বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের পরিণামে নতুন পরিস্থিতিতে নিরীহ মানুষদের হয়রানি না করার নির্দেশ দিয়েছেন নবনিযুক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম। কোনো নিরীহ মানুষের নামে মামলা হলে তা দ্রুত আইনি প্রক্রিয়ায় প্রত্যাহারের নির্দেশও দিয়েছেন তিনি।
শনিবার পুলিশ সদর দপ্তরে ‘দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত’ এক মতবিনিময় সভায়, দায়িত্ব গ্রহণের একদিন পর, মাঠ পর্যায়ের ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে এ নির্দেশ দেন আইজিপি বাহারুল আলম। পুলিশের পক্ষ থেকে দেওয়া সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সরকার পরিবর্তনের পর সদ্য সাবেক আইজিপি ময়নুল ইসলামকে সরিয়ে, চার বছর আগে অবসরে যাওয়া বাহারুল আলমকে গত বুধবার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পক্ষ থেকে নতুন আইজিপি হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়। এর আগে, তিনি পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রধান ছিলেন এবং ২০২০ সালে অবসরে যান।
সভায় বাহারুল আলম বলেন, “৫ অগাস্ট পরবর্তী সময়ে দায়ের করা মামলাগুলো যথাযথভাবে তদন্ত করতে হবে এবং কোনো নিরীহ মানুষকে হয়রানি করা যাবে না। যদি কোনো নিরীহ মানুষের নামে মামলা হয়, তা আইনি প্রক্রিয়ায় প্রত্যাহার করতে হবে।”
তিনি পুলিশ সদস্যদের মনোবল বৃদ্ধির লক্ষ্যে ফোর্সের সঙ্গে নিয়মিত মতবিনিময় করার আহ্বান জানান এবং বলেন, “কোনো পুলিশ সদস্যকে অযথা ভিকটিমাইজ করা হবে না।”
পুলিশপ্রধান মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের জনগণের সঙ্গে জনসংযোগ বাড়ানোরও নির্দেশ দেন। তিনি বলেন, “পুলিশকে জনগণের কাছাকাছি যেতে হবে, তাদের সমস্যা শুনতে হবে এবং সে অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।” তিনি আরও বলেন, “বর্তমান পরিস্থিতিতে জনগণের প্রত্যাশা অনেক বেশি। কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে পুলিশকে ধৈর্য সহকারে তা মোকাবেলা করতে হবে।”
সভায় ডিআইজি (অপারেশনস) মো. রেজাউল করিম সঞ্চালনায় পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন। এছাড়া, পুলিশের লুণ্ঠিত অস্ত্র উদ্ধারের জন্য অভিযান আরও জোরদার করার নির্দেশনাও দেন আইজিপি।
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের পরিণামে নতুন পরিস্থিতিতে নিরীহ মানুষদের হয়রানি না করার নির্দেশ দিয়েছেন নবনিযুক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম। কোনো নিরীহ মানুষের নামে মামলা হলে তা দ্রুত আইনি প্রক্রিয়ায় প্রত্যাহারের নির্দেশও দিয়েছেন তিনি।
শনিবার পুলিশ সদর দপ্তরে ‘দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত’ এক মতবিনিময় সভায়, দায়িত্ব গ্রহণের একদিন পর, মাঠ পর্যায়ের ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে এ নির্দেশ দেন আইজিপি বাহারুল আলম। পুলিশের পক্ষ থেকে দেওয়া সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সরকার পরিবর্তনের পর সদ্য সাবেক আইজিপি ময়নুল ইসলামকে সরিয়ে, চার বছর আগে অবসরে যাওয়া বাহারুল আলমকে গত বুধবার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পক্ষ থেকে নতুন আইজিপি হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়। এর আগে, তিনি পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রধান ছিলেন এবং ২০২০ সালে অবসরে যান।
সভায় বাহারুল আলম বলেন, “৫ অগাস্ট পরবর্তী সময়ে দায়ের করা মামলাগুলো যথাযথভাবে তদন্ত করতে হবে এবং কোনো নিরীহ মানুষকে হয়রানি করা যাবে না। যদি কোনো নিরীহ মানুষের নামে মামলা হয়, তা আইনি প্রক্রিয়ায় প্রত্যাহার করতে হবে।”
তিনি পুলিশ সদস্যদের মনোবল বৃদ্ধির লক্ষ্যে ফোর্সের সঙ্গে নিয়মিত মতবিনিময় করার আহ্বান জানান এবং বলেন, “কোনো পুলিশ সদস্যকে অযথা ভিকটিমাইজ করা হবে না।”
পুলিশপ্রধান মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের জনগণের সঙ্গে জনসংযোগ বাড়ানোরও নির্দেশ দেন। তিনি বলেন, “পুলিশকে জনগণের কাছাকাছি যেতে হবে, তাদের সমস্যা শুনতে হবে এবং সে অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।” তিনি আরও বলেন, “বর্তমান পরিস্থিতিতে জনগণের প্রত্যাশা অনেক বেশি। কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে পুলিশকে ধৈর্য সহকারে তা মোকাবেলা করতে হবে।”
সভায় ডিআইজি (অপারেশনস) মো. রেজাউল করিম সঞ্চালনায় পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন। এছাড়া, পুলিশের লুণ্ঠিত অস্ত্র উদ্ধারের জন্য অভিযান আরও জোরদার করার নির্দেশনাও দেন আইজিপি।