বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে রাজধানীর মিরপুরে ইমন হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের আরও দুই নেতাকে গ্রেফতার করেছে পল্লবী থানা পুলিশ।
গ্রেফতাররা হলেন- পল্লবী থানার ৩ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগ নেতা মোহাম্মদ দ্বীন ইসলাম ও ২ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মো. আকবর হোসেন জনি।
রোববার (৬ অক্টোবর) ডিএমপি মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এ তথ্য জানান।
তিনি জানান, গতকাল শনিবার রাতে পল্লবী থানা এলাকা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
গত ৪ আগস্ট বিকেলে পল্লবী থানার মিরপুর ১০ নম্বর বাসস্ট্যান্ডের সামনে সড়কে ছাত্র-জনতার সঙ্গে শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে অংশ নেন মো. ইমন হোসেন আকাশ।
এসময় আন্দোলনরত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার ওপর এলোপাতাড়ি গুলিবর্ষণ শুরু করেন আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ছোড়া গুলিতে ইমন গুরুতর আহত হন।
ডিসি মুহাম্মদ তালেবুর রহমান বলেন, আহত ইমনকে স্থানীয় ডা. আজমল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় ইমনের মা বাদী হয়ে ২৭ আগস্ট পল্লবী থানায় একটি মামলা করেন।
মামলাটি তদন্তকালে গোয়েন্দা তথ্য ও প্রযুক্তির সহায়তায় ইমন হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মোহাম্মদ দ্বীন ইসলাম ও মো. আকবর হোসেন জনিকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার দুজনকে আদালতে পাঠানো হয়েছে বলেও জানান ডিএমপির এই কর্মকর্তা।
এর আগে এ মামলায় গত বৃহস্পতিবার রাতে পল্লবী এলাকা থেকে পল্লবী থানা যুবলীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক শেখ মোহাম্মদ ওয়াসিমকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
রোববার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে রাজধানীর মিরপুরে ইমন হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের আরও দুই নেতাকে গ্রেফতার করেছে পল্লবী থানা পুলিশ।
গ্রেফতাররা হলেন- পল্লবী থানার ৩ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগ নেতা মোহাম্মদ দ্বীন ইসলাম ও ২ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মো. আকবর হোসেন জনি।
রোববার (৬ অক্টোবর) ডিএমপি মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এ তথ্য জানান।
তিনি জানান, গতকাল শনিবার রাতে পল্লবী থানা এলাকা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
গত ৪ আগস্ট বিকেলে পল্লবী থানার মিরপুর ১০ নম্বর বাসস্ট্যান্ডের সামনে সড়কে ছাত্র-জনতার সঙ্গে শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে অংশ নেন মো. ইমন হোসেন আকাশ।
এসময় আন্দোলনরত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার ওপর এলোপাতাড়ি গুলিবর্ষণ শুরু করেন আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ছোড়া গুলিতে ইমন গুরুতর আহত হন।
ডিসি মুহাম্মদ তালেবুর রহমান বলেন, আহত ইমনকে স্থানীয় ডা. আজমল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় ইমনের মা বাদী হয়ে ২৭ আগস্ট পল্লবী থানায় একটি মামলা করেন।
মামলাটি তদন্তকালে গোয়েন্দা তথ্য ও প্রযুক্তির সহায়তায় ইমন হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মোহাম্মদ দ্বীন ইসলাম ও মো. আকবর হোসেন জনিকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার দুজনকে আদালতে পাঠানো হয়েছে বলেও জানান ডিএমপির এই কর্মকর্তা।
এর আগে এ মামলায় গত বৃহস্পতিবার রাতে পল্লবী এলাকা থেকে পল্লবী থানা যুবলীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক শেখ মোহাম্মদ ওয়াসিমকে গ্রেফতার করে পুলিশ।