সনাতনী সম্মিলিত জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারীর জামিন শুনানি আটকে রাখার উদ্দেশ্যে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে ৭০ জন হিন্দু আইনজীবীকে মামলায় আসামি করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে জোট।
রোববার রাতে এক বিবৃতিতে জোটের পক্ষ থেকে জানানো হয়, চিন্ময়ের জামিন শুনানিতে অংশ নেওয়া আইনজীবীদের বাধাগ্রস্ত করতেই এই মামলা করা হয়েছে। জোটের অন্যতম সংগঠক স্বতন্ত্র গৌরাঙ্গ দাস ব্রহ্মচারী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বিবৃতিতে বলা হয়, “রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলায় চিন্ময়ের জামিন শুনানির আগে ৭০ জন হিন্দু আইনজীবীর বিরুদ্ধে ভাঙচুর ও বিস্ফোরণের অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। এতে তাদের আদালতে উপস্থিতি বাধাগ্রস্ত করার ষড়যন্ত্র স্পষ্ট।”
২৬ নভেম্বর চিন্ময়ের জামিন আবেদন নাকচের পর আদালত প্রাঙ্গণে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ নিহত হন। এই ঘটনায় দায়ের হওয়া বিস্ফোরক আইনের মামলায় ১১৬ জনকে আসামি করা হয়েছে।
এছাড়া, আলিফের পরিবারের করা আরেকটি হত্যা মামলায় ৩১ জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। সনাতনী জোটের দাবি, এই মামলাগুলোতে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে হিন্দু আইনজীবীদের জড়ানো হয়েছে।
জোটের বিবৃতিতে অভিযোগ করা হয়, “চিন্ময়ের পক্ষে জামিন শুনানিতে অংশ নেওয়া আইনজীবী রিগান আচার্যের ওপর হামলা চালানো হয়। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। এছাড়া চট্টগ্রামের হিন্দু আইনজীবীদের চেম্বারে মৌলবাদীদের হামলা ও হুমকির কারণে তারা পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে পারছেন না।”
বিবৃতিতে দাবি করা হয়, ঘটনার দিন জামায়াত-শিবির অনুসারী অ্যাডভোকেট আলিফের নেতৃত্বে মেথর পট্টিতে হামলা চালানো হয়। সংঘর্ষের সময় আলিফ মাটিতে পড়ে যান এবং দুর্বৃত্তদের হাতে নিহত হন।
জোট নেতারা আরও অভিযোগ করেন, “আলিফের নেতৃত্বে হিন্দু অধ্যুষিত এলাকায় হামলা চালানো হলেও হিন্দুদের ওপর হওয়া হামলার বিষয়ে কোনো মামলা হয়নি। বরং হিন্দু আইনজীবীদের মামলায় আসামি করা হয়েছে।”
বিবৃতিতে জানানো হয়, চট্টগ্রামে হিন্দুদের বাড়িঘর, উপাসনালয় ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে মৌলবাদীরা হামলা চালাচ্ছে। তবে এসব ঘটনায় এখনও পর্যন্ত কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ করেছেন জোটের নেতারা।
সোমবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৪
সনাতনী সম্মিলিত জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারীর জামিন শুনানি আটকে রাখার উদ্দেশ্যে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে ৭০ জন হিন্দু আইনজীবীকে মামলায় আসামি করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে জোট।
রোববার রাতে এক বিবৃতিতে জোটের পক্ষ থেকে জানানো হয়, চিন্ময়ের জামিন শুনানিতে অংশ নেওয়া আইনজীবীদের বাধাগ্রস্ত করতেই এই মামলা করা হয়েছে। জোটের অন্যতম সংগঠক স্বতন্ত্র গৌরাঙ্গ দাস ব্রহ্মচারী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বিবৃতিতে বলা হয়, “রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলায় চিন্ময়ের জামিন শুনানির আগে ৭০ জন হিন্দু আইনজীবীর বিরুদ্ধে ভাঙচুর ও বিস্ফোরণের অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। এতে তাদের আদালতে উপস্থিতি বাধাগ্রস্ত করার ষড়যন্ত্র স্পষ্ট।”
২৬ নভেম্বর চিন্ময়ের জামিন আবেদন নাকচের পর আদালত প্রাঙ্গণে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ নিহত হন। এই ঘটনায় দায়ের হওয়া বিস্ফোরক আইনের মামলায় ১১৬ জনকে আসামি করা হয়েছে।
এছাড়া, আলিফের পরিবারের করা আরেকটি হত্যা মামলায় ৩১ জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। সনাতনী জোটের দাবি, এই মামলাগুলোতে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে হিন্দু আইনজীবীদের জড়ানো হয়েছে।
জোটের বিবৃতিতে অভিযোগ করা হয়, “চিন্ময়ের পক্ষে জামিন শুনানিতে অংশ নেওয়া আইনজীবী রিগান আচার্যের ওপর হামলা চালানো হয়। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। এছাড়া চট্টগ্রামের হিন্দু আইনজীবীদের চেম্বারে মৌলবাদীদের হামলা ও হুমকির কারণে তারা পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে পারছেন না।”
বিবৃতিতে দাবি করা হয়, ঘটনার দিন জামায়াত-শিবির অনুসারী অ্যাডভোকেট আলিফের নেতৃত্বে মেথর পট্টিতে হামলা চালানো হয়। সংঘর্ষের সময় আলিফ মাটিতে পড়ে যান এবং দুর্বৃত্তদের হাতে নিহত হন।
জোট নেতারা আরও অভিযোগ করেন, “আলিফের নেতৃত্বে হিন্দু অধ্যুষিত এলাকায় হামলা চালানো হলেও হিন্দুদের ওপর হওয়া হামলার বিষয়ে কোনো মামলা হয়নি। বরং হিন্দু আইনজীবীদের মামলায় আসামি করা হয়েছে।”
বিবৃতিতে জানানো হয়, চট্টগ্রামে হিন্দুদের বাড়িঘর, উপাসনালয় ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে মৌলবাদীরা হামলা চালাচ্ছে। তবে এসব ঘটনায় এখনও পর্যন্ত কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ করেছেন জোটের নেতারা।