চাঁদাবাজির মামলায় বিচারিক আদালতের দেয়া সাত বছরের কারাদণ্ড থেকে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমানকে খালাস দিয়েছেন হাইকোর্ট।
আজ বৃহস্পতিবার বিচারিক আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে আনা আপিল মঞ্জুর করে বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত একটি হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ এ রায় দেন।
আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন ও আইনজীবী নাজমুল হুদা। সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী তারেক ভূঁইয়া।
২০০৭ সালের ৬ মার্চ দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় পূর্ব আগানগরের রফিকুল আলম নামের এক ব্যক্তি চাঁদাবাজির অভিযোগের এ মামলা করেন। ২০০৪ সালের ২৬ জুনের এক ঘটনায় ২০০৫ সালে দুই পর্বে ৫ লাখ টাকা চাঁদা নেয়ার অভিযোগ আনা হয়। বিচার শেষে ২০০৮ সালের ৮ মে সাত বছর কারাদণ্ড এবং ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। এর বিরুদ্ধে ২০০৮ সালে হাইকোর্টে আপিল করেন আমান। আজ শুনানি শেষে আপিল মঞ্জুর করে রায় দেয় হাইকোর্ট।
বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪
চাঁদাবাজির মামলায় বিচারিক আদালতের দেয়া সাত বছরের কারাদণ্ড থেকে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমানকে খালাস দিয়েছেন হাইকোর্ট।
আজ বৃহস্পতিবার বিচারিক আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে আনা আপিল মঞ্জুর করে বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত একটি হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ এ রায় দেন।
আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন ও আইনজীবী নাজমুল হুদা। সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী তারেক ভূঁইয়া।
২০০৭ সালের ৬ মার্চ দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় পূর্ব আগানগরের রফিকুল আলম নামের এক ব্যক্তি চাঁদাবাজির অভিযোগের এ মামলা করেন। ২০০৪ সালের ২৬ জুনের এক ঘটনায় ২০০৫ সালে দুই পর্বে ৫ লাখ টাকা চাঁদা নেয়ার অভিযোগ আনা হয়। বিচার শেষে ২০০৮ সালের ৮ মে সাত বছর কারাদণ্ড এবং ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। এর বিরুদ্ধে ২০০৮ সালে হাইকোর্টে আপিল করেন আমান। আজ শুনানি শেষে আপিল মঞ্জুর করে রায় দেয় হাইকোর্ট।