‘কারচুপি ও প্রহসনের’ অভিযোগ তুলে ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়েছে ইনসানিয়াত বিপ্লব স্টুডেন্ট ফ্রন্ট সমর্থিত প্যানেল ‘রেভ্যুলেশন ফর স্টেট অব হিউম্যানিটি’। জাল ভোট, স্বাক্ষর ছাড়া বেশি ব্যালট সরবরাহ, ভোটের পর আঙুলের কালি মুছে যাওয়া এরকম ১৪টি অভিযোগ করেছে সংগঠনটি।
বুধবার বিকেল ৫টায় চাকসু ভবনের সামনে সংবাদ সম্মেলনে প্যানেলের ভিপি প্রার্থী কেফায়েত উল্লাহ বলেন, “আমরা সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য নয় দফা দাবি জানিয়েছিলাম, যার কোনোটিই বাস্তবায়ন হয়নি।”
তিনি বলেন, “ভোটার, প্রার্থী এবং আমাদের মনোনীত পোলিং এজেন্ট, পর্যবেক্ষকদের অভিযোগ এবং আমাদের স্বচক্ষে পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে কমিশন ও বিভিন্ন প্যানেলের বিভিন্ন অসংগতি সুস্পষ্টভাবে উঠে এসেছে।”
তাদের অভিযোগগুলো হলোঃ
* ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ৩৩৫ নম্বর কক্ষে জাল ভোট
* ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ২২৩ নম্বর কক্ষে স্বাক্ষর ছাড়া ৮০টির বেশি ব্যালট সরবরাহ
* আইটি ভবনে স্বাক্ষর ছাড়া ব্যালট সরবরাহ
* আঙুলের কালি মুছে যাওয়া
* আইটি ভবনের ২১৪ নম্বর কক্ষে স্বাক্ষরহীন ব্যালট সরবরাহ
* ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ৩৩৬ নম্বর কক্ষে ব্যালট ভাঁজ করা
* ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদ ভবনের ৩৩৫ নম্বর কক্ষে ভোটারদের স্বাক্ষর না নেওয়া
* কেন্দ্রগুলোর ভেতরে ঢুকে একাধিক প্যানেলের লিফলেট ও স্লিপ দেওয়া
* বিজ্ঞান অনুষদের ৪১৩ নম্বর কক্ষে ৩ ঘণ্টা ধরে প্রার্থীর অবস্থান ও স্লিপ প্রদান
* কাটাপাহাড় রোডে ফ্রেম বসানো
* গাড়ি ও বাস চলাচল না থাকা
* সাংবাদিক ঢুকতে না দেওয়া
* পর্যাপ্ত মনিটরিং ব্যবস্থার অভাব
এসব অভিযোগ উত্থাপন করে কেফায়েত বলেন, “এ সব কারনে আমরা চাকসু নির্বাচন ২০২৫ বয়কট করছি।”
সংশ্লিষ্ট প্রশাসনিক কর্মকর্তা, নির্বাচন কমিশনসহ সংশ্লিষ্ট সকলের উপর অনাস্থা জানিয়ে তাদের পদত্যাগ দাবি করেছেন তিনি। আর বিচার বিভাগীয় তদন্ত ও আবার ‘সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ’ নির্বাচনের দাবি জানিয়েছেন।
বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫
‘কারচুপি ও প্রহসনের’ অভিযোগ তুলে ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়েছে ইনসানিয়াত বিপ্লব স্টুডেন্ট ফ্রন্ট সমর্থিত প্যানেল ‘রেভ্যুলেশন ফর স্টেট অব হিউম্যানিটি’। জাল ভোট, স্বাক্ষর ছাড়া বেশি ব্যালট সরবরাহ, ভোটের পর আঙুলের কালি মুছে যাওয়া এরকম ১৪টি অভিযোগ করেছে সংগঠনটি।
বুধবার বিকেল ৫টায় চাকসু ভবনের সামনে সংবাদ সম্মেলনে প্যানেলের ভিপি প্রার্থী কেফায়েত উল্লাহ বলেন, “আমরা সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য নয় দফা দাবি জানিয়েছিলাম, যার কোনোটিই বাস্তবায়ন হয়নি।”
তিনি বলেন, “ভোটার, প্রার্থী এবং আমাদের মনোনীত পোলিং এজেন্ট, পর্যবেক্ষকদের অভিযোগ এবং আমাদের স্বচক্ষে পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে কমিশন ও বিভিন্ন প্যানেলের বিভিন্ন অসংগতি সুস্পষ্টভাবে উঠে এসেছে।”
তাদের অভিযোগগুলো হলোঃ
* ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ৩৩৫ নম্বর কক্ষে জাল ভোট
* ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ২২৩ নম্বর কক্ষে স্বাক্ষর ছাড়া ৮০টির বেশি ব্যালট সরবরাহ
* আইটি ভবনে স্বাক্ষর ছাড়া ব্যালট সরবরাহ
* আঙুলের কালি মুছে যাওয়া
* আইটি ভবনের ২১৪ নম্বর কক্ষে স্বাক্ষরহীন ব্যালট সরবরাহ
* ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ৩৩৬ নম্বর কক্ষে ব্যালট ভাঁজ করা
* ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদ ভবনের ৩৩৫ নম্বর কক্ষে ভোটারদের স্বাক্ষর না নেওয়া
* কেন্দ্রগুলোর ভেতরে ঢুকে একাধিক প্যানেলের লিফলেট ও স্লিপ দেওয়া
* বিজ্ঞান অনুষদের ৪১৩ নম্বর কক্ষে ৩ ঘণ্টা ধরে প্রার্থীর অবস্থান ও স্লিপ প্রদান
* কাটাপাহাড় রোডে ফ্রেম বসানো
* গাড়ি ও বাস চলাচল না থাকা
* সাংবাদিক ঢুকতে না দেওয়া
* পর্যাপ্ত মনিটরিং ব্যবস্থার অভাব
এসব অভিযোগ উত্থাপন করে কেফায়েত বলেন, “এ সব কারনে আমরা চাকসু নির্বাচন ২০২৫ বয়কট করছি।”
সংশ্লিষ্ট প্রশাসনিক কর্মকর্তা, নির্বাচন কমিশনসহ সংশ্লিষ্ট সকলের উপর অনাস্থা জানিয়ে তাদের পদত্যাগ দাবি করেছেন তিনি। আর বিচার বিভাগীয় তদন্ত ও আবার ‘সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ’ নির্বাচনের দাবি জানিয়েছেন।