রাজধানীর মোহাম্মদপুরে সাম্প্রতিককালে ছিনতাই ও সন্ত্রাসের বাড়বাড়ন্তে জনজীবনে সৃষ্ট আতঙ্ক কমাতে বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে সেনাবাহিনী। অপরাধ দমনে ঢাকার মোহাম্মদপুর এলাকায় স্থায়ী ক্যাম্পের পাশাপাশি অস্থায়ী ক্যাম্প স্থাপন করে কার্যক্রম শুরু করেছে তারা।
শনিবার মধ্যরাতে বছিলা ক্যাম্পের দায়িত্বে থাকা মেজর নাজিম আহমদ এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, মোহাম্মদপুরের প্রতিটি হাউজিং এলাকায় অস্থায়ী ক্যাম্প স্থাপনের পরিকল্পনা রয়েছে। রোববার তিনি আরও বলেন, ট্রাফিক জটিলতার কারণে ঘটনাস্থলে দ্রুত পৌঁছানো কঠিন হওয়ায় ঢাকা উদ্যান এলাকায় একটি অস্থায়ী ক্যাম্প স্থাপন করা হয়েছে, যা ঢাকা উদ্যান, চাঁদ উদ্যান, চন্দ্রিমা উদ্যান এবং নবোদয় হাউজিং এলাকাগুলোতে নজরদারি করবে। প্রয়োজনে এই ক্যাম্প নবোদয় হাউজিং বা মোহাম্মদীয়া হাউজিং এলাকায় সরিয়ে নেওয়া হবে।
সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে যেকোনো অপরাধের ভিডিও ক্লিপ বা তথ্য সরবরাহের জন্য ক্যাম্পে যোগাযোগ করতে অনুরোধ জানানো হয়েছে। অপরাধ নিয়ন্ত্রণে জেনিভা ক্যাম্পেও সেনাবাহিনী অভিযান চালাচ্ছে, এবং রোববার যৌথ বাহিনী এই ক্যাম্প থেকে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে। এছাড়া, আগের রাতে র্যাব, পুলিশ ও বিজিবির যৌথ অভিযানে আটক হন আরও ৪৫ জন।
সম্প্রতি মোহাম্মদপুর এলাকায় ছিনতাই, ডাকাতি ও সন্ত্রাসের ঘটনায় আইনশৃঙ্খলার অবনতি হয়েছে। প্রতিদিন ঘটছে একাধিক ছিনতাই ও সহিংসতার ঘটনা, যেগুলোর অনেকগুলোই থানায় রিপোর্ট করা হয় না।
মোহাম্মদপুরের বিভিন্ন স্থানে, যেমন বসিলায় একটি সুপারশপে ডাকাতি, মোহাম্মদপুর হাউজিংয়ে কোম্পানির গাড়ি থামিয়ে ছিনতাই, সেনাবাহিনীর পোশাক পরে ডাকাতি, শিয়া মসজিদ এলাকায় দ্বন্দ্বে দুজনের গুলিবিদ্ধ হওয়া এবং বেড়িবাঁধে যুবককে কুপিয়ে হত্যার মতো ঘটনা সাধারণ জনগণের মাঝে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে।
গত সপ্তাহে মোহাম্মদপুরের বাসিন্দারা পুলিশ কমিশনারের সাথে দেখা করে নিরাপত্তা জোরদার করার দাবি জানান।
রোববার, ২৭ অক্টোবর ২০২৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে সাম্প্রতিককালে ছিনতাই ও সন্ত্রাসের বাড়বাড়ন্তে জনজীবনে সৃষ্ট আতঙ্ক কমাতে বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে সেনাবাহিনী। অপরাধ দমনে ঢাকার মোহাম্মদপুর এলাকায় স্থায়ী ক্যাম্পের পাশাপাশি অস্থায়ী ক্যাম্প স্থাপন করে কার্যক্রম শুরু করেছে তারা।
শনিবার মধ্যরাতে বছিলা ক্যাম্পের দায়িত্বে থাকা মেজর নাজিম আহমদ এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, মোহাম্মদপুরের প্রতিটি হাউজিং এলাকায় অস্থায়ী ক্যাম্প স্থাপনের পরিকল্পনা রয়েছে। রোববার তিনি আরও বলেন, ট্রাফিক জটিলতার কারণে ঘটনাস্থলে দ্রুত পৌঁছানো কঠিন হওয়ায় ঢাকা উদ্যান এলাকায় একটি অস্থায়ী ক্যাম্প স্থাপন করা হয়েছে, যা ঢাকা উদ্যান, চাঁদ উদ্যান, চন্দ্রিমা উদ্যান এবং নবোদয় হাউজিং এলাকাগুলোতে নজরদারি করবে। প্রয়োজনে এই ক্যাম্প নবোদয় হাউজিং বা মোহাম্মদীয়া হাউজিং এলাকায় সরিয়ে নেওয়া হবে।
সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে যেকোনো অপরাধের ভিডিও ক্লিপ বা তথ্য সরবরাহের জন্য ক্যাম্পে যোগাযোগ করতে অনুরোধ জানানো হয়েছে। অপরাধ নিয়ন্ত্রণে জেনিভা ক্যাম্পেও সেনাবাহিনী অভিযান চালাচ্ছে, এবং রোববার যৌথ বাহিনী এই ক্যাম্প থেকে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে। এছাড়া, আগের রাতে র্যাব, পুলিশ ও বিজিবির যৌথ অভিযানে আটক হন আরও ৪৫ জন।
সম্প্রতি মোহাম্মদপুর এলাকায় ছিনতাই, ডাকাতি ও সন্ত্রাসের ঘটনায় আইনশৃঙ্খলার অবনতি হয়েছে। প্রতিদিন ঘটছে একাধিক ছিনতাই ও সহিংসতার ঘটনা, যেগুলোর অনেকগুলোই থানায় রিপোর্ট করা হয় না।
মোহাম্মদপুরের বিভিন্ন স্থানে, যেমন বসিলায় একটি সুপারশপে ডাকাতি, মোহাম্মদপুর হাউজিংয়ে কোম্পানির গাড়ি থামিয়ে ছিনতাই, সেনাবাহিনীর পোশাক পরে ডাকাতি, শিয়া মসজিদ এলাকায় দ্বন্দ্বে দুজনের গুলিবিদ্ধ হওয়া এবং বেড়িবাঁধে যুবককে কুপিয়ে হত্যার মতো ঘটনা সাধারণ জনগণের মাঝে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে।
গত সপ্তাহে মোহাম্মদপুরের বাসিন্দারা পুলিশ কমিশনারের সাথে দেখা করে নিরাপত্তা জোরদার করার দাবি জানান।