চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনের ভোট গণনা চলাকালে নতুন কলা ভবন চত্বরের সামনে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল ও ইসলামী ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। দুই সংগঠনের নেতাকর্মীরা সেখানে মুখোমুখি অবস্থান নেন।
ঘটনাস্থলে থাকা এক প্রতিবেদক জানান, ওই কেন্দ্রের বাইরে থাকা এলইডি স্ক্রিন বন্ধ হয়ে যাওয়াকে কেন্দ্র করে উত্তেজনার সূচনা হয়। তখন কেন্দ্রে ভোট গণনার প্রক্রিয়া চলছিল। প্রতিটি ভোট কেন্দ্রের ভেতরে স্থাপিত সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে ভোটগ্রহণ ও গণনা সরাসরি সম্প্রচার করতে কেন্দ্রের বাইরে এলইডি স্ক্রিন স্থাপন করা হয়েছিল।
ছাত্রদলের অভিযোগ, ভোটে ‘কারচুপি’ করতে স্ক্রিন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এর পাল্টা হিসেবে ছাত্রশিবিরের অভিযোগ, নির্বাচনকে ‘বানচাল’ করতে ছাত্রদল এলইডি স্ক্রিনের তার ছিঁড়ে দিয়ে এই ধরণের ঘটনার সৃষ্টি করেছে।
বুধবার সকাল সাড়ে ৯টায় আধা ঘণ্টা দেরিতে ভোটগ্রহণ শুরু হয় এবং বিকাল ৪টা পর্যন্ত চলে। কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই ভোটগ্রহণ শেষ হলেও অমোচনীয় কালি ব্যবহার, বিলম্বে ভোট শুরু হওয়া, স্বাক্ষর ছাড়া ব্যালটে ভোট দেওয়া এবং কেন্দ্রে ঢুকে প্রচার চালানোর মতো নানা অভিযোগ ওঠে।
চাকসু ভবনের সামনে সংবাদ সম্মেলন করে ভোটগ্রহণে অনিয়মের অভিযোগ তুলে বিচার ও তদন্তের দাবি জানিয়েছে বাম শিক্ষার্থীদের প্যানেল ‘বৈচিত্র্যের ঐক্য’। পাশাপাশি ‘কারচুপি ও প্রহসনের’ অভিযোগ তুলে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ চাকসু নির্বাচনের দাবিতে ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়েছে ইনসানিয়াত বিপ্লব স্টুডেন্ট ফ্রন্ট সমর্থিত প্যানেল ‘রেভ্যুলেশন ফর স্টেট অব হিউম্যানিটি’।
অন্যদিকে চাকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ শেষে আটটি অভিযোগ তুলে ধরে এসব বিষয়ে সুষ্ঠু তদন্তের দাবি জানিয়েছে সূফিবাদ আদর্শে বিশ্বাসী অহিংস শিক্ষার্থী ঐক্য প্যানেল।
এ ছাড়া অনিয়ম ও পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ এনে সেগুলো নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ও সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট সমর্থিত প্যানেল ‘দ্রোহ পর্ষদ’ দুটি ভোট কেন্দ্রের ভোট গণনা স্থগিত রাখার দাবি জানিয়েছে।
বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনের ভোট গণনা চলাকালে নতুন কলা ভবন চত্বরের সামনে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল ও ইসলামী ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। দুই সংগঠনের নেতাকর্মীরা সেখানে মুখোমুখি অবস্থান নেন।
ঘটনাস্থলে থাকা এক প্রতিবেদক জানান, ওই কেন্দ্রের বাইরে থাকা এলইডি স্ক্রিন বন্ধ হয়ে যাওয়াকে কেন্দ্র করে উত্তেজনার সূচনা হয়। তখন কেন্দ্রে ভোট গণনার প্রক্রিয়া চলছিল। প্রতিটি ভোট কেন্দ্রের ভেতরে স্থাপিত সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে ভোটগ্রহণ ও গণনা সরাসরি সম্প্রচার করতে কেন্দ্রের বাইরে এলইডি স্ক্রিন স্থাপন করা হয়েছিল।
ছাত্রদলের অভিযোগ, ভোটে ‘কারচুপি’ করতে স্ক্রিন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এর পাল্টা হিসেবে ছাত্রশিবিরের অভিযোগ, নির্বাচনকে ‘বানচাল’ করতে ছাত্রদল এলইডি স্ক্রিনের তার ছিঁড়ে দিয়ে এই ধরণের ঘটনার সৃষ্টি করেছে।
বুধবার সকাল সাড়ে ৯টায় আধা ঘণ্টা দেরিতে ভোটগ্রহণ শুরু হয় এবং বিকাল ৪টা পর্যন্ত চলে। কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই ভোটগ্রহণ শেষ হলেও অমোচনীয় কালি ব্যবহার, বিলম্বে ভোট শুরু হওয়া, স্বাক্ষর ছাড়া ব্যালটে ভোট দেওয়া এবং কেন্দ্রে ঢুকে প্রচার চালানোর মতো নানা অভিযোগ ওঠে।
চাকসু ভবনের সামনে সংবাদ সম্মেলন করে ভোটগ্রহণে অনিয়মের অভিযোগ তুলে বিচার ও তদন্তের দাবি জানিয়েছে বাম শিক্ষার্থীদের প্যানেল ‘বৈচিত্র্যের ঐক্য’। পাশাপাশি ‘কারচুপি ও প্রহসনের’ অভিযোগ তুলে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ চাকসু নির্বাচনের দাবিতে ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়েছে ইনসানিয়াত বিপ্লব স্টুডেন্ট ফ্রন্ট সমর্থিত প্যানেল ‘রেভ্যুলেশন ফর স্টেট অব হিউম্যানিটি’।
অন্যদিকে চাকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ শেষে আটটি অভিযোগ তুলে ধরে এসব বিষয়ে সুষ্ঠু তদন্তের দাবি জানিয়েছে সূফিবাদ আদর্শে বিশ্বাসী অহিংস শিক্ষার্থী ঐক্য প্যানেল।
এ ছাড়া অনিয়ম ও পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ এনে সেগুলো নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ও সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট সমর্থিত প্যানেল ‘দ্রোহ পর্ষদ’ দুটি ভোট কেন্দ্রের ভোট গণনা স্থগিত রাখার দাবি জানিয়েছে।