alt

খুনের বিচার না করলে সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে: আসিফ নজরুল

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : বৃহস্পতিবার, ০১ আগস্ট ২০২৪

কোটা সংস্কার আন্দোলনে প্রাণহানির ঘটনার বিচার না হলে সরকারের পদত্যাগ চান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক আসিফ নজরুল।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক আসিফ নজরুল বলেছেন, “আজকে দাবি এসেছে সরকারের পদত্যাগের; খুনের বিচার না করতে পারলে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা দিতে না পারলে অবশ্যই পদত্যাগ করতে হবে।”

বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে নিপীড়নবিরোধী শিক্ষকদের সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।

অধ্যাপক আসিফ নজরুল বলেন, “এই হত্যাকাণ্ডের বিচার এই সরকার করবে না; কারণ সরকার নিজেই খুনি। খুনি বাহিনী ও খুনি সংগঠনকে সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে লেলিয়ে দেওয়া হয়েছে। খুনের বিচারকে অন্য খাতে বইয়ে নেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে।”

শিক্ষার্থীদের অনিরাপদ রেখে শিক্ষকরা শান্তিতে ঘরে বসে থাকবে না মন্তব্য করে তিনি বলেন, “আমাদের অস্তিত্বে আঘাত হানা হয়েছে। বাংলাদেশের বুকে গুলি করা হয়েছে। তরুণরা হচ্ছে বাংলাদেশের হৃদয়; এই হৃদয়কে আঘাত করা হবে, আমরা চুপচাপ মেনে নিব- এটা যেন সরকার না ভাবে।

“চোখের সামনে দেখলাম পুলিশের ইউনিফর্ম পরে গুলি করা হয়েছে, ভিডিও দেখলাম আবু সাঈদকে কীভাবে গুলি করা হয়েছে। যুবলীগ-ছাত্রলীগের হাতে আগ্নেয়াস্ত্র। অথচ আমাদের ছাত্ররা নাকি মারা গেছে সন্ত্রাসীদের গুলিতে। বলা হচ্ছে সন্ত্রাসীদের গুলিতে মারা গেছে।”

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ তানজিমউদ্দীন খান বলেন, “গত ৫৪ বছরে শাসনামলে মিথ্যার ঢিবি তৈরি করেছি, যেখানে উন্নয়ন চেতনার মিথ্যার খোলস দেওয়া থাকে। এগুলো ভেঙ্গে পড়েছে। আমাদের শিক্ষার্থীরা যে আন্দোলনের বিকাশ ঘটিয়েছিল, সেটা সবাইকে এক কাতারে নিয়ে এসেছে।”

পপুলেশন সায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক মইনুল ইসলাম বলেন, “আজকে পুলিশ আমার শিক্ষার্থীর মুখ চেপে ধরেছে। তাকে কথা বলতে দিচ্ছে না। এই বাংলাদেশ কি আমরা দেখতে চেয়েছি?

“আমরা মানবাধিকারের কথা বলি, উন্নয়নের কথা বলি- অথচ প্রতিনিয়ত আমাদের মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে। আমাদের সহকর্মীর উপর হামলার তীব্র নিন্দা জানাই। কেন আবু সাঈদের বুকে স্পষ্ট গুলি করে মারা হলো- অথচ পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। আমার গণতন্ত্র-মানবাধিকার কোথায় গেল?”

ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষক চৌধুরী সায়মা ফেরদৌস বলেন, “১৯৭১ সালে ঘরে ঘরে গিয়ে দরজায় ঠক ঠক করে জিজ্ঞেস করা হতো মুক্তি আছে কি না? আর এখন ঘরে ঘরে ঠক ঠক করে জিজ্ঞেস করা হয়, ছাত্র আছে কি না, শিক্ষক আছে কি না।

“আপনি একজনকে মারবেন, ১০ জন দাঁড়াবে। ১০ জনকে মারবেন, হাজারজন দাঁড়িয়ে যাবে। শিক্ষার্থীরা আমাদের সন্তান, আপনাদের কোনো অধিকার নেই তাদের গুলি করার।”

নিপীড়নববিরোধী শিক্ষকদের সমাবেশ থেকে কয়েকটি দাবি জানানো হয়। সেগুলো হলো- হত্যাকাণ্ডের বিচার ও আটক শিক্ষার্থীসহ অন্যদের নিঃশর্ত মুক্তি দিতে হবে, কারফিউ তুলে নিতে হবে, ব্লক রেইডের নামে গ্রেপ্তার বন্ধ করতে হবে, সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিতে হবে।

সমাবেশ থেকে শিক্ষকরা শুক্রবার বেলা ৩টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে থেকে ‘দ্রোহযাত্রা কর্মসূচি’ ঘোষণা করেছেন। তারা দ্রোহযাত্রা নিয়ে প্রেস ক্লাব থেকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে যাবেন। এতে অংশ নিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, প্রকৌশলী, চিকিৎসকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষকে আহ্বান জানানো হয়।

বেলা পৌনে ১টার দিকে শিক্ষকরা রাজু ভাস্কর্য থেকে মৌন মিছিল নিয়ে শহীদ মিনারে যান। সেখানে তারা শ্রদ্ধা নিবেদন ও এক মিনিট নীরবতা পালন করেন।

নিপীড়নবিরোধী শিক্ষক সমাবেশে বক্তৃতা করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক কামরুল হাসান মামুন, ফিন্যান্স বিভাগের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক নাসিরউদ্দিন আহমেদ, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ওয়াসিমা ও বায়েজিদ ইসলাম, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মোশরেফা অদিতি হক, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের (বিউপি) শিক্ষক ইমরুল আজাদ, নর্থ সাউথের শিক্ষক রিয়াসাত খান।

ছবি

ধানমন্ডি ৩২ এর নিরাপত্তায় সেনা-পুলিশ-বিজিবি

ছবি

নজরুল ইসলাম মজুমদারের পূর্বাচলের জমি ও ব্যাংক হিসাব জব্দের আদেশ

ছবি

চলতি বছরে ঢাকায় ১৯৮ খুন, রহস্য উদঘাটনে আশাবাদী ডিএমপি

ছবি

৩২ নম্বরে এক্সকেভেটর, পুলিশ-সেনার লাঠিচার্জ ও সাউন্ড গ্রেনেড

ছবি

স্বজনরা সন্তুষ্ট তবে পুরোপুরি নয়

ছবি

পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

ছবি

ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সংলগ্ন মিরপুর সড়কে পুলিশের পিকআপে হামলা, উত্তেজনা রোধে সেনা মোতায়েন

ছবি

উত্তরায় নাদিম হাসানের মাইক্রোবাসে আগুন

ছবি

২১ নভেম্বর সেনানিবাসে যান চলাচল সীমিত থাকবে

ছবি

আগুন-ককটেল: হামলাকারীকে গুলির নির্দেশ ডিএমপি কমিশনারের

ছবি

রাজধানীর সেন্ট্রাল রোডে ককটেল বিস্ফোরণ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসানের বাসার সামনে হামলা

ছবি

লাগেজ ভ্যান কেনায় ৩৫৮ কোটি টাকার ‘রাষ্ট্রীয় ক্ষতি’: রেলের সাবেক ডিজিসহ ছয় কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

ছবি

যানবাহনে আগুন ও ককটেল হামলায় গুলির নির্দেশ ডিএমপি কমিশনারের

ছবি

স্বামীসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলা

ছবি

এমপিওভুক্তির দাবিতে ননএমপিও শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচির ১৪তম দিন

ছবি

দুপুরে গ্রেপ্তার, বিকেলে হিরো আলমের জামিন

ছবি

ঢাকার হাই কোর্টের সামনে ড্রামে মিলল ব্যবসায়ী আশরাফুলের খণ্ডিত লাশ: ত্রিভুজ প্রেম, প্রতারণা ও হত্যা : জানাল ডিবি

ছবি

সাবেক স্ত্রীর মামলায় গ্রেপ্তার হিরো আলম

ছবি

শুক্রবার ছুটির দিনেও ঢাকার বাতাস ছিল মারাত্মক দূষিত

ছবি

ধানমন্ডিতে ‘মারধরের শিকার’ নারী জুলাই আন্দোলনের মামলায় কারাগারে

ছবি

ছাত্রের ‘যৌন নিপীড়নের’ মামলায় ঢাবি শিক্ষক কারাগারে

ছবি

হাইকোর্টের সামনে লাশ: শাহবাগ থানায় মামলা, ‘সন্দেহভাজন বন্ধুকে’ খুঁজছে পুলিশ

ছবি

হাই কোর্ট এলাকায় ড্রামে খণ্ডিত লাশ উদ্ধার 

ছবি

ধানমন্ডি ৩২ থেকে আটক কিশোরকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ

ছবি

রাজশাহীতে বিচারকের ঘরে ঢুকে ছেলেকে হত্যা, স্ত্রীকে জখম

ছবি

বৃহস্পতিবার রাজধানী ছিল ফাঁকা, রাস্তায় তেমন গাড়ি চলেনি

ছবি

বঙ্গবন্ধুর বাড়ির ‘ইট সংগ্রহে’ এসে পুলিশ হেফাজতে কিশোর

ছবি

হাইকোর্টের কাছে ড্রামে মিললো খণ্ডিত লাশ

ছবি

বিটিআরসির তহবিল আত্মসাৎ মামলা: ১২ আসামির জামিন বাতিল

ছবি

দুটি হাতবোমা বিস্ফোরণ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে

ছবি

অন্তর্কোন্দলে ‘দুই লাখ টাকায় ভাড়াটে খুনি’ দিয়ে মামুনকে হত্যা: ডিবি

ছবি

রাজধানীর চার স্থানে বাস ও যানে অগ্নিকাণ্ড

ছবি

মিরপুরে বাসে আগুন, গাজীপুর-সাভারেও বাসে অগ্নিসংযোগ

ছবি

মামুন হত্যা: আদালত এলাকার নিরাপত্তা নিশ্চিতে ডিএমপি কমিশনারকে চিঠি

ছবি

রাজধানীতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিরাপত্তা জোরদার

ছবি

রাজধানীতে সাধারণ পুলিশ সদস্যদের মুঠোফোন ব্যবহার না করার নির্দেশ

tab

খুনের বিচার না করলে সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে: আসিফ নজরুল

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

বৃহস্পতিবার, ০১ আগস্ট ২০২৪

কোটা সংস্কার আন্দোলনে প্রাণহানির ঘটনার বিচার না হলে সরকারের পদত্যাগ চান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক আসিফ নজরুল।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক আসিফ নজরুল বলেছেন, “আজকে দাবি এসেছে সরকারের পদত্যাগের; খুনের বিচার না করতে পারলে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা দিতে না পারলে অবশ্যই পদত্যাগ করতে হবে।”

বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে নিপীড়নবিরোধী শিক্ষকদের সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।

অধ্যাপক আসিফ নজরুল বলেন, “এই হত্যাকাণ্ডের বিচার এই সরকার করবে না; কারণ সরকার নিজেই খুনি। খুনি বাহিনী ও খুনি সংগঠনকে সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে লেলিয়ে দেওয়া হয়েছে। খুনের বিচারকে অন্য খাতে বইয়ে নেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে।”

শিক্ষার্থীদের অনিরাপদ রেখে শিক্ষকরা শান্তিতে ঘরে বসে থাকবে না মন্তব্য করে তিনি বলেন, “আমাদের অস্তিত্বে আঘাত হানা হয়েছে। বাংলাদেশের বুকে গুলি করা হয়েছে। তরুণরা হচ্ছে বাংলাদেশের হৃদয়; এই হৃদয়কে আঘাত করা হবে, আমরা চুপচাপ মেনে নিব- এটা যেন সরকার না ভাবে।

“চোখের সামনে দেখলাম পুলিশের ইউনিফর্ম পরে গুলি করা হয়েছে, ভিডিও দেখলাম আবু সাঈদকে কীভাবে গুলি করা হয়েছে। যুবলীগ-ছাত্রলীগের হাতে আগ্নেয়াস্ত্র। অথচ আমাদের ছাত্ররা নাকি মারা গেছে সন্ত্রাসীদের গুলিতে। বলা হচ্ছে সন্ত্রাসীদের গুলিতে মারা গেছে।”

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ তানজিমউদ্দীন খান বলেন, “গত ৫৪ বছরে শাসনামলে মিথ্যার ঢিবি তৈরি করেছি, যেখানে উন্নয়ন চেতনার মিথ্যার খোলস দেওয়া থাকে। এগুলো ভেঙ্গে পড়েছে। আমাদের শিক্ষার্থীরা যে আন্দোলনের বিকাশ ঘটিয়েছিল, সেটা সবাইকে এক কাতারে নিয়ে এসেছে।”

পপুলেশন সায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক মইনুল ইসলাম বলেন, “আজকে পুলিশ আমার শিক্ষার্থীর মুখ চেপে ধরেছে। তাকে কথা বলতে দিচ্ছে না। এই বাংলাদেশ কি আমরা দেখতে চেয়েছি?

“আমরা মানবাধিকারের কথা বলি, উন্নয়নের কথা বলি- অথচ প্রতিনিয়ত আমাদের মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে। আমাদের সহকর্মীর উপর হামলার তীব্র নিন্দা জানাই। কেন আবু সাঈদের বুকে স্পষ্ট গুলি করে মারা হলো- অথচ পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। আমার গণতন্ত্র-মানবাধিকার কোথায় গেল?”

ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষক চৌধুরী সায়মা ফেরদৌস বলেন, “১৯৭১ সালে ঘরে ঘরে গিয়ে দরজায় ঠক ঠক করে জিজ্ঞেস করা হতো মুক্তি আছে কি না? আর এখন ঘরে ঘরে ঠক ঠক করে জিজ্ঞেস করা হয়, ছাত্র আছে কি না, শিক্ষক আছে কি না।

“আপনি একজনকে মারবেন, ১০ জন দাঁড়াবে। ১০ জনকে মারবেন, হাজারজন দাঁড়িয়ে যাবে। শিক্ষার্থীরা আমাদের সন্তান, আপনাদের কোনো অধিকার নেই তাদের গুলি করার।”

নিপীড়নববিরোধী শিক্ষকদের সমাবেশ থেকে কয়েকটি দাবি জানানো হয়। সেগুলো হলো- হত্যাকাণ্ডের বিচার ও আটক শিক্ষার্থীসহ অন্যদের নিঃশর্ত মুক্তি দিতে হবে, কারফিউ তুলে নিতে হবে, ব্লক রেইডের নামে গ্রেপ্তার বন্ধ করতে হবে, সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিতে হবে।

সমাবেশ থেকে শিক্ষকরা শুক্রবার বেলা ৩টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে থেকে ‘দ্রোহযাত্রা কর্মসূচি’ ঘোষণা করেছেন। তারা দ্রোহযাত্রা নিয়ে প্রেস ক্লাব থেকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে যাবেন। এতে অংশ নিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, প্রকৌশলী, চিকিৎসকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষকে আহ্বান জানানো হয়।

বেলা পৌনে ১টার দিকে শিক্ষকরা রাজু ভাস্কর্য থেকে মৌন মিছিল নিয়ে শহীদ মিনারে যান। সেখানে তারা শ্রদ্ধা নিবেদন ও এক মিনিট নীরবতা পালন করেন।

নিপীড়নবিরোধী শিক্ষক সমাবেশে বক্তৃতা করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক কামরুল হাসান মামুন, ফিন্যান্স বিভাগের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক নাসিরউদ্দিন আহমেদ, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ওয়াসিমা ও বায়েজিদ ইসলাম, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মোশরেফা অদিতি হক, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের (বিউপি) শিক্ষক ইমরুল আজাদ, নর্থ সাউথের শিক্ষক রিয়াসাত খান।

back to top