রাজধানীর বনানী থেকে সাবেক প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমেদকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। রোববার গভীর রাতে তাকে গ্রেপ্তারের খবর জানানো হয়। সরকার পতনের পর ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রী, সংসদ সদস্য এবং প্রভাবশালী নেতাদের গ্রেপ্তারের ধারাবাহিকতায় এবার ইমরান আহমেদের গ্রেপ্তার গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
সিলেটের এই প্রভাবশালী নেতা এবং সাবেক সংসদ সদস্যের বিরুদ্ধে ৩ সেপ্টেম্বর পল্টন থানায় একটি মামলা হয়, যেখানে তার বিরুদ্ধে মানবপাচার ও অর্থ আত্মসাতের গুরুতর অভিযোগ আনা হয়েছে। মামলায় ইমরানের পাশাপাশি সাবেক সচিব আহমেদ মুনিরুছ সালেহীন, অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল ও সাবেক সংসদ সদস্য মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী, নিজাম হাজারী এবং বেনজীর আহমেদসহ মোট ১০৩ জনকে আসামি করা হয়েছে।
ইমরান আহমেদের রাজনৈতিক ক্যারিয়ার বেশ দীর্ঘ। পেশায় চা ব্যবসায়ী ও পরামর্শক ইমরান প্রথমবারের মতো ২০০৮ সালে সিলেট-৪ আসন থেকে নৌকা প্রতীক নিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর থেকে তিনি ধারাবাহিকভাবে সংসদ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পর্যন্ত তিনি সিলেটের জনগণের প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
সরকার পতনের পর, আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, মানবপাচার, অর্থ আত্মসাতের মতো নানা অভিযোগে মামলা দায়েরের পাশাপাশি গ্রেপ্তার অভিযান শুরু হয়। ইমরান আহমেদের নাম ওই প্রক্রিয়ায় নতুন যুক্ত হওয়া একটি উদাহরণ মাত্র।
সোমবার, ২১ অক্টোবর ২০২৪
রাজধানীর বনানী থেকে সাবেক প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমেদকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। রোববার গভীর রাতে তাকে গ্রেপ্তারের খবর জানানো হয়। সরকার পতনের পর ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রী, সংসদ সদস্য এবং প্রভাবশালী নেতাদের গ্রেপ্তারের ধারাবাহিকতায় এবার ইমরান আহমেদের গ্রেপ্তার গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
সিলেটের এই প্রভাবশালী নেতা এবং সাবেক সংসদ সদস্যের বিরুদ্ধে ৩ সেপ্টেম্বর পল্টন থানায় একটি মামলা হয়, যেখানে তার বিরুদ্ধে মানবপাচার ও অর্থ আত্মসাতের গুরুতর অভিযোগ আনা হয়েছে। মামলায় ইমরানের পাশাপাশি সাবেক সচিব আহমেদ মুনিরুছ সালেহীন, অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল ও সাবেক সংসদ সদস্য মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী, নিজাম হাজারী এবং বেনজীর আহমেদসহ মোট ১০৩ জনকে আসামি করা হয়েছে।
ইমরান আহমেদের রাজনৈতিক ক্যারিয়ার বেশ দীর্ঘ। পেশায় চা ব্যবসায়ী ও পরামর্শক ইমরান প্রথমবারের মতো ২০০৮ সালে সিলেট-৪ আসন থেকে নৌকা প্রতীক নিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর থেকে তিনি ধারাবাহিকভাবে সংসদ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পর্যন্ত তিনি সিলেটের জনগণের প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
সরকার পতনের পর, আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, মানবপাচার, অর্থ আত্মসাতের মতো নানা অভিযোগে মামলা দায়েরের পাশাপাশি গ্রেপ্তার অভিযান শুরু হয়। ইমরান আহমেদের নাম ওই প্রক্রিয়ায় নতুন যুক্ত হওয়া একটি উদাহরণ মাত্র।