গুলশান-মহাখালী সংযোগ সড়কের কালভার্টের কাছে গুলশান লেকের একটি অংশ ভরাটের সব কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছে পরিবেশ অধিদপ্তর। সোমবার সেখানে পরিদর্শনে গিয়ে লেক ভরাটের প্রমাণ পাওয়ার পর এই নির্দেশ দেওয়া হয়।
পরিবেশ অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের নির্দেশনায় এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়।
সাম্প্রতিক সময়ে ওই এলাকায় লেকের একটি অংশ টিনের বেড়া ও নেট দিয়ে ঘিরে ফেলা হয়। এমনকি সেখানে একটি টিনের ঘরও তৈরি করা হয় এবং জমির পরিমাণ ১০ কাঠা বলে উল্লেখ করা হয়। সংবাদমাধ্যমে এ নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশিত হলে পরিবেশ অধিদপ্তরের একটি দল, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ফয়জুন্নেছা আক্তারের নেতৃত্বে, ওই স্থান পরিদর্শন করে এবং ভরাটের প্রমাণ পায়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, গুলশান লেক একটি ‘প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকা (ইসিএ)’ এবং বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী সেখানে লেক ভরাটের ওপর কঠোর বিধি-নিষেধ রয়েছে। আইন লঙ্ঘন করলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সোমবার, ২১ অক্টোবর ২০২৪
গুলশান-মহাখালী সংযোগ সড়কের কালভার্টের কাছে গুলশান লেকের একটি অংশ ভরাটের সব কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছে পরিবেশ অধিদপ্তর। সোমবার সেখানে পরিদর্শনে গিয়ে লেক ভরাটের প্রমাণ পাওয়ার পর এই নির্দেশ দেওয়া হয়।
পরিবেশ অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের নির্দেশনায় এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়।
সাম্প্রতিক সময়ে ওই এলাকায় লেকের একটি অংশ টিনের বেড়া ও নেট দিয়ে ঘিরে ফেলা হয়। এমনকি সেখানে একটি টিনের ঘরও তৈরি করা হয় এবং জমির পরিমাণ ১০ কাঠা বলে উল্লেখ করা হয়। সংবাদমাধ্যমে এ নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশিত হলে পরিবেশ অধিদপ্তরের একটি দল, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ফয়জুন্নেছা আক্তারের নেতৃত্বে, ওই স্থান পরিদর্শন করে এবং ভরাটের প্রমাণ পায়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, গুলশান লেক একটি ‘প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকা (ইসিএ)’ এবং বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী সেখানে লেক ভরাটের ওপর কঠোর বিধি-নিষেধ রয়েছে। আইন লঙ্ঘন করলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।