারণায় কেবল সাদা-কালো পোস্টার ব্যবহার করা যাবে এবং কোনো ভবনের দেয়ালে পোস্টার লাগানো বা লেখা যাবে না।
এর আগে প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত হওয়ার দিন থেকে ভোটগ্রহণের ২৪ ঘণ্টা আগ পর্যন্ত সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত প্রচারণার সময় নির্ধারিত ছিল। গত ১৪ সেপ্টেম্বর চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশের পর থেকেই প্রার্থীরা আনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরু করেন। তবে পোষ্যকোটা বাতিলের দাবীতে আন্দোলন এবং তার প্রেক্ষিতে ‘শাটডাউন’ কর্মসূচির কারণে গত ২২ সেপ্টেম্বর নির্বাচন কমিশন ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা করে।
এরপর ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছুটি শুরু হওয়ায় সব কার্যক্রম বন্ধ ছিল। ছুটি শেষে ৫ অক্টোবর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মিত কার্যক্রম শুরু হয়েছে।