গাজীপুরে একটি ভবনের চারতলা ফ্ল্যাট থেকে দুই ব্যক্তির গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (জিএমপির) কাশিমপুর থানার ওসি সাইফুল ইসলাম জানান, নগরীর কাশিমপুরের মাধবপুর (উত্তরপাড়া) এলাকার রেজাউল করিমের মালিকানাধীন ভবন থেকে মঙ্গলবার রাত ২টার তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
নিহতরা হলেন-সাতক্ষীরা জেলার দেবহাটা উপজেলার চাঁদপুর গ্রামের রবিউল ইসলামের ছেলে রাসেল হোসেন (২৩) ও ভোলা জেলার সদর উপজেলার চরভেদুরা গ্রামের জাফর আলীর ছেলে সুফিয়ান (২৪)।
তারা দুজনে রেজাউল করিমমের বাসায় ভাড়া থেকে একটি কারখানার গোডাউনে প্যাকেজিংয়ের কাজ করতেন বলে পুলিশ জানায়।
ওসি বলেন, “কারখানার মালিক রাতে ওই ভবনের কেয়ারটেকার বকুলকে ফোন করে বলেন, রাসেল ও সুফিয়ান মঙ্গলবার কারখানায় আসেনি। পরে বকুল রাত ১১টার দিকে চারতলায় উঠে ঘরের ভেতর রাসেল ও সুফিয়ানের গলাকাটা মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন। খবর পেয়ে কাশিমপুর থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে।”
নিহতদের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে ওসি সাইফুল ইসলাম জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, “কি কারণে এবং কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। এ ঘটনায় আইগত ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে।”
বৃহস্পতিবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৪
গাজীপুরে একটি ভবনের চারতলা ফ্ল্যাট থেকে দুই ব্যক্তির গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (জিএমপির) কাশিমপুর থানার ওসি সাইফুল ইসলাম জানান, নগরীর কাশিমপুরের মাধবপুর (উত্তরপাড়া) এলাকার রেজাউল করিমের মালিকানাধীন ভবন থেকে মঙ্গলবার রাত ২টার তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
নিহতরা হলেন-সাতক্ষীরা জেলার দেবহাটা উপজেলার চাঁদপুর গ্রামের রবিউল ইসলামের ছেলে রাসেল হোসেন (২৩) ও ভোলা জেলার সদর উপজেলার চরভেদুরা গ্রামের জাফর আলীর ছেলে সুফিয়ান (২৪)।
তারা দুজনে রেজাউল করিমমের বাসায় ভাড়া থেকে একটি কারখানার গোডাউনে প্যাকেজিংয়ের কাজ করতেন বলে পুলিশ জানায়।
ওসি বলেন, “কারখানার মালিক রাতে ওই ভবনের কেয়ারটেকার বকুলকে ফোন করে বলেন, রাসেল ও সুফিয়ান মঙ্গলবার কারখানায় আসেনি। পরে বকুল রাত ১১টার দিকে চারতলায় উঠে ঘরের ভেতর রাসেল ও সুফিয়ানের গলাকাটা মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন। খবর পেয়ে কাশিমপুর থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে।”
নিহতদের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে ওসি সাইফুল ইসলাম জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, “কি কারণে এবং কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। এ ঘটনায় আইগত ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে।”