সরকারি দপ্তর, স্বায়ত্তশাসিত বা আধা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান ও বিভিন্ন করপোরেশনে চাকরিতে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে (৯ম থেকে ১৩তম গ্রেড) কোটা বাতিলসংক্রান্ত পরিপত্র অবৈধ ঘোষণা করে রায় দিয়েছে উচ্চ আদালত। এই রায়ের প্রতিবাদে তৃতীয় দিনের মতো বিক্ষোভ মিছিল করে রাজধানীর তাঁতিবাজার মোড় অবরোধ করে অবস্থান নিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
আজ বুধবার দুপুর ২ টা ৩০ মিনিটে ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়’ এর ব্যানারে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ মিছিল করেন। মিছিলটি ক্যাম্পাসের কাঁঠালতলা থেকে শুরু হয়ে বাংলাবাজার মোড়, রায়সাহেব বাজার হয়ে তাঁতিবাজার মোড়ে এসে রাস্তা অবরোধ করে অবস্থান নেয়।
এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা সেখানে অবস্থান করে শান্তিপূর্ণভাবে অবস্থান করছেন।
এসময় বৃষ্টি শুরু হলে বৃষ্টির মধ্যেও আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যান। শিক্ষার্থীরা ‘বঙ্গবন্ধুর বাংলায় বৈষম্যের ঠাঁই নাই’, ‘আঠারোর হাতিয়ার জেগে উঠো আরেকবার’, ‘সারা বাংলায় খবর দে, কোটা প্রথায় কবর দে’, ‘কোটা প্রথা নিপাত যাক, ‘মেধাবীরা মুক্তি পাক’ — এরকম নানা স্লোগান দিতে থাকে।
এসময় শাহীনুর ইসলাম সান নামের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘২০১৮ সালে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে মেধাভিত্তিক নিয়োগের জন্য একটি পরিপত্র জারি করেছিল সরকার। সম্প্রতি হাই কোর্ট তা বাতিল করেছে, আমাদের সেটি পুনর্বহাল করতে হবে।’
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের একজন রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী জসীম উদ্দিন বলেন, ‘সব ধরণের কোটা বাতিল করা আমাদের দাবি, তবে সরকার চাইলে শুধু প্রতিবন্ধী কোটা ১-২ শতাংশ রাখতে পারে। কোটা বাতিল না হওয়া পর্যন্ত আমরা আমাদের আন্দোলন চালিয়ে যাবো।’
বুধবার, ০৩ জুলাই ২০২৪
সরকারি দপ্তর, স্বায়ত্তশাসিত বা আধা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান ও বিভিন্ন করপোরেশনে চাকরিতে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে (৯ম থেকে ১৩তম গ্রেড) কোটা বাতিলসংক্রান্ত পরিপত্র অবৈধ ঘোষণা করে রায় দিয়েছে উচ্চ আদালত। এই রায়ের প্রতিবাদে তৃতীয় দিনের মতো বিক্ষোভ মিছিল করে রাজধানীর তাঁতিবাজার মোড় অবরোধ করে অবস্থান নিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
আজ বুধবার দুপুর ২ টা ৩০ মিনিটে ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়’ এর ব্যানারে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ মিছিল করেন। মিছিলটি ক্যাম্পাসের কাঁঠালতলা থেকে শুরু হয়ে বাংলাবাজার মোড়, রায়সাহেব বাজার হয়ে তাঁতিবাজার মোড়ে এসে রাস্তা অবরোধ করে অবস্থান নেয়।
এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা সেখানে অবস্থান করে শান্তিপূর্ণভাবে অবস্থান করছেন।
এসময় বৃষ্টি শুরু হলে বৃষ্টির মধ্যেও আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যান। শিক্ষার্থীরা ‘বঙ্গবন্ধুর বাংলায় বৈষম্যের ঠাঁই নাই’, ‘আঠারোর হাতিয়ার জেগে উঠো আরেকবার’, ‘সারা বাংলায় খবর দে, কোটা প্রথায় কবর দে’, ‘কোটা প্রথা নিপাত যাক, ‘মেধাবীরা মুক্তি পাক’ — এরকম নানা স্লোগান দিতে থাকে।
এসময় শাহীনুর ইসলাম সান নামের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘২০১৮ সালে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে মেধাভিত্তিক নিয়োগের জন্য একটি পরিপত্র জারি করেছিল সরকার। সম্প্রতি হাই কোর্ট তা বাতিল করেছে, আমাদের সেটি পুনর্বহাল করতে হবে।’
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের একজন রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী জসীম উদ্দিন বলেন, ‘সব ধরণের কোটা বাতিল করা আমাদের দাবি, তবে সরকার চাইলে শুধু প্রতিবন্ধী কোটা ১-২ শতাংশ রাখতে পারে। কোটা বাতিল না হওয়া পর্যন্ত আমরা আমাদের আন্দোলন চালিয়ে যাবো।’