ঝূঁকিপূর্ণ ভবন থেকে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের আঞ্চলিক কার্যালয় সরানোর মধ্য দিয়ে ঢাকার কারওয়ান বাজারের ঝুঁকিপূর্ণ মার্কেট স্থানান্তরের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সকাল থেকে আঞ্চলিক কার্যালয়ের মালামাল সরিয়ে নেওয়া শুরু করেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের কর্মীরা। সেখানে গিয়ে দেখা যায়, আসবাবপত্র, যন্ত্রপাতি এবং বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র ট্রাংকে ভরে সেগুলো ট্রাকে তোলা হচ্ছে।
ডিএনসিসির অঞ্চল-৫-এর নির্বাহী কর্মকর্তা মোতাকাব্বীর আহমেদ বলেন, এসব মালামাল মোহাম্মদপুরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের এই আঞ্চলিক কার্যালয়-৫ কারওয়ান বাজার পাকা আড়ত মার্কেটে। ঢাকা সিটি করপোরেশন ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় যে আটটি মার্কেট পরিত্যক্ত ঘোষণা করেছে, সে তালিকায় এ মার্কেটও আছে।
মোতাকাব্বীর আহমেদ বলেন, “আমাদের অফিস যে ভবনে, সেটাই যেহেতু ঝূঁকিপূর্ণ, তাই আমাদের অফিস সরিয়ে নেওয়ার মাধ্যমেই শুরু করলাম। ঈদের পর স্থায়ী ১৮০টি এবং ১৭৬টি অস্থায়ী দোকান স্থানান্তর শুরু হবে। দোকানগুলো আমরা গাবতলীতে পুনর্বাসন করছি। ঈদের পর এই ভবনসহ এই জায়গাটা ফাঁকা হয়ে যাবে।”
কারওয়ান বাজারের ঝুঁকিপূর্ণ বাকি মার্কেটগুলো পর্যায়ক্রমে সরিয়ে নেওয়া হবে বলে জানান মোতাকাব্বির বিল্লাহ ।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪
ঝূঁকিপূর্ণ ভবন থেকে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের আঞ্চলিক কার্যালয় সরানোর মধ্য দিয়ে ঢাকার কারওয়ান বাজারের ঝুঁকিপূর্ণ মার্কেট স্থানান্তরের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সকাল থেকে আঞ্চলিক কার্যালয়ের মালামাল সরিয়ে নেওয়া শুরু করেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের কর্মীরা। সেখানে গিয়ে দেখা যায়, আসবাবপত্র, যন্ত্রপাতি এবং বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র ট্রাংকে ভরে সেগুলো ট্রাকে তোলা হচ্ছে।
ডিএনসিসির অঞ্চল-৫-এর নির্বাহী কর্মকর্তা মোতাকাব্বীর আহমেদ বলেন, এসব মালামাল মোহাম্মদপুরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের এই আঞ্চলিক কার্যালয়-৫ কারওয়ান বাজার পাকা আড়ত মার্কেটে। ঢাকা সিটি করপোরেশন ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় যে আটটি মার্কেট পরিত্যক্ত ঘোষণা করেছে, সে তালিকায় এ মার্কেটও আছে।
মোতাকাব্বীর আহমেদ বলেন, “আমাদের অফিস যে ভবনে, সেটাই যেহেতু ঝূঁকিপূর্ণ, তাই আমাদের অফিস সরিয়ে নেওয়ার মাধ্যমেই শুরু করলাম। ঈদের পর স্থায়ী ১৮০টি এবং ১৭৬টি অস্থায়ী দোকান স্থানান্তর শুরু হবে। দোকানগুলো আমরা গাবতলীতে পুনর্বাসন করছি। ঈদের পর এই ভবনসহ এই জায়গাটা ফাঁকা হয়ে যাবে।”
কারওয়ান বাজারের ঝুঁকিপূর্ণ বাকি মার্কেটগুলো পর্যায়ক্রমে সরিয়ে নেওয়া হবে বলে জানান মোতাকাব্বির বিল্লাহ ।