সরকারি চাকরিতে কোটা বাতিলসহ ৪ দফা দাবিতে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে।
আজ শনিবার পঞ্চম দিনের মতো আন্দোলনের জন্য জড়ো হতে শুরু করছেন শিক্ষার্থীরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, দুপুর ২ টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কাঁঠালতলায় দলে দলে আসতে শুরু করে শিক্ষার্থীরা। প্রত্যেকের হাতে দেখা যায় ছোটছোট লাল-সবুজ পতাকা।
এসময় ‘সারা বাংলায় খবর দে, কোটা প্রথার কবর দে’, ‘আঠারোর হাতিয়ার, গর্জে উঠুক আরেকবার”, ‘জেগেছে রে জেগেছে, ছাত্রসমাজ জেগেছে’, ‘লেগেছে রে লেগেছে, রক্তে আগুন লেগেছে’, “কোটা প্রথা, বাতিল চাই বাতিল চাই’, ‘কোটা প্রথার বিরুদ্ধে, ডাইরেক্ট একশন’, ‘কোটা না মেধা, মেধা মেধা’, ‘মুক্তিযুদ্ধের বাংলায়, বৈষম্যের ঠাই নাই’— স্লোগানে মুখরিত হয় ক্যাম্পাস।
আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সাজ্জাদ হোসেন মুন্না বলেন, বৈষম্যমূলক কোটার বিরুদ্ধে আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি। আজ আমরা তাঁতিবাজারে গিয়ে আন্দোলন করবো। এরপর গুলিস্তান যাওয়ারও প্ল্যান আছে আমাদের। আমাদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত এই আন্দোলন লাগাতার চলতেই থাকবে।
শনিবার, ০৬ জুলাই ২০২৪
সরকারি চাকরিতে কোটা বাতিলসহ ৪ দফা দাবিতে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে।
আজ শনিবার পঞ্চম দিনের মতো আন্দোলনের জন্য জড়ো হতে শুরু করছেন শিক্ষার্থীরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, দুপুর ২ টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কাঁঠালতলায় দলে দলে আসতে শুরু করে শিক্ষার্থীরা। প্রত্যেকের হাতে দেখা যায় ছোটছোট লাল-সবুজ পতাকা।
এসময় ‘সারা বাংলায় খবর দে, কোটা প্রথার কবর দে’, ‘আঠারোর হাতিয়ার, গর্জে উঠুক আরেকবার”, ‘জেগেছে রে জেগেছে, ছাত্রসমাজ জেগেছে’, ‘লেগেছে রে লেগেছে, রক্তে আগুন লেগেছে’, “কোটা প্রথা, বাতিল চাই বাতিল চাই’, ‘কোটা প্রথার বিরুদ্ধে, ডাইরেক্ট একশন’, ‘কোটা না মেধা, মেধা মেধা’, ‘মুক্তিযুদ্ধের বাংলায়, বৈষম্যের ঠাই নাই’— স্লোগানে মুখরিত হয় ক্যাম্পাস।
আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সাজ্জাদ হোসেন মুন্না বলেন, বৈষম্যমূলক কোটার বিরুদ্ধে আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি। আজ আমরা তাঁতিবাজারে গিয়ে আন্দোলন করবো। এরপর গুলিস্তান যাওয়ারও প্ল্যান আছে আমাদের। আমাদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত এই আন্দোলন লাগাতার চলতেই থাকবে।