alt

জামিন শুনানি আটকে ষড়যন্ত্রমূলক মামলা, অভিযোগ সনাতনী জাগরণ জোটের

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : সোমবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৪

সনাতনী সম্মিলিত জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারীর জামিন শুনানি আটকে রাখার উদ্দেশ্যে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে ৭০ জন হিন্দু আইনজীবীকে মামলায় আসামি করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে জোট।

রোববার রাতে এক বিবৃতিতে জোটের পক্ষ থেকে জানানো হয়, চিন্ময়ের জামিন শুনানিতে অংশ নেওয়া আইনজীবীদের বাধাগ্রস্ত করতেই এই মামলা করা হয়েছে। জোটের অন্যতম সংগঠক স্বতন্ত্র গৌরাঙ্গ দাস ব্রহ্মচারী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

বিবৃতিতে বলা হয়, “রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলায় চিন্ময়ের জামিন শুনানির আগে ৭০ জন হিন্দু আইনজীবীর বিরুদ্ধে ভাঙচুর ও বিস্ফোরণের অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। এতে তাদের আদালতে উপস্থিতি বাধাগ্রস্ত করার ষড়যন্ত্র স্পষ্ট।”

২৬ নভেম্বর চিন্ময়ের জামিন আবেদন নাকচের পর আদালত প্রাঙ্গণে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ নিহত হন। এই ঘটনায় দায়ের হওয়া বিস্ফোরক আইনের মামলায় ১১৬ জনকে আসামি করা হয়েছে।

এছাড়া, আলিফের পরিবারের করা আরেকটি হত্যা মামলায় ৩১ জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। সনাতনী জোটের দাবি, এই মামলাগুলোতে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে হিন্দু আইনজীবীদের জড়ানো হয়েছে।

জোটের বিবৃতিতে অভিযোগ করা হয়, “চিন্ময়ের পক্ষে জামিন শুনানিতে অংশ নেওয়া আইনজীবী রিগান আচার্যের ওপর হামলা চালানো হয়। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। এছাড়া চট্টগ্রামের হিন্দু আইনজীবীদের চেম্বারে মৌলবাদীদের হামলা ও হুমকির কারণে তারা পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে পারছেন না।”

বিবৃতিতে দাবি করা হয়, ঘটনার দিন জামায়াত-শিবির অনুসারী অ্যাডভোকেট আলিফের নেতৃত্বে মেথর পট্টিতে হামলা চালানো হয়। সংঘর্ষের সময় আলিফ মাটিতে পড়ে যান এবং দুর্বৃত্তদের হাতে নিহত হন।

জোট নেতারা আরও অভিযোগ করেন, “আলিফের নেতৃত্বে হিন্দু অধ্যুষিত এলাকায় হামলা চালানো হলেও হিন্দুদের ওপর হওয়া হামলার বিষয়ে কোনো মামলা হয়নি। বরং হিন্দু আইনজীবীদের মামলায় আসামি করা হয়েছে।”

বিবৃতিতে জানানো হয়, চট্টগ্রামে হিন্দুদের বাড়িঘর, উপাসনালয় ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে মৌলবাদীরা হামলা চালাচ্ছে। তবে এসব ঘটনায় এখনও পর্যন্ত কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ করেছেন জোটের নেতারা।

ছবি

স্ত্রী-সন্তানসহ কাজী জাফর উল্যাহর আয়কর নথি সিআইডিকে দিতে নির্দেশ

ছবি

ধানমন্ডি ৩২ এর নিরাপত্তায় সেনা-পুলিশ-বিজিবি

ছবি

নজরুল ইসলাম মজুমদারের পূর্বাচলের জমি ও ব্যাংক হিসাব জব্দের আদেশ

ছবি

চলতি বছরে ঢাকায় ১৯৮ খুন, রহস্য উদঘাটনে আশাবাদী ডিএমপি

ছবি

৩২ নম্বরে এক্সকেভেটর, পুলিশ-সেনার লাঠিচার্জ ও সাউন্ড গ্রেনেড

ছবি

স্বজনরা সন্তুষ্ট তবে পুরোপুরি নয়

ছবি

পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

ছবি

ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সংলগ্ন মিরপুর সড়কে পুলিশের পিকআপে হামলা, উত্তেজনা রোধে সেনা মোতায়েন

ছবি

উত্তরায় নাদিম হাসানের মাইক্রোবাসে আগুন

ছবি

২১ নভেম্বর সেনানিবাসে যান চলাচল সীমিত থাকবে

ছবি

আগুন-ককটেল: হামলাকারীকে গুলির নির্দেশ ডিএমপি কমিশনারের

ছবি

রাজধানীর সেন্ট্রাল রোডে ককটেল বিস্ফোরণ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসানের বাসার সামনে হামলা

ছবি

লাগেজ ভ্যান কেনায় ৩৫৮ কোটি টাকার ‘রাষ্ট্রীয় ক্ষতি’: রেলের সাবেক ডিজিসহ ছয় কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

ছবি

যানবাহনে আগুন ও ককটেল হামলায় গুলির নির্দেশ ডিএমপি কমিশনারের

ছবি

স্বামীসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলা

ছবি

এমপিওভুক্তির দাবিতে ননএমপিও শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচির ১৪তম দিন

ছবি

দুপুরে গ্রেপ্তার, বিকেলে হিরো আলমের জামিন

ছবি

ঢাকার হাই কোর্টের সামনে ড্রামে মিলল ব্যবসায়ী আশরাফুলের খণ্ডিত লাশ: ত্রিভুজ প্রেম, প্রতারণা ও হত্যা : জানাল ডিবি

ছবি

সাবেক স্ত্রীর মামলায় গ্রেপ্তার হিরো আলম

ছবি

শুক্রবার ছুটির দিনেও ঢাকার বাতাস ছিল মারাত্মক দূষিত

ছবি

ধানমন্ডিতে ‘মারধরের শিকার’ নারী জুলাই আন্দোলনের মামলায় কারাগারে

ছবি

ছাত্রের ‘যৌন নিপীড়নের’ মামলায় ঢাবি শিক্ষক কারাগারে

ছবি

হাইকোর্টের সামনে লাশ: শাহবাগ থানায় মামলা, ‘সন্দেহভাজন বন্ধুকে’ খুঁজছে পুলিশ

ছবি

হাই কোর্ট এলাকায় ড্রামে খণ্ডিত লাশ উদ্ধার 

ছবি

ধানমন্ডি ৩২ থেকে আটক কিশোরকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ

ছবি

রাজশাহীতে বিচারকের ঘরে ঢুকে ছেলেকে হত্যা, স্ত্রীকে জখম

ছবি

বৃহস্পতিবার রাজধানী ছিল ফাঁকা, রাস্তায় তেমন গাড়ি চলেনি

ছবি

বঙ্গবন্ধুর বাড়ির ‘ইট সংগ্রহে’ এসে পুলিশ হেফাজতে কিশোর

ছবি

হাইকোর্টের কাছে ড্রামে মিললো খণ্ডিত লাশ

ছবি

বিটিআরসির তহবিল আত্মসাৎ মামলা: ১২ আসামির জামিন বাতিল

ছবি

দুটি হাতবোমা বিস্ফোরণ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে

ছবি

অন্তর্কোন্দলে ‘দুই লাখ টাকায় ভাড়াটে খুনি’ দিয়ে মামুনকে হত্যা: ডিবি

ছবি

রাজধানীর চার স্থানে বাস ও যানে অগ্নিকাণ্ড

ছবি

মিরপুরে বাসে আগুন, গাজীপুর-সাভারেও বাসে অগ্নিসংযোগ

ছবি

মামুন হত্যা: আদালত এলাকার নিরাপত্তা নিশ্চিতে ডিএমপি কমিশনারকে চিঠি

ছবি

রাজধানীতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিরাপত্তা জোরদার

tab

জামিন শুনানি আটকে ষড়যন্ত্রমূলক মামলা, অভিযোগ সনাতনী জাগরণ জোটের

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

সোমবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৪

সনাতনী সম্মিলিত জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারীর জামিন শুনানি আটকে রাখার উদ্দেশ্যে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে ৭০ জন হিন্দু আইনজীবীকে মামলায় আসামি করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে জোট।

রোববার রাতে এক বিবৃতিতে জোটের পক্ষ থেকে জানানো হয়, চিন্ময়ের জামিন শুনানিতে অংশ নেওয়া আইনজীবীদের বাধাগ্রস্ত করতেই এই মামলা করা হয়েছে। জোটের অন্যতম সংগঠক স্বতন্ত্র গৌরাঙ্গ দাস ব্রহ্মচারী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

বিবৃতিতে বলা হয়, “রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলায় চিন্ময়ের জামিন শুনানির আগে ৭০ জন হিন্দু আইনজীবীর বিরুদ্ধে ভাঙচুর ও বিস্ফোরণের অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। এতে তাদের আদালতে উপস্থিতি বাধাগ্রস্ত করার ষড়যন্ত্র স্পষ্ট।”

২৬ নভেম্বর চিন্ময়ের জামিন আবেদন নাকচের পর আদালত প্রাঙ্গণে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ নিহত হন। এই ঘটনায় দায়ের হওয়া বিস্ফোরক আইনের মামলায় ১১৬ জনকে আসামি করা হয়েছে।

এছাড়া, আলিফের পরিবারের করা আরেকটি হত্যা মামলায় ৩১ জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। সনাতনী জোটের দাবি, এই মামলাগুলোতে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে হিন্দু আইনজীবীদের জড়ানো হয়েছে।

জোটের বিবৃতিতে অভিযোগ করা হয়, “চিন্ময়ের পক্ষে জামিন শুনানিতে অংশ নেওয়া আইনজীবী রিগান আচার্যের ওপর হামলা চালানো হয়। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। এছাড়া চট্টগ্রামের হিন্দু আইনজীবীদের চেম্বারে মৌলবাদীদের হামলা ও হুমকির কারণে তারা পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে পারছেন না।”

বিবৃতিতে দাবি করা হয়, ঘটনার দিন জামায়াত-শিবির অনুসারী অ্যাডভোকেট আলিফের নেতৃত্বে মেথর পট্টিতে হামলা চালানো হয়। সংঘর্ষের সময় আলিফ মাটিতে পড়ে যান এবং দুর্বৃত্তদের হাতে নিহত হন।

জোট নেতারা আরও অভিযোগ করেন, “আলিফের নেতৃত্বে হিন্দু অধ্যুষিত এলাকায় হামলা চালানো হলেও হিন্দুদের ওপর হওয়া হামলার বিষয়ে কোনো মামলা হয়নি। বরং হিন্দু আইনজীবীদের মামলায় আসামি করা হয়েছে।”

বিবৃতিতে জানানো হয়, চট্টগ্রামে হিন্দুদের বাড়িঘর, উপাসনালয় ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে মৌলবাদীরা হামলা চালাচ্ছে। তবে এসব ঘটনায় এখনও পর্যন্ত কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ করেছেন জোটের নেতারা।

back to top