আন্তর্জাতিক দুর্নীতি বিরোধী দিবস ২০২৪ উপলক্ষে জাতিসংঘের গ্লোবাল কম্প্যাক্ট নেটওয়ার্ক বাংলাদেশ (ইউএনজিসিএনবি) গত ১৫ ডিসেম্বর ঢাকার একটি হোটেলে একটি অনুপ্রেরণামূলক অনুষ্ঠান আয়োজন করেছে। এবারের বৈশি^ক থিম ‘যুব সমাজকে সঙ্গে নিয়ে দুর্নীতির বিরুদ্ধে একতা’। এই লক্ষ্যে দুর্নীতির বিরুদ্ধে সম্মিলিত পদক্ষেপ নিতে এবং স্বচ্ছতার সংস্কৃতি গড়ে তুলতে অনুষ্ঠানে তরুণ নেতৃবৃন্দ, একাডেমিয়া, কর্পোরেট প্রতিনিধি এবং সিভিল সোসাইটিকে একত্রিত করেছে।
২০৩০ সালের মধ্যে জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনের জন্য মাত্র পাঁচ বছর বাকি, এই অনুষ্ঠানটি দুর্নীতিমুক্ত সমাজ গড়ে তোলার ক্ষেত্রে যুব সমাজের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা তুলে ধরেছে। ইউএনজিসিএনবি পরিচালিত দুর্নীতি বিরোধী সম্মিলিত উদ্যোগ প্রকল্প (এসিসিএ) বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সক্রিয়ভাবে সম্পৃক্ত করে, তাদের পরিবর্তনের অগ্রদূত হিসেবে ভূমিকা প্রদানের গুরুত্ব তুলে ধরেছে।
অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন ইউএনজিসিএনবি এর নির্বাহী পরিচালক শাহমিন এস. জামান। এছাড়া গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য দেন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখার জামান, এবং জাতিসংঘ মাদক ও অপরাধ দমন সংস্থার (ইউএনওডিসি) বাংলাদেশ প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর এস. এম. নাহিয়ান।
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. রেজাউল মাকসুদ জাহেদী দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে তরুণ নেতাদের ক্ষমতায়নে সরকারের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠানে ‘দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে যুব সমাজের এজেন্ট হিসেবে ভূমিকা’ শীর্ষক একটি প্যানেল আলোচনায় বাংলাদেশের চারটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের (ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়, ইন্ডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, নর্থসাউথ ইউনিভার্সিটি, এবং ইউনিভার্সিটি অব লিবারাল আর্টস বাংলাদেশ) শিক্ষার্থীরা অংশ নেন। ব্যারিস্টার তাসনুভা শেলীর সঞ্চালনায় এই আলোচনায় শিক্ষার্থীরা দুর্নীতি মোকাবিলায় উদ্ভাবনী পন্থা নিয়ে আলোচনা করেন।
অনুষ্ঠানে একাডেমিয়া, কর্পোরেট খাত, এবং সিভিল সোসাইটির মধ্যে শক্তিশালী অংশীদারিত্ব তৈরির প্রয়োজনীয়তা এবং দুর্নীতি দমন উদ্যোগ প্রচারে শিক্ষার গুরুত্ব ও যুবনেতৃত্বের উদ্ভাবনী ভূমিকার ওপর জোর দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানের অন্যতম আকর্ষণ ছিল ‘করাপশন থ্রু মাই আইস’ শীর্ষক আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় ইন্টিগ্রিটি প্রতিযোগিতার উদ্বোধন। এই প্রতিযোগিতায় শিক্ষার্থীদের দুর্নীতি সম্পর্কে তাদের দৃষ্টিভঙ্গি সৃজনশীলভাবে উপস্থাপন করতে এবং উদ্ভাবনীপন্থা যেমন ভিজ্যুয়াল স্টোরি টেলিং, প্রকল্প প্রস্তাবনা এবং পিচের মাধ্যমে সমাধান প্রস্তাব করতে উৎসাহিত করা হবে। প্রতিযোগিতাটি ভবিষ্যৎ নেতাদের সক্রিয় ভূমিকা নিতে, নৈতিকতা গড়ে তুলতে এবং নৈতিক চর্চার পক্ষে প্রচারণা চালাতে অনুপ্রাণিত করবে।
বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪
আন্তর্জাতিক দুর্নীতি বিরোধী দিবস ২০২৪ উপলক্ষে জাতিসংঘের গ্লোবাল কম্প্যাক্ট নেটওয়ার্ক বাংলাদেশ (ইউএনজিসিএনবি) গত ১৫ ডিসেম্বর ঢাকার একটি হোটেলে একটি অনুপ্রেরণামূলক অনুষ্ঠান আয়োজন করেছে। এবারের বৈশি^ক থিম ‘যুব সমাজকে সঙ্গে নিয়ে দুর্নীতির বিরুদ্ধে একতা’। এই লক্ষ্যে দুর্নীতির বিরুদ্ধে সম্মিলিত পদক্ষেপ নিতে এবং স্বচ্ছতার সংস্কৃতি গড়ে তুলতে অনুষ্ঠানে তরুণ নেতৃবৃন্দ, একাডেমিয়া, কর্পোরেট প্রতিনিধি এবং সিভিল সোসাইটিকে একত্রিত করেছে।
২০৩০ সালের মধ্যে জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনের জন্য মাত্র পাঁচ বছর বাকি, এই অনুষ্ঠানটি দুর্নীতিমুক্ত সমাজ গড়ে তোলার ক্ষেত্রে যুব সমাজের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা তুলে ধরেছে। ইউএনজিসিএনবি পরিচালিত দুর্নীতি বিরোধী সম্মিলিত উদ্যোগ প্রকল্প (এসিসিএ) বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সক্রিয়ভাবে সম্পৃক্ত করে, তাদের পরিবর্তনের অগ্রদূত হিসেবে ভূমিকা প্রদানের গুরুত্ব তুলে ধরেছে।
অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন ইউএনজিসিএনবি এর নির্বাহী পরিচালক শাহমিন এস. জামান। এছাড়া গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য দেন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখার জামান, এবং জাতিসংঘ মাদক ও অপরাধ দমন সংস্থার (ইউএনওডিসি) বাংলাদেশ প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর এস. এম. নাহিয়ান।
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. রেজাউল মাকসুদ জাহেদী দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে তরুণ নেতাদের ক্ষমতায়নে সরকারের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠানে ‘দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে যুব সমাজের এজেন্ট হিসেবে ভূমিকা’ শীর্ষক একটি প্যানেল আলোচনায় বাংলাদেশের চারটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের (ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়, ইন্ডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, নর্থসাউথ ইউনিভার্সিটি, এবং ইউনিভার্সিটি অব লিবারাল আর্টস বাংলাদেশ) শিক্ষার্থীরা অংশ নেন। ব্যারিস্টার তাসনুভা শেলীর সঞ্চালনায় এই আলোচনায় শিক্ষার্থীরা দুর্নীতি মোকাবিলায় উদ্ভাবনী পন্থা নিয়ে আলোচনা করেন।
অনুষ্ঠানে একাডেমিয়া, কর্পোরেট খাত, এবং সিভিল সোসাইটির মধ্যে শক্তিশালী অংশীদারিত্ব তৈরির প্রয়োজনীয়তা এবং দুর্নীতি দমন উদ্যোগ প্রচারে শিক্ষার গুরুত্ব ও যুবনেতৃত্বের উদ্ভাবনী ভূমিকার ওপর জোর দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানের অন্যতম আকর্ষণ ছিল ‘করাপশন থ্রু মাই আইস’ শীর্ষক আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় ইন্টিগ্রিটি প্রতিযোগিতার উদ্বোধন। এই প্রতিযোগিতায় শিক্ষার্থীদের দুর্নীতি সম্পর্কে তাদের দৃষ্টিভঙ্গি সৃজনশীলভাবে উপস্থাপন করতে এবং উদ্ভাবনীপন্থা যেমন ভিজ্যুয়াল স্টোরি টেলিং, প্রকল্প প্রস্তাবনা এবং পিচের মাধ্যমে সমাধান প্রস্তাব করতে উৎসাহিত করা হবে। প্রতিযোগিতাটি ভবিষ্যৎ নেতাদের সক্রিয় ভূমিকা নিতে, নৈতিকতা গড়ে তুলতে এবং নৈতিক চর্চার পক্ষে প্রচারণা চালাতে অনুপ্রাণিত করবে।